লন্ডন হামলার পরিকল্পনায়ও জড়িত ছিলেন বিন লাদেন
২০০৫ সালে লন্ডনে বাসে ও পাতাল রেলে সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন আল-কায়েদার নিহত প্রধান ওসামা বিন লাদেন। এটাই ছিল তাঁর পরিকল্পনায় সর্বশেষ সফল হামলা। মার্কিন বিশেষজ্ঞরা এ দাবি করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, ২০০৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রগামী বিমানে বোমা হামলার ব্যর্থ পরিকল্পনার বিষয়টিও আগেভাগেই জানতেন বিন লাদেন। লন্ডনে ওই পরিকল্পনা হয়েছিল।
পাকিস্তানের অ্যাবোটা-বাদের বাড়ি থেকে উদ্ধার করা তথ্য ও অন্যান্য তথ্য-প্রমাণ থেকে এর প্রমাণ মিলেছে বলে দাবি করেছেন মার্কিন কর্মকর্তারা। গত ২ মে অ্যাবোটাবাদের ওই বাড়িতে মার্কিন কমান্ডোদের হামলায় নিহত হন বিন লাদেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন মার্কিন কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, ‘২০০৫ সালে লন্ডনে হামলা ও ২০০৬ সালে বিমানে হামলার পরিকল্পনাসহ আল-কায়েদার অধিকাংশ হামলা পরিকল্পনার বিষয়ে বিন লাদেন আগেভাগেই জানতেন। এ কথা বিশ্বাস করার মতো যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ আমাদের কাছে আছে।’
লন্ডন হামলার সঙ্গে বিন লাদেনের জড়িত থাকার বিষয়টি মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন বিশ্লেষণের ভিত্তিতে। এ ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কোনো প্রমাণ তাঁদের হাতে নেই। দুজন কর্মকর্তা বলেন, বিন লাদেনই যে লন্ডন হামলার পরিকল্পনা করেছিলেন, এমন দাবি করার মতো যথেষ্ট প্রমাণ নেই।
তারপর এসব হামলার বিষয় নিয়ে আল-কায়েদা জঙ্গিদের সঙ্গে বিন লাদেনের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ যে ছিল, তা বিশ্বাস করার মতো যথেষ্ট কারণ রয়েছে বলে জানান ওই দুই কর্মকর্তাসহ অন্য কর্মকর্তারা। একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা মনে করি, এসব পরিকল্পনার ক্ষেত্রে বিন লাদেন সব সময় আগেভাগে জানতেন।’
অপর একজন কর্মকর্তা বলেন, ২০০৫ সালের ৭ জুলাই লন্ডনে তিনটি পাতাল রেলস্টেশন ও একটি দোতলা বাসে বোমা হামলায় চারজন আত্মঘাতী হামলাকারীসহ ৫৬ জন নিহত হন। আহত হন কয়েক শ মানুষ। আর এটাই ছিল বিন লাদেনের সরাসরি তত্ত্বাবধানে সর্বশেষ সফল হামলা।
বিন লাদেন কয়েক বছর অ্যাবোটাবাদের গুপ্ত আস্তানায় থাকলেও ওই সময় বিশ্বজুড়ে আল-কায়েদার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ ঠিক ছিল। মার্কিন প্রশাসনের এ বক্তব্যের সমর্থন মিলল মার্কিন ও অন্যান্য পশ্চিমা কর্মকর্তার সর্বশেষ এ মূল্যায়নে।
তবে অ্যাবোটাবাদের বাড়ি থেকে যেসব নথি উদ্ধার করা হয়েছে, তা থেকে বিন লাদেনের সরাসরি তত্ত্বাবধানে সাম্প্রতিক কোনো সন্ত্রাসী পরিকল্পনার প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, ২০০৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রগামী বিমানে বোমা হামলার ব্যর্থ পরিকল্পনার বিষয়টিও আগেভাগেই জানতেন বিন লাদেন। লন্ডনে ওই পরিকল্পনা হয়েছিল।
পাকিস্তানের অ্যাবোটা-বাদের বাড়ি থেকে উদ্ধার করা তথ্য ও অন্যান্য তথ্য-প্রমাণ থেকে এর প্রমাণ মিলেছে বলে দাবি করেছেন মার্কিন কর্মকর্তারা। গত ২ মে অ্যাবোটাবাদের ওই বাড়িতে মার্কিন কমান্ডোদের হামলায় নিহত হন বিন লাদেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন মার্কিন কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, ‘২০০৫ সালে লন্ডনে হামলা ও ২০০৬ সালে বিমানে হামলার পরিকল্পনাসহ আল-কায়েদার অধিকাংশ হামলা পরিকল্পনার বিষয়ে বিন লাদেন আগেভাগেই জানতেন। এ কথা বিশ্বাস করার মতো যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ আমাদের কাছে আছে।’
লন্ডন হামলার সঙ্গে বিন লাদেনের জড়িত থাকার বিষয়টি মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন বিশ্লেষণের ভিত্তিতে। এ ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কোনো প্রমাণ তাঁদের হাতে নেই। দুজন কর্মকর্তা বলেন, বিন লাদেনই যে লন্ডন হামলার পরিকল্পনা করেছিলেন, এমন দাবি করার মতো যথেষ্ট প্রমাণ নেই।
তারপর এসব হামলার বিষয় নিয়ে আল-কায়েদা জঙ্গিদের সঙ্গে বিন লাদেনের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ যে ছিল, তা বিশ্বাস করার মতো যথেষ্ট কারণ রয়েছে বলে জানান ওই দুই কর্মকর্তাসহ অন্য কর্মকর্তারা। একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা মনে করি, এসব পরিকল্পনার ক্ষেত্রে বিন লাদেন সব সময় আগেভাগে জানতেন।’
অপর একজন কর্মকর্তা বলেন, ২০০৫ সালের ৭ জুলাই লন্ডনে তিনটি পাতাল রেলস্টেশন ও একটি দোতলা বাসে বোমা হামলায় চারজন আত্মঘাতী হামলাকারীসহ ৫৬ জন নিহত হন। আহত হন কয়েক শ মানুষ। আর এটাই ছিল বিন লাদেনের সরাসরি তত্ত্বাবধানে সর্বশেষ সফল হামলা।
বিন লাদেন কয়েক বছর অ্যাবোটাবাদের গুপ্ত আস্তানায় থাকলেও ওই সময় বিশ্বজুড়ে আল-কায়েদার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ ঠিক ছিল। মার্কিন প্রশাসনের এ বক্তব্যের সমর্থন মিলল মার্কিন ও অন্যান্য পশ্চিমা কর্মকর্তার সর্বশেষ এ মূল্যায়নে।
তবে অ্যাবোটাবাদের বাড়ি থেকে যেসব নথি উদ্ধার করা হয়েছে, তা থেকে বিন লাদেনের সরাসরি তত্ত্বাবধানে সাম্প্রতিক কোনো সন্ত্রাসী পরিকল্পনার প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
No comments