চট্টগ্রামে লক্ষাধিক মুসল্লি সড়কেঃ অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত রাখার ঘোষণা হেফাজতের
নাস্তিক’ ব্লগারদের গ্রেপ্তারসহ ১৩ দফা
দাবিতে শনিবারের লংমার্চের গাড়ি না পেয়ে বিক্ষুব্ধ লক্ষাধিক মুসল্লি
সকাল ১০ টার পর থেকেই জায়নামাজ, বিছানা ও শুকনো খাবার নিয়ে চট্টগ্রামের
জমিয়তুল ফালাহ মসজিদ সংলগ্ন বিশ্বরোডে অবস্থান নিয়েছেন।
জানা
যায়, জমিয়তুল ফালাহ মসজিদ থেকে শুরু করে জি.ই.সি মোড় পর্যন্ত সড়কে
বিক্ষুব্ধ হেফাজতকর্মী ও সর্বস্তরের মুসল্লিরা সরকারের ষড়যন্ত্রের
বিরুদ্ধে স্লোগান দিচ্ছে এবং সড়কে স্থাপিত মঞ্চ থেকে হেফাজত নেতারা
সরকারের এ অগণতান্ত্রিক আচরণ ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বক্তব্য দিচ্ছেন।
এদিকে, হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় কমিটির সাহিত্য ও প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক হারুণ ইজাহার শুক্রবার বিকেল চারটার দিকে ওয়াসা মোড়ে অবস্থান নেওয়া নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন,‘ দাবি আদায় না পর্যন্ত আমাদের অবস্থান অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজন ১০ বছর পর্যন্ত এখানে আমরা থাকব।’
হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় প্রচার সচীব মাওলানা মুনির আহমদ বলেন, “আমরা সরকারকে বার বার বলেছি যে, আমাদের শান্তিপূর্ণ লংমার্চে শরীক হতে বাধা দিবেন না। তারা প্রকাশ্য বাধা দিবে না বলে নাস্তিক ও বামপন্থীদের দিয়ে ষড়যন্ত্রমূলক হরতাল ডেকেছে এবং সরকারের বিভিন্ন সংস্থা বাস মালিক সমিতিকে গাড়ি না দিতে বাধ্য করেছে। যারা দিয়েছে তাদের নির্যাতন করছে। আমরা সরকারকে বার বার সতর্ক করা সত্ত্বেও দৃশ্যত সরকার দেশকে সহিংসতার দিকে নিয়ে যেতে উৎসাহ যোগাচ্ছে।”
তিনি বলেন, “আমরা সরকারের এই অন্যায়ের প্রতিবাদে নেতা-কর্মীদের নিয়ে রাজপথে অবস্থান নিয়েছি। এই অবস্থান চলবেই। ঢাকা থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না পাওয়া পর্যন্ত আমরা মহাসড়কে অবস্থান অব্যাহত রাখব ইনশাআল্লাহ।”
এদিকে, দুপুরের পর থেকে ক্রমান্বয়ে অবস্থানকারী জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। জমিয়তুল ফালাহ মোড়ের সড়কে স্থাপিত মঞ্চ থেকে নেতারা বক্তব্য দিচ্ছেন এবং ইসলামী শিল্পিরা উদ্দীপনামূলক সংগীত পরিবেশন করছেন।
এ ব্যাপারে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরী বলেন, “সরকার অন্যায়ভাবে আমাদের শান্তিপূর্ণ লংমার্চে শরীক হতে বাধা দিয়েছে। আমরা প্রতিবাদে সড়কে অবস্থান নিয়েছি। শনিবার ঢাকার মহাসমাবেশ থেকে পরবর্তী কর্মসূচি শোনার আগ পর্যন্ত আমরা সড়কে অবস্থান অব্যাহত রাখব। ইতিমধ্যেই লোক সমাগম ব্যাপকহারে বাড়ছে। আমরা ধারণা করছি, এই গণ অবস্থানে আরো লক্ষাধিক লোক শরীক হবে। ইতিমধ্যেই জমিয়তুল ফালাহ মোড়কে ইসলামী চত্বর ঘোষণা করা হয়েছে।”
এদিকে ওয়াসার মোড়ে বিক্ষোভ সমাবেশে শনিবারের হরতাল প্রত্যাহার ও লংমার্চে বাধা দিলে রোববার থেকে দেশব্যাপী লাগাতার হরতালের হুমকি দিয়েছেন হেফাজতের নেতারা।
লংমার্চে বাধা সৃষ্টি করলে চট্টগ্রাম অবরুদ্ধ করে রাখা হবে বলেও ঘোষণা দিয়েছেন তারা। সমাবেশে হেফাজতে ইসলামের মহানগরীর নেতা জয়নাল আবেদীন কুতুবী, মাওলানা ফোরকান আহমেদ প্রমুখ নেতারা বক্তব্য দেন।
হেফাজতের লংমার্চের প্রতিবাদে শুক্রবার সন্ধা ৬টা থেকে শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টা হরতালের ডাক দিয়েছে সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম, ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট ও ২৫টি সামাজিক-সাংস্কৃতিক-পেশাজীবী সংগঠন।
একই সঙ্গে তাদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে শনিবার বিকাল ৪টা পর্যন্ত সড়ক, নৌ ও রেলপথ অবরোধের ঘোষণা দিয়েছে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ।
এদিকে, হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় কমিটির সাহিত্য ও প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক হারুণ ইজাহার শুক্রবার বিকেল চারটার দিকে ওয়াসা মোড়ে অবস্থান নেওয়া নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন,‘ দাবি আদায় না পর্যন্ত আমাদের অবস্থান অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজন ১০ বছর পর্যন্ত এখানে আমরা থাকব।’
হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় প্রচার সচীব মাওলানা মুনির আহমদ বলেন, “আমরা সরকারকে বার বার বলেছি যে, আমাদের শান্তিপূর্ণ লংমার্চে শরীক হতে বাধা দিবেন না। তারা প্রকাশ্য বাধা দিবে না বলে নাস্তিক ও বামপন্থীদের দিয়ে ষড়যন্ত্রমূলক হরতাল ডেকেছে এবং সরকারের বিভিন্ন সংস্থা বাস মালিক সমিতিকে গাড়ি না দিতে বাধ্য করেছে। যারা দিয়েছে তাদের নির্যাতন করছে। আমরা সরকারকে বার বার সতর্ক করা সত্ত্বেও দৃশ্যত সরকার দেশকে সহিংসতার দিকে নিয়ে যেতে উৎসাহ যোগাচ্ছে।”
তিনি বলেন, “আমরা সরকারের এই অন্যায়ের প্রতিবাদে নেতা-কর্মীদের নিয়ে রাজপথে অবস্থান নিয়েছি। এই অবস্থান চলবেই। ঢাকা থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না পাওয়া পর্যন্ত আমরা মহাসড়কে অবস্থান অব্যাহত রাখব ইনশাআল্লাহ।”
এদিকে, দুপুরের পর থেকে ক্রমান্বয়ে অবস্থানকারী জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। জমিয়তুল ফালাহ মোড়ের সড়কে স্থাপিত মঞ্চ থেকে নেতারা বক্তব্য দিচ্ছেন এবং ইসলামী শিল্পিরা উদ্দীপনামূলক সংগীত পরিবেশন করছেন।
এ ব্যাপারে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরী বলেন, “সরকার অন্যায়ভাবে আমাদের শান্তিপূর্ণ লংমার্চে শরীক হতে বাধা দিয়েছে। আমরা প্রতিবাদে সড়কে অবস্থান নিয়েছি। শনিবার ঢাকার মহাসমাবেশ থেকে পরবর্তী কর্মসূচি শোনার আগ পর্যন্ত আমরা সড়কে অবস্থান অব্যাহত রাখব। ইতিমধ্যেই লোক সমাগম ব্যাপকহারে বাড়ছে। আমরা ধারণা করছি, এই গণ অবস্থানে আরো লক্ষাধিক লোক শরীক হবে। ইতিমধ্যেই জমিয়তুল ফালাহ মোড়কে ইসলামী চত্বর ঘোষণা করা হয়েছে।”
এদিকে ওয়াসার মোড়ে বিক্ষোভ সমাবেশে শনিবারের হরতাল প্রত্যাহার ও লংমার্চে বাধা দিলে রোববার থেকে দেশব্যাপী লাগাতার হরতালের হুমকি দিয়েছেন হেফাজতের নেতারা।
লংমার্চে বাধা সৃষ্টি করলে চট্টগ্রাম অবরুদ্ধ করে রাখা হবে বলেও ঘোষণা দিয়েছেন তারা। সমাবেশে হেফাজতে ইসলামের মহানগরীর নেতা জয়নাল আবেদীন কুতুবী, মাওলানা ফোরকান আহমেদ প্রমুখ নেতারা বক্তব্য দেন।
হেফাজতের লংমার্চের প্রতিবাদে শুক্রবার সন্ধা ৬টা থেকে শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টা হরতালের ডাক দিয়েছে সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম, ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট ও ২৫টি সামাজিক-সাংস্কৃতিক-পেশাজীবী সংগঠন।
একই সঙ্গে তাদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে শনিবার বিকাল ৪টা পর্যন্ত সড়ক, নৌ ও রেলপথ অবরোধের ঘোষণা দিয়েছে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ।
No comments