লিবিয়ার বিদ্রোহীদের ন্যাশনাল কাউন্সিলকে যুক্তরাষ্ট্রের স্বীকৃতি
লিবিয়ার বিদ্রোহী ট্রানজিশনাল ন্যাশনাল কাউন্সিলকে (টিএনসি) বৈধ শাসক কর্তৃপক্ষ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ফলে এখন থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন ব্যাংকে লিবিয়ার যে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের সম্পদ জব্দ রয়েছে, তা এখন বিদ্রোহীদের কাছে অবমুক্ত করা যাবে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন গতকাল শুক্রবার তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুলে কূটনীতিকদের এক সভায় এ সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেন। এদিকে লিবিয়া কন্টাক্ট গ্রুপের পশ্চিমা এবং আরব বিশ্বের সদস্যরা দেশটিতে চলমান বৈরিতা অবসানে নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করছেন। সেটি গাদ্দাফির কাছে পাঠানো হবে।
হিলারি ক্লিনটন বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র গাদ্দাফির শাসনকে কোনোমতেই আর লিবিয়ার বৈধ কর্তৃপক্ষ মনে করে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি আজ ঘোষণা করছি, একটা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশটির শাসনক্ষমতা গ্রহণ করার আগ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র টিএনসিকে লিবিয়ার বৈধ শাসক হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। এবং আমরা সে অনুযায়ী সব চুক্তি সম্পাদন করব।’
হিলারি ক্লিনটনের এ ঘোষণার পর এখন থেকে যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি দেশ বিদ্রোহীদের সহায়তার জন্য তাদের বিভিন্ন ব্যাংকে গচ্ছিত প্রায় ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অবমুক্ত করতে সক্ষম হবে।
এদিকে লিবিয়া সংকট সমাধানের লক্ষ্যে গতকাল শুক্রবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে বৈঠক শুরু করেছেন ইউরোপীয় ও আরব দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। লিবীয় নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফিকে ক্ষমতা ছাড়তে রাজি করানো ও সেখানকার বিদ্রোহীদের সহযোগিতা করার বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হবে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন, ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলা জুপ্পে, ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেগ, ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রাঙ্কো ফ্রাতিনিসহ ন্যাটোর মহাসচিব আন্দ্রেস ফগ রাসমুসেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতি-বিষয়ক প্রধান ক্যাথেরিন অ্যাস্টন ও আরব লিগের প্রধান নাবিল আল আরবি বৈঠকে যোগ দিয়েছেন।
লিবিয়ার বিদ্রোহীদের জাতীয় অন্তর্বর্তী পরিষদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ জিবরিলও বৈঠকে উপস্থিত আছেন।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন গতকাল শুক্রবার তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুলে কূটনীতিকদের এক সভায় এ সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেন। এদিকে লিবিয়া কন্টাক্ট গ্রুপের পশ্চিমা এবং আরব বিশ্বের সদস্যরা দেশটিতে চলমান বৈরিতা অবসানে নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করছেন। সেটি গাদ্দাফির কাছে পাঠানো হবে।
হিলারি ক্লিনটন বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র গাদ্দাফির শাসনকে কোনোমতেই আর লিবিয়ার বৈধ কর্তৃপক্ষ মনে করে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি আজ ঘোষণা করছি, একটা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশটির শাসনক্ষমতা গ্রহণ করার আগ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র টিএনসিকে লিবিয়ার বৈধ শাসক হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। এবং আমরা সে অনুযায়ী সব চুক্তি সম্পাদন করব।’
হিলারি ক্লিনটনের এ ঘোষণার পর এখন থেকে যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি দেশ বিদ্রোহীদের সহায়তার জন্য তাদের বিভিন্ন ব্যাংকে গচ্ছিত প্রায় ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অবমুক্ত করতে সক্ষম হবে।
এদিকে লিবিয়া সংকট সমাধানের লক্ষ্যে গতকাল শুক্রবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে বৈঠক শুরু করেছেন ইউরোপীয় ও আরব দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। লিবীয় নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফিকে ক্ষমতা ছাড়তে রাজি করানো ও সেখানকার বিদ্রোহীদের সহযোগিতা করার বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হবে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন, ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলা জুপ্পে, ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেগ, ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রাঙ্কো ফ্রাতিনিসহ ন্যাটোর মহাসচিব আন্দ্রেস ফগ রাসমুসেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতি-বিষয়ক প্রধান ক্যাথেরিন অ্যাস্টন ও আরব লিগের প্রধান নাবিল আল আরবি বৈঠকে যোগ দিয়েছেন।
লিবিয়ার বিদ্রোহীদের জাতীয় অন্তর্বর্তী পরিষদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ জিবরিলও বৈঠকে উপস্থিত আছেন।
No comments