বিএনপির আটক এমপিদের মুক্তি দেওয়া উচিত: নাসিম
আটক থাকা বিএনপির সংসদ সদস্যদের বিরুদ্ধে
গুরুতর কোনো অভিযোগ না থাকলে তাদের মুক্তি দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ১৪ দলের মুখপাত্র মোহাম্মদ
নাসিম।
শুক্রবার সন্ধ্যায় ১৪ দলের সভা শেষে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সিটি করপোরেশন নির্বাচনে একটি মহল ধর্মের অপব্যবহার করছে বলে অভিযোগ করে
এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান নাসিম।
বিকেলে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমণ্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এমপির সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আটক থাকা বিএনপির সংসদ সদস্যদের মুক্তির দাবি প্রসঙ্গে নাসিম আরো বলেন, “এ ব্যাপারে স্পিকার উদ্যোগ নিতে পারেন। যাদের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ নেই তাদের ছেড়ে দিতে অসুবিধা কোথায়?”
প্রেস ব্রিফিংয়ে মোহাম্মদ নাসিম বিরোধী দলকে নৈরাজ্যের পথ পরিহার করে সংসদে আসার আহবান জানিয়ে বলেন, “নৈরাজ্যের পথ পরিহার করে সংসদে এসে নির্বাচনকালীন সরকারের ব্যাপারে আপনাদের কোনো রুপরেখা থাকলে দিন। আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের পথ বেরিয়ে আসবে। কোনো অজুহাতে সংসদ ত্যাগ করবেন না। এমন সুযোগ আর আসবে না।”
মোহাম্মদ নাসিম আরো বলেন, “সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে একটি মহল ধর্মকে ব্যবহার করে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। ধর্মীয় উম্মাদনা সৃষ্টি করছে। এদের বিরুদ্ধে ১৪ দলসহ সকল মুক্তিযদ্ধের পক্ষের শক্তিকে সজাগ থাকতে হবে।”
“বরিশাল, রাজশাহীসহ কয়েকটি স্থানে ধর্মের ব্যবহারের খবর পাওয়া গেছে। নির্বাচনের আরপিও অনুযায়ী এটা করতে পারে না। যা আইনের সম্পূর্ণ লঙ্ঘন। বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে হেফাজতে ইসলাম যোগ হয়ে সাম্প্রদায়িকতা উস্কে দিচ্ছে।”
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এ সদস্য বলেন, “আমি নির্বাচন কমিশনের প্রতি অতি দ্রæত এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।”
“রাজশাহীতে খায়রুজ্জামান লিটন, বরিশালে শওকত হোসেন হিরণ, সিলেটে বদর উদ্দিন আহমেদ কামরান ও খুলনায় তালুকদার আব্দুল খালেককে ১৪ দলের পক্ষ থেকে সমর্থন জানানো হয়েছে। আমাদেরকে সর্বশক্তি নিয়োগ করে তাদের বিজয়ী করার লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।”
এদিকে সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জাকের পার্টি আওয়ামী লীগ ও ১৪ দল সমর্থিত প্রার্থীদের প্রতি দলগত সমর্থন জানিয়েছে। এই সভায় জাকের পার্টির মহাসচিব মুন্সি আব্দুল লতিফের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল এসে তাদের পার্টির সমর্থনের কথা জানিয়ে যান।
নাসিম বলেন, গত হরতালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনির বাসায় বোমা হামলার ঘটনায় ১৪ দল তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে।
১৪ দলের এ সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য দফতরবিহীন মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এমপি, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী এমপি, নূহ-উল-আলম লেনিন, জাসদের সাধারণ সম্পাদক শরীফ নূরুল আম্বিয়া, গণআজাদী লীগের সভাপতি হাজী আব্দুস সামাদ, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক নূরুর রহমান সেলিম, কমিউনিস্ট কেন্দ্রের আহবায়ক ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম খান, আওয়ামী লীগের উপ-দফতর সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, ন্যাপের এনামুল হক, গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টির জাকির হোসেন প্রমুখ।
বিকেলে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমণ্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এমপির সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আটক থাকা বিএনপির সংসদ সদস্যদের মুক্তির দাবি প্রসঙ্গে নাসিম আরো বলেন, “এ ব্যাপারে স্পিকার উদ্যোগ নিতে পারেন। যাদের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ নেই তাদের ছেড়ে দিতে অসুবিধা কোথায়?”
প্রেস ব্রিফিংয়ে মোহাম্মদ নাসিম বিরোধী দলকে নৈরাজ্যের পথ পরিহার করে সংসদে আসার আহবান জানিয়ে বলেন, “নৈরাজ্যের পথ পরিহার করে সংসদে এসে নির্বাচনকালীন সরকারের ব্যাপারে আপনাদের কোনো রুপরেখা থাকলে দিন। আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের পথ বেরিয়ে আসবে। কোনো অজুহাতে সংসদ ত্যাগ করবেন না। এমন সুযোগ আর আসবে না।”
মোহাম্মদ নাসিম আরো বলেন, “সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে একটি মহল ধর্মকে ব্যবহার করে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। ধর্মীয় উম্মাদনা সৃষ্টি করছে। এদের বিরুদ্ধে ১৪ দলসহ সকল মুক্তিযদ্ধের পক্ষের শক্তিকে সজাগ থাকতে হবে।”
“বরিশাল, রাজশাহীসহ কয়েকটি স্থানে ধর্মের ব্যবহারের খবর পাওয়া গেছে। নির্বাচনের আরপিও অনুযায়ী এটা করতে পারে না। যা আইনের সম্পূর্ণ লঙ্ঘন। বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে হেফাজতে ইসলাম যোগ হয়ে সাম্প্রদায়িকতা উস্কে দিচ্ছে।”
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এ সদস্য বলেন, “আমি নির্বাচন কমিশনের প্রতি অতি দ্রæত এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।”
“রাজশাহীতে খায়রুজ্জামান লিটন, বরিশালে শওকত হোসেন হিরণ, সিলেটে বদর উদ্দিন আহমেদ কামরান ও খুলনায় তালুকদার আব্দুল খালেককে ১৪ দলের পক্ষ থেকে সমর্থন জানানো হয়েছে। আমাদেরকে সর্বশক্তি নিয়োগ করে তাদের বিজয়ী করার লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।”
এদিকে সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জাকের পার্টি আওয়ামী লীগ ও ১৪ দল সমর্থিত প্রার্থীদের প্রতি দলগত সমর্থন জানিয়েছে। এই সভায় জাকের পার্টির মহাসচিব মুন্সি আব্দুল লতিফের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল এসে তাদের পার্টির সমর্থনের কথা জানিয়ে যান।
নাসিম বলেন, গত হরতালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনির বাসায় বোমা হামলার ঘটনায় ১৪ দল তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে।
১৪ দলের এ সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য দফতরবিহীন মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এমপি, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী এমপি, নূহ-উল-আলম লেনিন, জাসদের সাধারণ সম্পাদক শরীফ নূরুল আম্বিয়া, গণআজাদী লীগের সভাপতি হাজী আব্দুস সামাদ, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক নূরুর রহমান সেলিম, কমিউনিস্ট কেন্দ্রের আহবায়ক ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম খান, আওয়ামী লীগের উপ-দফতর সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, ন্যাপের এনামুল হক, গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টির জাকির হোসেন প্রমুখ।
No comments