মহাজোট যেন কাগুজে! by মহিউদ্দিন মাহমুদ
কাগজ-কলমে সীমিত হয়ে পড়েছে মহাজোটের
কার্যক্রম। সরকারের শরিক হয়ে থাকলেও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে ও জোটগত
সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে মহাজোটে জাতীয় পার্টিকে (জাপা) এখন অদৃশ্যই বলা চলে।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে বরং জাপা প্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সরকার বিরোধী দৌড়ঝাঁপ মহাজোটের কাগুজে অবস্থানকেই আরো দুর্বল করে তুলছে।
এ মহাজোট সরকার গঠনের পর থেকেই চাওয়া-পাওয়ার হিসেব নিকেশ নিয়ে জাতীয় পার্টির সঙ্গে আওয়ামী লীগের সম্পর্কের টানাপড়েন শুরু হয়। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সেই টানাপড়েন এতো বেড়েছে যে, এখন আর মহাজোট নয়, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৪ দলীয় জোটই মূলত সরকার পক্ষের রাজনীতি চাঙা রাখছে।
এ সরকারের প্রথম দিকে ১৪ দলের শরিকদের মধ্যে বৈঠক অনিয়মিত ছিল। ২০১২ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে ১৪ দলের মধ্যে অনেকটা নিয়মিত বৈঠক হচ্ছে। জামায়াতের যুদ্ধাপরাধ ইস্যু, হেফাজত ইস্যুকে ঘিরে ১৪ দলের মধ্যে সর্ম্পক জোরদার হয়েছে।
অন্যদিকে ২০১১ সালের ডিসেম্বরের পর থেকে মহাজোটের মধ্যে আনুষ্ঠানিক কোন বৈঠক হয় নি। মহাজোট সরকারের প্রায় সাড়ে চার বছর সময়ে শরিকদের সঙ্গে জাতীয় পার্টির বৈঠক হয়েছে ১টি কি ২টি।
আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দল বিভিন্ন সময় ঐক্যবদ্ধভাবে রাজনৈতিক কর্মসূচি দিলেও এর সঙ্গে জাতীয় পার্টির কোন সম্পৃক্ততা নেই। জাতীয় পার্টিকে বাদ দিয়ে ১৪ দলীয় জোট প্রতিনিয়ত আলাদাভাবে বৈঠক করে বিএনপি-জামায়াতের নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটকে মোকাবেলা করতে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিচ্ছে।
বিগত নির্বাচনের চাওয়ার সঙ্গে পাওয়ার হিসেব না মিলাতে অনানুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পার্টি মহাজোট থেকে দূরে সরে গেছে।
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় পাটির্র চেয়ারম্যান হুসাইন মুহম্মদ এরশাদের রাজনৈতিক ও প্রেস সচিব সুনীল শুভ রায় বাংলানিউজকে বলেন, “বৈঠকে আমরা যাচ্ছি না। এ সরকার গঠনের পর থেকে কবে বৈঠক হয়েছে জানি না।”
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর ১ জন সদস্য বাংলানিউজকে বলেন, “সত্যি কথা বলতে কি, সরকারের বাইরে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও কর্মসূচি পালনের ক্ষেত্রে মহাজোটের অস্তিত্ব নেই।’
সরকারের সঙ্গে জাতীয় পার্টির দূরত্ব প্রসঙ্গে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য বাংলানিউজকে বলেন, “সরকারের কাছে নিজেদের কদর বাড়াতে জাতীয় পার্টি সরকার বিরোধী অবস্থান নিয়েছে। তারা মহাজোট ছেড়ে যাবে কোথায়?”
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম বাংলানিউজকে বলেন, “সত্যি কথা বলতে কি, জাতীয় পার্টি দূরেই আছে। তাদের সঙ্গে সে সর্ম্পক নেই। সে জন্য জাতীয় পার্টিকে সেভাবে পাওয়া যাচ্ছে না। তারা নিজস্ব চিন্তা বা সিদ্ধান্তে মহাজোট অথবা ১৪ দলের কোন বৈঠকে আসেন না।”
তিনি বলেন, “মহাজোটের শরিক জাকের পার্টির সঙ্গে অচিরেই বসবে ১৪ দল। পর্যায়ক্রমে জাতীয় পার্টিসহ অন্যদের সঙ্গেও বৈঠক হবে। সে প্রক্রিয়া আমরা শুরু করতে যাচ্ছি।”
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য নূহ-উল আলম লেনিন বাংলানিউজকে বলেন, “মহাজোট হচ্ছে নির্বাচনী জোট। এ জোটের সঙ্গে জাতীয় পার্টি সরকারের অন্তর্ভুক্ত। যেহেতু মহাজোট একটি নির্বাচনী জোট তাই সব ইস্যুতে একমত হতে হবে তা নয়।’
ওয়ার্কার্স পার্টি সভাপতি রাশেদ খান মেনন বাংলানিউজকে বলেন, “মহাজোট হচ্ছে কেবল নির্বাচনী ঐক্য। নির্বাচন এলে মহাজোট আবার ঐক্যবদ্ধ হবে।’
এরশাদের মহাজোট ছাড়ার হুমকি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এটা তাদের ব্যাপার। তারা ছাড়ার কথা বলে, আবার থাকেও তো। রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে মনে হয়, তারা মহাজোট ছেড়ে যাবে না।”
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার বাংলানিউজকে বলেন, “আনুষ্ঠানিকভাবে মহাজোটের মিটিং হয় নি। এমনিতে তো টেলিফোনে, দেখা হলে আলোচনা কখনো কখনো হয়ে থাকে। যেটা না হলেই চলে না সেটা হয়ে থাকে।”
তিনি বলেন, ‘মহাজোটের সঙ্গে আমাদের আন্ডারস্ট্যান্ডিং আছে। আমরা এখনো মহাজোটে আছি। কিন্তু আমাদের দলের একটি ভিন্নতা আছে। আমাদের আদর্শ ভিন্ন এবং পথ ও মতের পার্থক্য রয়েছে। আমাদের অবস্থানে থেকে জাতীয় পার্টিকে সংগঠিত করা এবং আগামী নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার কার্যক্রম আমাদের চলছে।”
মহাজোট থেকে বের হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, “চাওয়া পাওয়ার মধ্যে ব্যাপক দূরুত্ব। সে জন্য দলের একটি অংশের চাপে আমরা থেকে এসেছি। কর্মীদের এবং মাঠ পর্যায়ের সমর্থকদের প্রত্যাশা পূরণে যথেষ্ট অবদান আমরা রাখতে পারি নি। সেই শুরু থেকে এটা আছে। তারপরেও আমাদের নেতা-কর্মীদের সিদ্ধান্ত পার্টির চেয়ারম্যান মহাজোট বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নেবেন সেটা হবে আমাদের।”
আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসছে না কেন?
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বার বার মহাজোট ছাড়ার কথা বললেও আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেন নি। এরশাদের বিরুদ্ধে থাকা মামলার বিষয়টি বিবেচনা করে তিনি মহাজোট ছাড়ার ঘোষণা দেন নি বলে একটি সূত্রে জানা গেছে।
এছাড়া জাতীয় পার্টি মহাজোটের মধ্যে থেকে সরকার বিরোধী অবস্থান নিয়ে এন্টি আওয়ামী লীগ ভোট নিজেদের কোর্টে নিয়ে দলের অবস্থান শক্তিশালী করতে চাইছে।
সার্বিক পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে সামনে এগুচ্ছে জাতীয় পার্টি। পরিস্থিতির বিবেচনায় আগামীতে বিএনপি যদি নির্বাচনে না আসে তবে জাতীয় পার্টি নিজেদের প্রধান বিরোধী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে একক নির্বাচনে যাবে। অথবা বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট এবং আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোটের যার পাল্লা ভারি থাকবে তার সঙ্গে জোট করবে বলে জাতীয় পার্টি সূত্রে জানা যায়।
আগামীতে জাতীয় পার্টি একক নির্বাচন করবে কি না জানতে চাইলে দলটির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, “আমাদের এককভাবে নির্বাচন করারই কথা বার্তা চলছে। একক ভাবে নির্বাচন করার জন্য আমরা পার্টিকে শক্তিশালী করে চলছি।”
এ মহাজোট সরকার গঠনের পর থেকেই চাওয়া-পাওয়ার হিসেব নিকেশ নিয়ে জাতীয় পার্টির সঙ্গে আওয়ামী লীগের সম্পর্কের টানাপড়েন শুরু হয়। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সেই টানাপড়েন এতো বেড়েছে যে, এখন আর মহাজোট নয়, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৪ দলীয় জোটই মূলত সরকার পক্ষের রাজনীতি চাঙা রাখছে।
এ সরকারের প্রথম দিকে ১৪ দলের শরিকদের মধ্যে বৈঠক অনিয়মিত ছিল। ২০১২ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে ১৪ দলের মধ্যে অনেকটা নিয়মিত বৈঠক হচ্ছে। জামায়াতের যুদ্ধাপরাধ ইস্যু, হেফাজত ইস্যুকে ঘিরে ১৪ দলের মধ্যে সর্ম্পক জোরদার হয়েছে।
অন্যদিকে ২০১১ সালের ডিসেম্বরের পর থেকে মহাজোটের মধ্যে আনুষ্ঠানিক কোন বৈঠক হয় নি। মহাজোট সরকারের প্রায় সাড়ে চার বছর সময়ে শরিকদের সঙ্গে জাতীয় পার্টির বৈঠক হয়েছে ১টি কি ২টি।
আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দল বিভিন্ন সময় ঐক্যবদ্ধভাবে রাজনৈতিক কর্মসূচি দিলেও এর সঙ্গে জাতীয় পার্টির কোন সম্পৃক্ততা নেই। জাতীয় পার্টিকে বাদ দিয়ে ১৪ দলীয় জোট প্রতিনিয়ত আলাদাভাবে বৈঠক করে বিএনপি-জামায়াতের নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটকে মোকাবেলা করতে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিচ্ছে।
বিগত নির্বাচনের চাওয়ার সঙ্গে পাওয়ার হিসেব না মিলাতে অনানুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পার্টি মহাজোট থেকে দূরে সরে গেছে।
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় পাটির্র চেয়ারম্যান হুসাইন মুহম্মদ এরশাদের রাজনৈতিক ও প্রেস সচিব সুনীল শুভ রায় বাংলানিউজকে বলেন, “বৈঠকে আমরা যাচ্ছি না। এ সরকার গঠনের পর থেকে কবে বৈঠক হয়েছে জানি না।”
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর ১ জন সদস্য বাংলানিউজকে বলেন, “সত্যি কথা বলতে কি, সরকারের বাইরে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও কর্মসূচি পালনের ক্ষেত্রে মহাজোটের অস্তিত্ব নেই।’
সরকারের সঙ্গে জাতীয় পার্টির দূরত্ব প্রসঙ্গে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য বাংলানিউজকে বলেন, “সরকারের কাছে নিজেদের কদর বাড়াতে জাতীয় পার্টি সরকার বিরোধী অবস্থান নিয়েছে। তারা মহাজোট ছেড়ে যাবে কোথায়?”
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম বাংলানিউজকে বলেন, “সত্যি কথা বলতে কি, জাতীয় পার্টি দূরেই আছে। তাদের সঙ্গে সে সর্ম্পক নেই। সে জন্য জাতীয় পার্টিকে সেভাবে পাওয়া যাচ্ছে না। তারা নিজস্ব চিন্তা বা সিদ্ধান্তে মহাজোট অথবা ১৪ দলের কোন বৈঠকে আসেন না।”
তিনি বলেন, “মহাজোটের শরিক জাকের পার্টির সঙ্গে অচিরেই বসবে ১৪ দল। পর্যায়ক্রমে জাতীয় পার্টিসহ অন্যদের সঙ্গেও বৈঠক হবে। সে প্রক্রিয়া আমরা শুরু করতে যাচ্ছি।”
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য নূহ-উল আলম লেনিন বাংলানিউজকে বলেন, “মহাজোট হচ্ছে নির্বাচনী জোট। এ জোটের সঙ্গে জাতীয় পার্টি সরকারের অন্তর্ভুক্ত। যেহেতু মহাজোট একটি নির্বাচনী জোট তাই সব ইস্যুতে একমত হতে হবে তা নয়।’
ওয়ার্কার্স পার্টি সভাপতি রাশেদ খান মেনন বাংলানিউজকে বলেন, “মহাজোট হচ্ছে কেবল নির্বাচনী ঐক্য। নির্বাচন এলে মহাজোট আবার ঐক্যবদ্ধ হবে।’
এরশাদের মহাজোট ছাড়ার হুমকি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এটা তাদের ব্যাপার। তারা ছাড়ার কথা বলে, আবার থাকেও তো। রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে মনে হয়, তারা মহাজোট ছেড়ে যাবে না।”
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার বাংলানিউজকে বলেন, “আনুষ্ঠানিকভাবে মহাজোটের মিটিং হয় নি। এমনিতে তো টেলিফোনে, দেখা হলে আলোচনা কখনো কখনো হয়ে থাকে। যেটা না হলেই চলে না সেটা হয়ে থাকে।”
তিনি বলেন, ‘মহাজোটের সঙ্গে আমাদের আন্ডারস্ট্যান্ডিং আছে। আমরা এখনো মহাজোটে আছি। কিন্তু আমাদের দলের একটি ভিন্নতা আছে। আমাদের আদর্শ ভিন্ন এবং পথ ও মতের পার্থক্য রয়েছে। আমাদের অবস্থানে থেকে জাতীয় পার্টিকে সংগঠিত করা এবং আগামী নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার কার্যক্রম আমাদের চলছে।”
মহাজোট থেকে বের হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, “চাওয়া পাওয়ার মধ্যে ব্যাপক দূরুত্ব। সে জন্য দলের একটি অংশের চাপে আমরা থেকে এসেছি। কর্মীদের এবং মাঠ পর্যায়ের সমর্থকদের প্রত্যাশা পূরণে যথেষ্ট অবদান আমরা রাখতে পারি নি। সেই শুরু থেকে এটা আছে। তারপরেও আমাদের নেতা-কর্মীদের সিদ্ধান্ত পার্টির চেয়ারম্যান মহাজোট বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নেবেন সেটা হবে আমাদের।”
আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসছে না কেন?
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বার বার মহাজোট ছাড়ার কথা বললেও আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেন নি। এরশাদের বিরুদ্ধে থাকা মামলার বিষয়টি বিবেচনা করে তিনি মহাজোট ছাড়ার ঘোষণা দেন নি বলে একটি সূত্রে জানা গেছে।
এছাড়া জাতীয় পার্টি মহাজোটের মধ্যে থেকে সরকার বিরোধী অবস্থান নিয়ে এন্টি আওয়ামী লীগ ভোট নিজেদের কোর্টে নিয়ে দলের অবস্থান শক্তিশালী করতে চাইছে।
সার্বিক পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে সামনে এগুচ্ছে জাতীয় পার্টি। পরিস্থিতির বিবেচনায় আগামীতে বিএনপি যদি নির্বাচনে না আসে তবে জাতীয় পার্টি নিজেদের প্রধান বিরোধী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে একক নির্বাচনে যাবে। অথবা বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট এবং আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোটের যার পাল্লা ভারি থাকবে তার সঙ্গে জোট করবে বলে জাতীয় পার্টি সূত্রে জানা যায়।
আগামীতে জাতীয় পার্টি একক নির্বাচন করবে কি না জানতে চাইলে দলটির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, “আমাদের এককভাবে নির্বাচন করারই কথা বার্তা চলছে। একক ভাবে নির্বাচন করার জন্য আমরা পার্টিকে শক্তিশালী করে চলছি।”
No comments