শরীয়তপুরে আওয়ামী লীগের দুগ্রুপে সংঘর্ষ
শরীয়তপুরে কার্যালয় ভাংচুরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দুগ্র“পের সংঘর্ষে পুলিশসহ ৩৫ জন আহত হয়েছে। এ সময় উভয় গ্র“পের কার্যালয় ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ, বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি ভাংচুর এবং ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ৭ জনকে আটক করে পরে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। আবার সংঘর্ষের আশংকায় শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে জেলা শহরের পালং বাজারে সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি স্থানীয় সংসদ সদস্য মোজাম্মেল হকের সমর্থক নুরুল আমিন কোতোয়ালের কার্যালয় ভাংচুর করে আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক ইকবাল হোসেন অপুর সমর্থক সদর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বাচ্চু বেপারীর লোকজন। এ সময় হামলাকারীরা কার্যালয়ের আসবাবপত্রসহ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ভাংচুর করে।কিছুক্ষণ পর নুরুল আমিন সমর্থকরা শহরের বাসস্ট্যান্ড এলাকার বালুর মাঠে অবস্থিত বাচ্চু বেপারীর কার্যালয়ে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। এরপর চন্দ্রা আবাসিক হোটেলের সামনের রাস্তায় উভয় গ্র“প দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মুখোমুখি অবস্থান নেয়। ভয়ে ব্যবসায়ীরা দোকানপাট বন্ধ করে দেন। শুরু হয় দুগ্র“পের মধ্যে ধাওয়া- পাল্টাধাওয়া। এ সময় ইটপাটকেল, টেঁটা, বল্লম, সড়কি ছুড়ে উভয়পক্ষের লোকজন। আড়াই ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষ চলে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে শতাধিক রাউন্ড শটগানের গুলি ছুড়ে। সংঘর্ষে পালং মডেল থানার ওসি (তদন্ত) খন্দকার ফরিদুল হক, এসআই ওহিদুজ্জামান, এসআই আমিরুল ইসলাম, এসআই আবুল কালাম আজাদ, পুলিশ কনস্টেবল রহমত মোল্লা, যুবলীগ নেতা বাচ্চু বেপারী, আবদুল কুদ্দুস, নাজমুল হোসেন, মিরান শিকদার, মোকলেজ, আলম মিয়া, মো. হাচান মিয়া ও যুবলীগ নেতা হোসেন সরদারসহ ৩৫ জন আহত হয়েছে। তাদের সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশ ৭ জনকে আটক করলেও পরে তাদের ছেড়ে দিয়েছে। কোনো পক্ষই এখনও মামলা করেনি। সংঘর্ষ প্রসঙ্গে সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি নুরুল আমিন কোতোয়াল বলেন, আমি সন্ত্রাসমুক্ত রাজনীতি করতে চাই। তাই আমি রাজনীতি করি এটা অনেকেই চায় না। ইকবাল হোসেন অপুর লোক বাচ্চু বেপারীর নেতৃত্বে আমার পার্টি অফিসে হামলা হয়েছে। তারা বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবিও ভাংচুর করেছে। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই।বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি ভাংচুরের কথা অস্বীকার করে যুবলীগ নেতা বাচ্চু বেপারী বলেন, আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নুরুল আমিনের লোকজন হামলা করে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম বলেন, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুগ্র“পের সংঘর্ষ হয়েছে। পরিস্থিতি এখন শান্ত। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ৭ জনকে আটক করে বন্ডসই নিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে জেলা শহরের পালং বাজারে সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি স্থানীয় সংসদ সদস্য মোজাম্মেল হকের সমর্থক নুরুল আমিন কোতোয়ালের কার্যালয় ভাংচুর করে আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক ইকবাল হোসেন অপুর সমর্থক সদর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বাচ্চু বেপারীর লোকজন। এ সময় হামলাকারীরা কার্যালয়ের আসবাবপত্রসহ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ভাংচুর করে।কিছুক্ষণ পর নুরুল আমিন সমর্থকরা শহরের বাসস্ট্যান্ড এলাকার বালুর মাঠে অবস্থিত বাচ্চু বেপারীর কার্যালয়ে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। এরপর চন্দ্রা আবাসিক হোটেলের সামনের রাস্তায় উভয় গ্র“প দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মুখোমুখি অবস্থান নেয়। ভয়ে ব্যবসায়ীরা দোকানপাট বন্ধ করে দেন। শুরু হয় দুগ্র“পের মধ্যে ধাওয়া- পাল্টাধাওয়া। এ সময় ইটপাটকেল, টেঁটা, বল্লম, সড়কি ছুড়ে উভয়পক্ষের লোকজন। আড়াই ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষ চলে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে শতাধিক রাউন্ড শটগানের গুলি ছুড়ে। সংঘর্ষে পালং মডেল থানার ওসি (তদন্ত) খন্দকার ফরিদুল হক, এসআই ওহিদুজ্জামান, এসআই আমিরুল ইসলাম, এসআই আবুল কালাম আজাদ, পুলিশ কনস্টেবল রহমত মোল্লা, যুবলীগ নেতা বাচ্চু বেপারী, আবদুল কুদ্দুস, নাজমুল হোসেন, মিরান শিকদার, মোকলেজ, আলম মিয়া, মো. হাচান মিয়া ও যুবলীগ নেতা হোসেন সরদারসহ ৩৫ জন আহত হয়েছে। তাদের সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশ ৭ জনকে আটক করলেও পরে তাদের ছেড়ে দিয়েছে। কোনো পক্ষই এখনও মামলা করেনি। সংঘর্ষ প্রসঙ্গে সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি নুরুল আমিন কোতোয়াল বলেন, আমি সন্ত্রাসমুক্ত রাজনীতি করতে চাই। তাই আমি রাজনীতি করি এটা অনেকেই চায় না। ইকবাল হোসেন অপুর লোক বাচ্চু বেপারীর নেতৃত্বে আমার পার্টি অফিসে হামলা হয়েছে। তারা বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবিও ভাংচুর করেছে। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই।বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি ভাংচুরের কথা অস্বীকার করে যুবলীগ নেতা বাচ্চু বেপারী বলেন, আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নুরুল আমিনের লোকজন হামলা করে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম বলেন, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুগ্র“পের সংঘর্ষ হয়েছে। পরিস্থিতি এখন শান্ত। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ৭ জনকে আটক করে বন্ডসই নিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
No comments