সব অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হবে
থাইল্যান্ডের সম্ভাব্য প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রা বলেছেন, তাঁর দলের বিরুদ্ধে আনা নির্বাচনী প্রচারণায় আচরণবিধি ভঙ্গের সব অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হবে। যথাসময়ে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হবে তাঁকে। গতকাল বুধবার রাজধানী ব্যাংককে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
সে দেশের নির্বাচন কমিশন (ইসি) গত মঙ্গলবার নবনির্বাচিত ৫০০ জনের মধ্যে ৩৫৮ জনকে অনুমোদন দেয়। কিন্তু ইংলাকসহ ১৪২ জনের অনুমোদন দেয়নি। ৩ জুলাই অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ইংলাকের পুয়ে থাই পার্টি নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী তিনিই হতে যাচ্ছেন দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু অনুমোদনবিষয়ক জটিলতার কারণে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ইংলাকের নিয়োগ পাওয়ার প্রক্রিয়ায় বিলম্ব ঘটছে।
বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী আপিসিত ভেজ্জাজিওয়ার ডেমোক্র্যাট পার্টির অভিযোগ, পুয়ে থাই পার্টি নির্বাচনী প্রচারণায় ‘থাকসিন ভাবেন, আর পুয়ে থাই পার্টি তা কার্যকর করে’—এমন স্লোগান দিয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করেছে।
কারণ, ২০০৬ সালে এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা থাকসিন সিনাওয়াত্রা দুর্নীতির দায়ে কারাদণ্ডপ্রাপ্ত একজন পলাতক আসামি।
তবে ইংলাক বলে আসছেন, নির্বাচনী স্লোগানে তাঁর বড় ভাই থাকসিনের নাম ব্যবহার করে কোনো দোষ করেনি তাঁর দল। থাকসিনের কাছ থেকে তিনি শুধু দিকনির্দেশনা পেয়েছেন, অন্য কিছু নয়।
ইসির অনুমোদন পেতে বিলম্বিত হওয়ার বিষয়ে ইংলাক বলেন, ‘আমি আশাবাদী ইসি আমার ও আমার দলের প্রতি ন্যায়বিচার করবে।’
সে দেশের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ বা প্রতিনিধি পরিষদে ৫০০ আসনের মধ্যে ইংলাকের পুয়ে থাই পার্টি ২৬৫ আসন পেয়ে নিরঙ্কুশ জয়লাভ করেছে। এ সময়ের মধ্যে ছয়টি দলের জোট গঠন করেছেন ইংলাক। নিম্নকক্ষে তাঁর জোট তিন-পঞ্চমাংশ আসন নিয়ন্ত্রণ করবে।
ইংলাকের বড় ভাই থাকসিন সিনাওয়াত্রার প্রতিষ্ঠিত থাই র্যাক থাই (টিআরটি) পার্টি ও পিপলস পাওয়ার পার্টি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন সে দেশের সুপ্রিম কোর্ট। পরে দলের নেতা-কর্মীরা পুয়ে থাই পার্টির নামে সংঘবদ্ধ হন।
সে দেশের নির্বাচন কমিশন (ইসি) গত মঙ্গলবার নবনির্বাচিত ৫০০ জনের মধ্যে ৩৫৮ জনকে অনুমোদন দেয়। কিন্তু ইংলাকসহ ১৪২ জনের অনুমোদন দেয়নি। ৩ জুলাই অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ইংলাকের পুয়ে থাই পার্টি নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী তিনিই হতে যাচ্ছেন দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু অনুমোদনবিষয়ক জটিলতার কারণে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ইংলাকের নিয়োগ পাওয়ার প্রক্রিয়ায় বিলম্ব ঘটছে।
বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী আপিসিত ভেজ্জাজিওয়ার ডেমোক্র্যাট পার্টির অভিযোগ, পুয়ে থাই পার্টি নির্বাচনী প্রচারণায় ‘থাকসিন ভাবেন, আর পুয়ে থাই পার্টি তা কার্যকর করে’—এমন স্লোগান দিয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করেছে।
কারণ, ২০০৬ সালে এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা থাকসিন সিনাওয়াত্রা দুর্নীতির দায়ে কারাদণ্ডপ্রাপ্ত একজন পলাতক আসামি।
তবে ইংলাক বলে আসছেন, নির্বাচনী স্লোগানে তাঁর বড় ভাই থাকসিনের নাম ব্যবহার করে কোনো দোষ করেনি তাঁর দল। থাকসিনের কাছ থেকে তিনি শুধু দিকনির্দেশনা পেয়েছেন, অন্য কিছু নয়।
ইসির অনুমোদন পেতে বিলম্বিত হওয়ার বিষয়ে ইংলাক বলেন, ‘আমি আশাবাদী ইসি আমার ও আমার দলের প্রতি ন্যায়বিচার করবে।’
সে দেশের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ বা প্রতিনিধি পরিষদে ৫০০ আসনের মধ্যে ইংলাকের পুয়ে থাই পার্টি ২৬৫ আসন পেয়ে নিরঙ্কুশ জয়লাভ করেছে। এ সময়ের মধ্যে ছয়টি দলের জোট গঠন করেছেন ইংলাক। নিম্নকক্ষে তাঁর জোট তিন-পঞ্চমাংশ আসন নিয়ন্ত্রণ করবে।
ইংলাকের বড় ভাই থাকসিন সিনাওয়াত্রার প্রতিষ্ঠিত থাই র্যাক থাই (টিআরটি) পার্টি ও পিপলস পাওয়ার পার্টি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন সে দেশের সুপ্রিম কোর্ট। পরে দলের নেতা-কর্মীরা পুয়ে থাই পার্টির নামে সংঘবদ্ধ হন।
No comments