সেনানিবাস স্থাপনে ব্যয় হবে ১৮শ কোটি টাকা
পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকায় মাওয়া-জাজিরা পয়েন্টে সেনানিবাস স্থাপন হচ্ছে। সেতু প্রকল্প এলাকায় সেনাবাহিনীর ৯৯ কম্পোজিট ব্রিগেডের জন্য এ নিবাস স্থাপনে ব্যয় হবে প্রায় ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। ২০১২ সালে এটি স্থাপনে ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এ হিসাবে ২ বছরের ব্যবধানে প্রকল্পের ব্যয় বাড়ছে ৬০০ কোটি টাকা। জমি ও নির্মাণ সামগ্রীর দাম বৃদ্ধির কারণে এ ব্যয় বাড়ছে। তবে কম জমি অধিগ্রহণ ও ন্যূনতম জনশক্তি স্থানান্তরের মাধ্যমে কিভাবে এ সেনানিবাসটি দ্রুত সময়ে স্থাপন করা যায় তা নিয়ে উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যা চূড়ান্ত নকশা প্রণয়নে কাজ করবে। কমিটিতে পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রকল্পটির অর্থায়ন বিষয়ে এক পর্যালোচনা সভা বুধবার অনুষ্ঠিত হয়। পরিকল্পনামন্ত্রীর সভাপতিত্বে সভায় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে সেনানিবাস স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা, জমি অধিগ্রহণ ও ব্যয় বাড়ানোর যৌক্তিকতা নিয়ে একটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয়। সভা শেষে তিনটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে বলে পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানায়। এর মধ্যে রয়েছে- এক. সেতু এলাকার দুপাড়ে দুটি সেনানিবাস না করে একটি স্থাপন করতে হবে। দুই. কম জনশক্তি নিয়োগ দিয়ে ভারটিক্যাল কনস্ট্রাকশনে কাজ সম্পন্ন করা। ভারটিক্যাল পদ্ধতি হল- জমি অধিগ্রহণ কমিয়ে প্রয়োজনে সুউচ্চ বিল্ডিং স্থাপন করা। আর লজিস্টিক সাপোর্টে ব্যয় কমাতে কম জনশক্তি নিয়োগের কথা বলা হয়েছে। তিন. এটি দুটি পর্বে করা হবে। প্রথমে সেনানিবাস স্থাপন করে তারপর দ্বিতীয় পর্বে স্কুল-কলেজ, হাসপাতাল ও অন্যান্য স্থাপনা নির্মাণ করতে হবে।এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনা সচিব ভূঁইয়া শফিকুল ইসলাম যুগান্তরকে বলেন, সেনাবাহিনীর ৯৯ কম্পোজিট ব্রিগেডের জন্য সেনানিবাস স্থাপনের কাজ দ্রুত করতে আগ্রহী সরকার। তবে সর্বোচ্চ কম জনবল ও ন্যূনতম জমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে এটি স্থাপনের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এজন্য ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি কমিটি করা হয়েছে, যা দ্রুত প্রকল্পটি বাস্তবায়নে চূড়ান্ত নকশা প্রণয়ন করবে।প্রকল্পের ব্যয় বৃদ্ধির বিষয়ে বলা হয়, চলতি অর্থবছরে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকায় ব্যয় সংবলিত প্রকল্পটি বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বরাদ্দবিহীন (অননুমোদিত) সবুজ পাতায় অন্তর্ভুক্ত ছিল। এটি স্থাপনে দুপাড়ে সেতু বিভাগের পক্ষ থেকে মাওয়া পাড়ে ৬০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। কিন্তু সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এখানে আরও ৬০ একর জমি লাগবে বলে জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে জাজিরা প্রান্তে দুধাপে ১১ দশমিক ৭৭ একর ও ৮৮ একর জমি অধিগ্রহণ করে সেতু কর্তৃপক্ষ। কিন্তু এ প্রান্তেও অতিরিক্ত ১৫০ একর জমি অধিগ্রহণের প্রয়োজন হবে বলে জানানো হয়।এতে জমি অধিগ্রহণ ও নির্মাণ ব্যয় বৃদ্ধির কারণ দেখিয়ে প্রকল্প ব্যয় ১ হাজার ৭৭৪ কোটি টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে এ ব্যয় চূড়ান্ত নয়, প্রয়োজনে আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এজন্য প্রকৃত ব্যয় নিরূপণ ও প্রকল্পে সার্বিক কার্যক্রম চূড়ান্ত করতে উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে রয়েছেন প্রতিরক্ষা সচিব কাজী হাবিবুল আওয়াল, পরিকল্পনা সচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম, পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য আরাস্তু খান, সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার ইন চিফ মেজর জেনারেল কাদির, পূর্ত পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সালাউদ্দিন। কমিটির সমন্বয়ের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে মেজর জেনারেল সাইদ মাসুদকে।সভায় পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জমি অধিগ্রহণ কমিয়ে ব্যবহারের দিক দিয়ে আধুনিক হওয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, এটি আয়তনে কম হলেও ব্যবহারে আধুনিক সেনানিবাস হবে। সীমাবদ্ধতার কথা বিবেচনা করেই আমাদের প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে।চলতি বছরের জানুয়ারিতে পদ্মা সেতুর নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত কম্পোজিট ব্রিগেড স্থাপনের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় জমি অধিগ্রহণ, অবকাঠামো নির্মাণ ও অন্যান্য কার্যক্রমের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ফাস্ট ট্র্যাক প্রজেক্ট মনিটরিং কমিটি এ সিদ্ধান্ত নেয়। এ সিদ্ধান্ত মোতাবেক পদ্মা সেতুর দুপাশ মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর থানার মাওয়াঘাট ও শরীয়তপুরের জাজিরা পয়েন্টে এ সেনানিবাস স্থাপন করা হবে। সেতুর নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে দুপাড়ে দুটি সেনানিবাস স্থাপনের কথা ছিল। কিন্তু জনবসতি ও জমি অধিগ্রহণসংক্রান্ত ব্যয়ের কথা চিন্তা করে একটি সেনানিবাস স্থাপন করবে সরকার।সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সামগ্রিকভাবে পদ্মা সেতু ও সেতুসংলগ্ন এলাকা অর্থনৈতিক ও যোগাযোগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভবিষ্যতে পদ্মা সেতু এলাকার দুপাড়ে বিশেষ অর্থনৈতিক জোন গড়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এছাড়া এ সেতু নির্মাণ হলে তা মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।২০১১ সালের জানুয়ারিতে পদ্মা সেতু প্রকল্প অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এতে ব্যয় ধরা হয় ২৯০ কোটি ডলার। একই বছরের ২৮ এপ্রিল বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ঋণচুক্তি করে সরকার। চুক্তির আওতায় ১২০ কোটি ডলার দেয়ার প্রতিশ্র“তি দিয়েছিল বিশ্বব্যাংক। এর বাইরে আরও ৩০ কোটি ডলার জরুরি সহায়তা দেয়ার মৌখিক প্রতিশ্র“তি দিয়েছিল সংস্থাটি। এছাড়া জাপানভিত্তিক সংস্থা জাইকা, ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক (আইডিবি), এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) প্রকল্পে অর্থায়ন করার ছিল। কিন্তু গুরুতর আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে পদ্মা সেতুতে ঋণচুক্তি স্থগিত করে বিশ্বব্যাংক ২০১১ সালের ২৯ জুন ঋণ চুক্তি বাতিল করে। পরে দুর্নীতিতে জড়িতদের সরকারি কাজ থেকে অব্যাহতি দেয়াসহ কয়েকটি শর্তে এ প্রকল্পে ফিরে আসার ঘোষণা দেয় বিশ্বব্যাংক। পরে বিশ্বব্যাংক থেকে অর্থ না নিয়ে নিজস্ব অর্থায়নে সেতুটি সম্পন্ন করার ঘোষণা দেয় সরকার।
প্রকল্পটির অর্থায়ন বিষয়ে এক পর্যালোচনা সভা বুধবার অনুষ্ঠিত হয়। পরিকল্পনামন্ত্রীর সভাপতিত্বে সভায় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে সেনানিবাস স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা, জমি অধিগ্রহণ ও ব্যয় বাড়ানোর যৌক্তিকতা নিয়ে একটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয়। সভা শেষে তিনটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে বলে পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানায়। এর মধ্যে রয়েছে- এক. সেতু এলাকার দুপাড়ে দুটি সেনানিবাস না করে একটি স্থাপন করতে হবে। দুই. কম জনশক্তি নিয়োগ দিয়ে ভারটিক্যাল কনস্ট্রাকশনে কাজ সম্পন্ন করা। ভারটিক্যাল পদ্ধতি হল- জমি অধিগ্রহণ কমিয়ে প্রয়োজনে সুউচ্চ বিল্ডিং স্থাপন করা। আর লজিস্টিক সাপোর্টে ব্যয় কমাতে কম জনশক্তি নিয়োগের কথা বলা হয়েছে। তিন. এটি দুটি পর্বে করা হবে। প্রথমে সেনানিবাস স্থাপন করে তারপর দ্বিতীয় পর্বে স্কুল-কলেজ, হাসপাতাল ও অন্যান্য স্থাপনা নির্মাণ করতে হবে।এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনা সচিব ভূঁইয়া শফিকুল ইসলাম যুগান্তরকে বলেন, সেনাবাহিনীর ৯৯ কম্পোজিট ব্রিগেডের জন্য সেনানিবাস স্থাপনের কাজ দ্রুত করতে আগ্রহী সরকার। তবে সর্বোচ্চ কম জনবল ও ন্যূনতম জমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে এটি স্থাপনের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এজন্য ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি কমিটি করা হয়েছে, যা দ্রুত প্রকল্পটি বাস্তবায়নে চূড়ান্ত নকশা প্রণয়ন করবে।প্রকল্পের ব্যয় বৃদ্ধির বিষয়ে বলা হয়, চলতি অর্থবছরে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকায় ব্যয় সংবলিত প্রকল্পটি বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বরাদ্দবিহীন (অননুমোদিত) সবুজ পাতায় অন্তর্ভুক্ত ছিল। এটি স্থাপনে দুপাড়ে সেতু বিভাগের পক্ষ থেকে মাওয়া পাড়ে ৬০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। কিন্তু সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এখানে আরও ৬০ একর জমি লাগবে বলে জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে জাজিরা প্রান্তে দুধাপে ১১ দশমিক ৭৭ একর ও ৮৮ একর জমি অধিগ্রহণ করে সেতু কর্তৃপক্ষ। কিন্তু এ প্রান্তেও অতিরিক্ত ১৫০ একর জমি অধিগ্রহণের প্রয়োজন হবে বলে জানানো হয়।এতে জমি অধিগ্রহণ ও নির্মাণ ব্যয় বৃদ্ধির কারণ দেখিয়ে প্রকল্প ব্যয় ১ হাজার ৭৭৪ কোটি টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে এ ব্যয় চূড়ান্ত নয়, প্রয়োজনে আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এজন্য প্রকৃত ব্যয় নিরূপণ ও প্রকল্পে সার্বিক কার্যক্রম চূড়ান্ত করতে উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে রয়েছেন প্রতিরক্ষা সচিব কাজী হাবিবুল আওয়াল, পরিকল্পনা সচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম, পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য আরাস্তু খান, সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার ইন চিফ মেজর জেনারেল কাদির, পূর্ত পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সালাউদ্দিন। কমিটির সমন্বয়ের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে মেজর জেনারেল সাইদ মাসুদকে।সভায় পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জমি অধিগ্রহণ কমিয়ে ব্যবহারের দিক দিয়ে আধুনিক হওয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, এটি আয়তনে কম হলেও ব্যবহারে আধুনিক সেনানিবাস হবে। সীমাবদ্ধতার কথা বিবেচনা করেই আমাদের প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে।চলতি বছরের জানুয়ারিতে পদ্মা সেতুর নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত কম্পোজিট ব্রিগেড স্থাপনের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় জমি অধিগ্রহণ, অবকাঠামো নির্মাণ ও অন্যান্য কার্যক্রমের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ফাস্ট ট্র্যাক প্রজেক্ট মনিটরিং কমিটি এ সিদ্ধান্ত নেয়। এ সিদ্ধান্ত মোতাবেক পদ্মা সেতুর দুপাশ মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর থানার মাওয়াঘাট ও শরীয়তপুরের জাজিরা পয়েন্টে এ সেনানিবাস স্থাপন করা হবে। সেতুর নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে দুপাড়ে দুটি সেনানিবাস স্থাপনের কথা ছিল। কিন্তু জনবসতি ও জমি অধিগ্রহণসংক্রান্ত ব্যয়ের কথা চিন্তা করে একটি সেনানিবাস স্থাপন করবে সরকার।সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সামগ্রিকভাবে পদ্মা সেতু ও সেতুসংলগ্ন এলাকা অর্থনৈতিক ও যোগাযোগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভবিষ্যতে পদ্মা সেতু এলাকার দুপাড়ে বিশেষ অর্থনৈতিক জোন গড়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এছাড়া এ সেতু নির্মাণ হলে তা মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।২০১১ সালের জানুয়ারিতে পদ্মা সেতু প্রকল্প অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এতে ব্যয় ধরা হয় ২৯০ কোটি ডলার। একই বছরের ২৮ এপ্রিল বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ঋণচুক্তি করে সরকার। চুক্তির আওতায় ১২০ কোটি ডলার দেয়ার প্রতিশ্র“তি দিয়েছিল বিশ্বব্যাংক। এর বাইরে আরও ৩০ কোটি ডলার জরুরি সহায়তা দেয়ার মৌখিক প্রতিশ্র“তি দিয়েছিল সংস্থাটি। এছাড়া জাপানভিত্তিক সংস্থা জাইকা, ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক (আইডিবি), এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) প্রকল্পে অর্থায়ন করার ছিল। কিন্তু গুরুতর আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে পদ্মা সেতুতে ঋণচুক্তি স্থগিত করে বিশ্বব্যাংক ২০১১ সালের ২৯ জুন ঋণ চুক্তি বাতিল করে। পরে দুর্নীতিতে জড়িতদের সরকারি কাজ থেকে অব্যাহতি দেয়াসহ কয়েকটি শর্তে এ প্রকল্পে ফিরে আসার ঘোষণা দেয় বিশ্বব্যাংক। পরে বিশ্বব্যাংক থেকে অর্থ না নিয়ে নিজস্ব অর্থায়নে সেতুটি সম্পন্ন করার ঘোষণা দেয় সরকার।
No comments