অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে ইউরোপীয় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা অবৈধ
উইকিলিকসের প্রধান জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে সুইডেনের কাছে হস্তান্তর না করার জন্য আদালতে নতুনভাবে করা আবেদনের শুনানি শেষ করেছেন তাঁর আইনজীবীরা। তাঁকে রক্ষার জন্য আইনজীবীরা এবার কিছুটা ‘নমনীয়’ কৌশল নিয়েছেন।
যৌন নিপীড়নের অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য অ্যাসাঞ্জকে সুইডেনে চান সে দেশের আইনজীবীরা। তবে তা ঠেকাতে গত ফেব্রুয়ারিতে আদালতে তাঁর আইনজীবীরা বলেছিলেন, সুইডেন অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দিতে পারে এবং তখন তাঁকে গুয়ানতানামো কারাগারে ভরে রাখতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু লন্ডনের একটি নিম্ন আদালত তাঁর আবেদন খারিজ করে দেন।
এরপর লন্ডনের হাইকোর্টে আবেদন করেন অ্যাসাঞ্জ। একই সঙ্গে তিনি নতুন আইনজীবী নিয়োগ করেন তাঁর পক্ষে লড়ার জন্য। গত মঙ্গল ও গতকাল বুধবার আদালতে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুই দিনই আদালতে উপস্থিত ছিলেন অ্যাসাঞ্জ। গণমাধ্যমের কর্মীরা এ সময় তাঁর সঙ্গে কথা বলতে চাইলেও তিনি নীরব ছিলেন।
অ্যাসাঞ্জের আইনজীবী মার্ক সামারস গতকাল আদালতে বলেন, তাঁর মক্কেলের বিরুদ্ধে সুইডেন যে ইউরোপীয় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, এর কোনো বৈধতা নেই। কারণ তিনি দোষী সাব্যস্ত হননি, তাঁকে কেবল জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
ইউরোপীয় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির বিষয়টি খতিয়ে দেখেছে ইউরোপীয় কমিশন। তারা বলেছে, যেখানে আরও সহজ বিকল্প আছে, সেখানে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির প্রয়োজন নেই।
যৌন নিপীড়নের অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য অ্যাসাঞ্জকে সুইডেনে চান সে দেশের আইনজীবীরা। তবে তা ঠেকাতে গত ফেব্রুয়ারিতে আদালতে তাঁর আইনজীবীরা বলেছিলেন, সুইডেন অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দিতে পারে এবং তখন তাঁকে গুয়ানতানামো কারাগারে ভরে রাখতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু লন্ডনের একটি নিম্ন আদালত তাঁর আবেদন খারিজ করে দেন।
এরপর লন্ডনের হাইকোর্টে আবেদন করেন অ্যাসাঞ্জ। একই সঙ্গে তিনি নতুন আইনজীবী নিয়োগ করেন তাঁর পক্ষে লড়ার জন্য। গত মঙ্গল ও গতকাল বুধবার আদালতে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুই দিনই আদালতে উপস্থিত ছিলেন অ্যাসাঞ্জ। গণমাধ্যমের কর্মীরা এ সময় তাঁর সঙ্গে কথা বলতে চাইলেও তিনি নীরব ছিলেন।
অ্যাসাঞ্জের আইনজীবী মার্ক সামারস গতকাল আদালতে বলেন, তাঁর মক্কেলের বিরুদ্ধে সুইডেন যে ইউরোপীয় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, এর কোনো বৈধতা নেই। কারণ তিনি দোষী সাব্যস্ত হননি, তাঁকে কেবল জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
ইউরোপীয় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির বিষয়টি খতিয়ে দেখেছে ইউরোপীয় কমিশন। তারা বলেছে, যেখানে আরও সহজ বিকল্প আছে, সেখানে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির প্রয়োজন নেই।
No comments