জার্মানির খামারের শিমের অঙ্কুর থেকে ছড়িয়েছে ই. কোলাই?
জার্মানির একটি খামারের শিমের বীজ থেকে বের হওয়া অঙ্কুর ঘাতক ব্যাকটেরিয়া ই. কোলাইয়ের বিস্তারের কারণ হতে পারে। গত রোববার দেশটির আঞ্চলিক কৃষিমন্ত্রী গার্ট লিন্ডারম্যান এ আশঙ্কা প্রকাশ করেন। এ ব্যাপারে নিশ্চিত হতে জার্মান কর্তৃপক্ষ গতকাল সোমবার এসব অঙ্কুর পরীক্ষা করেছে। তবে এর ফলাফল জানা যায়নি।
রোববার জার্মানির উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশ লোয়ার-স্যাক্সনির কৃষিমন্ত্রী গার্ট লিন্ডারমান বলেন, এমন একটি ছোটখাটো খামার শনাক্ত করা হয়েছে, যারা এক ধরনের অঙ্কুর উৎপাদন করে বিক্রি করে থাকে। দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়া ঘাতক ব্যাকটেরিয়াটির মূল উৎস এসব অঙ্কুর হতে পারে।
এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী দানিয়েল বার নিশ্চিত না হয়ে তাড়াহুড়ো করে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর ব্যাপারে সতর্ক করেছেন। জার্মানির স্বাস্থ্যবিষয়ক প্রধান প্রতিষ্ঠান রবার্ট কখ ইনস্টিটিউট থেকেও এ ব্যাপারে সতর্ক করে দেওয়া হয়। টেলিভিশনে দেওয়া বক্তব্যে বার বলেন, ‘কিছু সময়ের জন্য আমরা প্রাথমিক ধারণা থেকে সিদ্ধান্ত দেওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকছি।’
অনুমানভিত্তিক সিদ্ধান্ত দিয়ে এর মধ্যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছে জার্মানির। গত সপ্তাহে হামবুর্গের কিছু কর্মকর্তা নিশ্চিত না হয়েই ঘোষণা করেন, স্পেন থেকে আমদানি করা শসার মাধ্যমে ই. কোলাইয়ের বিস্তার ঘটেছে। এতে স্পেনের সরকার ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করে।
বার বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার আভাস পেয়েছি, ইলসেন এলাকার একটি খামার ই. কোলাইয়ের বিস্তারের মূল উৎস। তবে পরীক্ষাগার থেকে ফলাফল না জানানো পর্যন্ত আমাদের অপেক্ষা করতে হবে।’
জার্মানির ফেডারেল রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট ইনস্টিটিউটের প্রধান আন্দ্রেয়াস হেনসেল বলেন, ‘ওই খামারের অঙ্কুরই ই. কোলাইয়ের বিস্তারের কারণ কিনা—এ ব্যাপারে আমরা নিশ্চিত নই।’
জার্মানির গায়ের্টনারহফ বিয়েনেনবুয়েটেল খামারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্লাউস ফেরবেকের উদ্ধৃতি দিয়ে স্থানীয় একটি পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে বলা হয়, তাঁর খামারে শিমের বীজ থেকে অঙ্কুর উৎপাদনে কোনো সার ব্যবহার করা হয় না। তাঁর খামারে ই. কোলাই ব্যাকটেরিয়া ছড়ানোর মতো প্রাণীও নেই। তিনি বলেন, সালাদের উপকরণ হিসেবে এই অঙ্কুর উৎপাদনে কেবল শিমের বীজ ও পানি ব্যবহার করা হয়। তাঁর খামারের অন্য কোনো অংশেও ব্যাকটেরিয়া ছড়ানোর মতো কোনো গোবর সার ব্যবহার করা হয় না। এর পরও ওই ব্যাকটেরিয়ার বিস্তারে তাঁর খামারের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠছে কেন, তা তিনি বুঝতে পারছেন না।
ইউরোপিয়ান সেন্টার ফর ডিজিজ প্রিভেনশন অ্যান্ড কন্ট্রোলের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগে এ পর্যন্ত ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে বেশির ভাগই জার্মানির নাগরিক। ই. কোলাই ব্যাকটেরিয়ায় এ পর্যন্ত দুই হাজারের বেশি লোক আক্রান্ত হয়েছে।
রোববার জার্মানির উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশ লোয়ার-স্যাক্সনির কৃষিমন্ত্রী গার্ট লিন্ডারমান বলেন, এমন একটি ছোটখাটো খামার শনাক্ত করা হয়েছে, যারা এক ধরনের অঙ্কুর উৎপাদন করে বিক্রি করে থাকে। দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়া ঘাতক ব্যাকটেরিয়াটির মূল উৎস এসব অঙ্কুর হতে পারে।
এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী দানিয়েল বার নিশ্চিত না হয়ে তাড়াহুড়ো করে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর ব্যাপারে সতর্ক করেছেন। জার্মানির স্বাস্থ্যবিষয়ক প্রধান প্রতিষ্ঠান রবার্ট কখ ইনস্টিটিউট থেকেও এ ব্যাপারে সতর্ক করে দেওয়া হয়। টেলিভিশনে দেওয়া বক্তব্যে বার বলেন, ‘কিছু সময়ের জন্য আমরা প্রাথমিক ধারণা থেকে সিদ্ধান্ত দেওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকছি।’
অনুমানভিত্তিক সিদ্ধান্ত দিয়ে এর মধ্যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছে জার্মানির। গত সপ্তাহে হামবুর্গের কিছু কর্মকর্তা নিশ্চিত না হয়েই ঘোষণা করেন, স্পেন থেকে আমদানি করা শসার মাধ্যমে ই. কোলাইয়ের বিস্তার ঘটেছে। এতে স্পেনের সরকার ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করে।
বার বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার আভাস পেয়েছি, ইলসেন এলাকার একটি খামার ই. কোলাইয়ের বিস্তারের মূল উৎস। তবে পরীক্ষাগার থেকে ফলাফল না জানানো পর্যন্ত আমাদের অপেক্ষা করতে হবে।’
জার্মানির ফেডারেল রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট ইনস্টিটিউটের প্রধান আন্দ্রেয়াস হেনসেল বলেন, ‘ওই খামারের অঙ্কুরই ই. কোলাইয়ের বিস্তারের কারণ কিনা—এ ব্যাপারে আমরা নিশ্চিত নই।’
জার্মানির গায়ের্টনারহফ বিয়েনেনবুয়েটেল খামারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্লাউস ফেরবেকের উদ্ধৃতি দিয়ে স্থানীয় একটি পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে বলা হয়, তাঁর খামারে শিমের বীজ থেকে অঙ্কুর উৎপাদনে কোনো সার ব্যবহার করা হয় না। তাঁর খামারে ই. কোলাই ব্যাকটেরিয়া ছড়ানোর মতো প্রাণীও নেই। তিনি বলেন, সালাদের উপকরণ হিসেবে এই অঙ্কুর উৎপাদনে কেবল শিমের বীজ ও পানি ব্যবহার করা হয়। তাঁর খামারের অন্য কোনো অংশেও ব্যাকটেরিয়া ছড়ানোর মতো কোনো গোবর সার ব্যবহার করা হয় না। এর পরও ওই ব্যাকটেরিয়ার বিস্তারে তাঁর খামারের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠছে কেন, তা তিনি বুঝতে পারছেন না।
ইউরোপিয়ান সেন্টার ফর ডিজিজ প্রিভেনশন অ্যান্ড কন্ট্রোলের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগে এ পর্যন্ত ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে বেশির ভাগই জার্মানির নাগরিক। ই. কোলাই ব্যাকটেরিয়ায় এ পর্যন্ত দুই হাজারের বেশি লোক আক্রান্ত হয়েছে।
No comments