দক্ষিণ সুদানকে স্বীকৃতি দিল জাতিসংঘ
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ গত বৃহস্পতিবার বিশ্বের নবীনতম দেশ দক্ষিণ সুদানকে ১৯৩তম সদস্যদেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
সাধারণ পরিষদের সভাপতি জোসেফ ডেইস বলেন, ‘আমি দক্ষিণ সুদানকে জাতিসংঘের সদস্য হিসেবে ঘোষণা করছি।’ তিনি বলেন, ‘এটি ঐতিহাসিক ও আনন্দময় মুহূর্ত।’ জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বলেন, ‘স্বাগত, দক্ষিণ সুদান। জাতিগুলোর সংস্থায় স্বাগত।’
মন্টেনেগ্রোর পর দক্ষিণ সুদান জাতিসংঘের সদস্য হলো। ২০০৬ সালে মন্টেনেগ্রো জাতিসংঘের সদস্য হয়েছিল।
গত শনিবার দক্ষিণ সুদান আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন হয়। এর আগে গণভোটে দক্ষিণ সুদানের মানুষ প্রায় সর্বসম্মতভাবে স্বাধীনতার পক্ষে ভোট দেন।
কয়েক দশকের গৃহযুদ্ধের পর সুদানের কাছ থেকে স্বাধীনতা পায় দক্ষিণ সুদান। গৃহযুদ্ধে ২০ লাখেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারায়।
বান কি মুন বলেন, ‘যাঁরা দীর্ঘস্থায়ী গৃহযুদ্ধে দুঃখকষ্ট ভোগ করেছেন, যাঁরা অনেক প্রিয়জনকে হারিয়েছেন, যাঁরা বাড়িঘর ও এলাকা ছেড়ে পালিয়েছেন, তাঁরা এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলকে পৌঁছেছেন।’
সাধারণ পরিষদের সভাপতি জোসেফ ডেইস বলেন, ‘আমি দক্ষিণ সুদানকে জাতিসংঘের সদস্য হিসেবে ঘোষণা করছি।’ তিনি বলেন, ‘এটি ঐতিহাসিক ও আনন্দময় মুহূর্ত।’ জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বলেন, ‘স্বাগত, দক্ষিণ সুদান। জাতিগুলোর সংস্থায় স্বাগত।’
মন্টেনেগ্রোর পর দক্ষিণ সুদান জাতিসংঘের সদস্য হলো। ২০০৬ সালে মন্টেনেগ্রো জাতিসংঘের সদস্য হয়েছিল।
গত শনিবার দক্ষিণ সুদান আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন হয়। এর আগে গণভোটে দক্ষিণ সুদানের মানুষ প্রায় সর্বসম্মতভাবে স্বাধীনতার পক্ষে ভোট দেন।
কয়েক দশকের গৃহযুদ্ধের পর সুদানের কাছ থেকে স্বাধীনতা পায় দক্ষিণ সুদান। গৃহযুদ্ধে ২০ লাখেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারায়।
বান কি মুন বলেন, ‘যাঁরা দীর্ঘস্থায়ী গৃহযুদ্ধে দুঃখকষ্ট ভোগ করেছেন, যাঁরা অনেক প্রিয়জনকে হারিয়েছেন, যাঁরা বাড়িঘর ও এলাকা ছেড়ে পালিয়েছেন, তাঁরা এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলকে পৌঁছেছেন।’
No comments