চট্টগ্রাম অবরুদ্ধের ঘোষণা হেফাজতের by মো.মহিউদ্দিন
ঢাকায় লংমার্চ শেষ না হওয়া পর্যন্ত
চট্টগ্রাম অবরুদ্ধ করে রাখার ঘোষণা দিয়েছে হেফাজতে ইসলাম। ঢাকা যেতে না
পারায় বিক্ষুদ্ধ হয়ে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। তবে পরিস্থিতি মোকাবেলায়
প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ প্রশাসন।
নগরীর প্রবেশ পথে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। চট্টগ্রামের হাটহাজারী ও ফটিকছড়ি এলাকায় পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
হেফাজতে ইসলামের নেতাদের অভিযোগ, ঢাকা যাওয়ার জন্য যেসব গাড়ি ভাড়া করেছিলেন সেসব গাড়ি বুকিং বাতিল করায় চট্টগ্রাম থেকে অনেক নেতাকর্মী ঢাকা লংমার্চে যেতে পারেননি। তাই যে যেখানে আছে সেখানেই বসে পড়বেন। আগামীকাল ঢাকায় লং মার্চ শেষ না হওয়া পর্যন্ত তারা সড়কে অবস্থান করবেন।
এছাড়া চট্টগ্রামের হাটহাজারী ও ফটিকছড়িতেও অনেকেই আটকা পড়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন হেফাজত নেতারা। জুমার নামাজের পর যারা ঢাকা যেতে পারেননি তারা সড়কে বসে পড়বেন।
হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব মঈনুদ্দিন রুহী বাংলানিউজকে বলেন, গাড়ি মালিকরা বুকিং বাতিল করায় আমাদের অনেক কর্মী ঢাকা লংমার্চে যোগ দেয়ার জন্য যেতে পারছেন না। তাই তারা যে যেখানে আছে সেখানে অবস্থান করবেন।’
তিনি জানান, চট্টগ্রাম থেকে শুক্রবার যারা যেতে পারেননি তারা আর ঢাকা যাবেন না। তবে কুমিল্লা ও ঢাকার আশপাশের জেলার কর্মীরা পায়ে হেটে হলেও যাবেন।
রুহী বলেন,‘চট্টগ্রাম থেকে যারা যেতে পারেননি তাদের তো আর পায়ে হেটে ঢাকা যাওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু কুমিল্লা ও এর আশপাশের এলাকা থেকে কর্মীরা পায়ে হেটে হলেও আসবেন।‘
এদিকে যে কোন ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিরোধের প্রস্তুতি নিয়েছে পুশিল। নগরীর প্রবেশ পথে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ। প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ(বিজিবি) সদস্যদের।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বনজকুমার মজুমদার বাংলানিউজকে জানান, নগরীতে ২৫ প্লাটুন পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বিজিবি সদস্যদের প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এদিকে শুক্রবার সকালে নগরীর জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদ প্রাঙ্গণে জড়ো হয় হেফাজত কর্মীরা। বাস না পেয়ে ওয়াসার মোড়ে সড়ক অবরোধ করে সমাবেশ করে তারা।
সেখানে বক্তারা বলেন,‘হেফাজতে ইসলামের কর্মসূচিতে কখনো বিশৃঙ্খলা হয়নি। লংমার্চেও হবে না। কিন্তু সরকার বিভিন্নভাবে ব্লগারদের পক্ষ নিয়ে লংমার্চে বাধা দিচ্ছে।’
এসময় তারা অভিযোগ করেন, লংমার্চে যাওয়ার জন্য গাড়ি ভাড়া না দিতে মালিক- শ্রমিকদের সরকার বিভিন্নভাবে চাপ সৃষ্টি করেছে।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ কমিশনার (দক্ষিণ) মোস্তাক আহমদ বাংলানিউজকে বলেন,‘ নগরীর প্রবেশ মুখে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ।‘
মঈনুদ্দিন রুহী জানিয়েছেন শুক্রবার সকালে ৮টায় চট্টগ্রাম থেকে ১৪টি বাস ছেড়ে গেছে। তবে এসব বাস বিভিন্ন স্থানে আটকা পড়েছে। এছাড়া আর কোন বাস চট্টগ্রাম ছেড়ে যেতে পারেনি।
কার, মাইক্রোসহ বিভিন্ন প্রকারের আড়াইশ ছোট যানবাহন লংমার্চে যোগ দিতে ঢাকার পথে রয়েছে জানিয়ে রুহী বলেন,‘এসব গাড়ি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে আটকা পড়েছে। পুলিশ ও ছাত্রলীগ কর্মীরা এসব গাড়ি আটকে রেখেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
হেফাজতে ইসলামের নেতাদের অভিযোগ, ঢাকা যাওয়ার জন্য যেসব গাড়ি ভাড়া করেছিলেন সেসব গাড়ি বুকিং বাতিল করায় চট্টগ্রাম থেকে অনেক নেতাকর্মী ঢাকা লংমার্চে যেতে পারেননি। তাই যে যেখানে আছে সেখানেই বসে পড়বেন। আগামীকাল ঢাকায় লং মার্চ শেষ না হওয়া পর্যন্ত তারা সড়কে অবস্থান করবেন।
এছাড়া চট্টগ্রামের হাটহাজারী ও ফটিকছড়িতেও অনেকেই আটকা পড়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন হেফাজত নেতারা। জুমার নামাজের পর যারা ঢাকা যেতে পারেননি তারা সড়কে বসে পড়বেন।
হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব মঈনুদ্দিন রুহী বাংলানিউজকে বলেন, গাড়ি মালিকরা বুকিং বাতিল করায় আমাদের অনেক কর্মী ঢাকা লংমার্চে যোগ দেয়ার জন্য যেতে পারছেন না। তাই তারা যে যেখানে আছে সেখানে অবস্থান করবেন।’
তিনি জানান, চট্টগ্রাম থেকে শুক্রবার যারা যেতে পারেননি তারা আর ঢাকা যাবেন না। তবে কুমিল্লা ও ঢাকার আশপাশের জেলার কর্মীরা পায়ে হেটে হলেও যাবেন।
রুহী বলেন,‘চট্টগ্রাম থেকে যারা যেতে পারেননি তাদের তো আর পায়ে হেটে ঢাকা যাওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু কুমিল্লা ও এর আশপাশের এলাকা থেকে কর্মীরা পায়ে হেটে হলেও আসবেন।‘
এদিকে যে কোন ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিরোধের প্রস্তুতি নিয়েছে পুশিল। নগরীর প্রবেশ পথে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ। প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ(বিজিবি) সদস্যদের।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বনজকুমার মজুমদার বাংলানিউজকে জানান, নগরীতে ২৫ প্লাটুন পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বিজিবি সদস্যদের প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এদিকে শুক্রবার সকালে নগরীর জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদ প্রাঙ্গণে জড়ো হয় হেফাজত কর্মীরা। বাস না পেয়ে ওয়াসার মোড়ে সড়ক অবরোধ করে সমাবেশ করে তারা।
সেখানে বক্তারা বলেন,‘হেফাজতে ইসলামের কর্মসূচিতে কখনো বিশৃঙ্খলা হয়নি। লংমার্চেও হবে না। কিন্তু সরকার বিভিন্নভাবে ব্লগারদের পক্ষ নিয়ে লংমার্চে বাধা দিচ্ছে।’
এসময় তারা অভিযোগ করেন, লংমার্চে যাওয়ার জন্য গাড়ি ভাড়া না দিতে মালিক- শ্রমিকদের সরকার বিভিন্নভাবে চাপ সৃষ্টি করেছে।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ কমিশনার (দক্ষিণ) মোস্তাক আহমদ বাংলানিউজকে বলেন,‘ নগরীর প্রবেশ মুখে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ।‘
মঈনুদ্দিন রুহী জানিয়েছেন শুক্রবার সকালে ৮টায় চট্টগ্রাম থেকে ১৪টি বাস ছেড়ে গেছে। তবে এসব বাস বিভিন্ন স্থানে আটকা পড়েছে। এছাড়া আর কোন বাস চট্টগ্রাম ছেড়ে যেতে পারেনি।
কার, মাইক্রোসহ বিভিন্ন প্রকারের আড়াইশ ছোট যানবাহন লংমার্চে যোগ দিতে ঢাকার পথে রয়েছে জানিয়ে রুহী বলেন,‘এসব গাড়ি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে আটকা পড়েছে। পুলিশ ও ছাত্রলীগ কর্মীরা এসব গাড়ি আটকে রেখেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
No comments