ধনকুবের বর পেতে চাইলে
চীনে যেসব মেয়ে ধনকুবের বর পাওয়ার স্বপ্ন দেখেন, তাঁদের সে উপযোগী করে গড়ে তোলার একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে রাজধানী বেইজিংয়ে। সেখানে বিত্তবান পুরুষদের আকৃষ্ট করার বিভিন্ন কৌশল শেখানো হয়।
প্রতিষ্ঠানটির নাম বেইজিং মোরাল এডুকেশন সেন্টার ফর উইমেন।
প্রতিষ্ঠানটি ৩০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণের জন্য যে ফি নিয়ে থাকে, তা তিন হাজার ৮০ মার্কিন ডলারের সমান। গত বছরের আগস্টে প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু। এ সময়ের মধ্যে সেখানে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর প্রায় তিন হাজার নারী প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।
ওই প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ নেওয়া ঝাউ উইয়ি নামের একজন তরুণী বলেন, সেখানে প্রশিক্ষণ নিতে তিনি যে সময় দিয়েছেন, আর এ কাজে যে অর্থ ব্যয় করেছেন, তা কাজে লেগেছে। তিনি জানান, আগে তাঁদের পারিবারিক ব্যবসা ছিল। কিন্তু একপর্যায়ে দুঃসময়ের মুখোমুখি হন তাঁরা। তখন কষ্টে কাটতে থাকে জীবন। এ দুরবস্থা তিনি মেনে নিতে পারছিলেন না। মানসিক কষ্টে ভুগছিলেন। তখন তিনি ভাবেন, একজন বিত্তবান বর পেলে তাঁর এ কষ্ট দূর হতে পারে।
লিলি বিং (২৮) বলেন, এ প্রতিষ্ঠানে আলাপচারিতায় সুপটু হওয়ার তালিম দেওয়া হয়। ব্যক্তিত্ব কীভাবে উজ্জ্বল করা যায়, তা শেখানো হয়। আরও শেখানো হয় ঐতিহ্যবাহী চা তৈরির মুনশিয়ানা। এসব মিলিয়ে কনে হিসেবে একজন শিক্ষার্থীর মধ্যে জৌলুশ ফুটে ওঠে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রশিক্ষক শাও তং বলেন, এখানে শিক্ষার্থীদের চারিত্রিক ও ব্যক্তিত্ব বিকাশের কৌশলের ওপর আলোকপাত করা হয়। লক্ষ্যে পৌঁছাতে কীভাবে নিজেকে সবচেয়ে সেরা হিসেবে গড়ে তোলা যায়, এ প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের সেভাবে অনুপ্রাণিত করে।
প্রতিষ্ঠানটির নাম বেইজিং মোরাল এডুকেশন সেন্টার ফর উইমেন।
প্রতিষ্ঠানটি ৩০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণের জন্য যে ফি নিয়ে থাকে, তা তিন হাজার ৮০ মার্কিন ডলারের সমান। গত বছরের আগস্টে প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু। এ সময়ের মধ্যে সেখানে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর প্রায় তিন হাজার নারী প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।
ওই প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ নেওয়া ঝাউ উইয়ি নামের একজন তরুণী বলেন, সেখানে প্রশিক্ষণ নিতে তিনি যে সময় দিয়েছেন, আর এ কাজে যে অর্থ ব্যয় করেছেন, তা কাজে লেগেছে। তিনি জানান, আগে তাঁদের পারিবারিক ব্যবসা ছিল। কিন্তু একপর্যায়ে দুঃসময়ের মুখোমুখি হন তাঁরা। তখন কষ্টে কাটতে থাকে জীবন। এ দুরবস্থা তিনি মেনে নিতে পারছিলেন না। মানসিক কষ্টে ভুগছিলেন। তখন তিনি ভাবেন, একজন বিত্তবান বর পেলে তাঁর এ কষ্ট দূর হতে পারে।
লিলি বিং (২৮) বলেন, এ প্রতিষ্ঠানে আলাপচারিতায় সুপটু হওয়ার তালিম দেওয়া হয়। ব্যক্তিত্ব কীভাবে উজ্জ্বল করা যায়, তা শেখানো হয়। আরও শেখানো হয় ঐতিহ্যবাহী চা তৈরির মুনশিয়ানা। এসব মিলিয়ে কনে হিসেবে একজন শিক্ষার্থীর মধ্যে জৌলুশ ফুটে ওঠে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রশিক্ষক শাও তং বলেন, এখানে শিক্ষার্থীদের চারিত্রিক ও ব্যক্তিত্ব বিকাশের কৌশলের ওপর আলোকপাত করা হয়। লক্ষ্যে পৌঁছাতে কীভাবে নিজেকে সবচেয়ে সেরা হিসেবে গড়ে তোলা যায়, এ প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের সেভাবে অনুপ্রাণিত করে।
No comments