সৌদি আরবে সালেহর শরীরে সফল অস্ত্রোপচার
সৌদি আরবে চিকিৎসাধীন ইয়েমেনের প্রেসিডেন্ট আলী আবদুল্লাহ সালেহর শরীরে গত রোববার সফল অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। গত শুক্রবার সানায় নিজ প্রাসাদে বিস্ফোরণে তিনি আহত হন। প্রেসিডেন্ট আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যেই দেশে ফিরবেন বলে সৌদি আরবের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেন, প্রেসিডেন্ট সালেহর বুকে ও ঘাড়ে দুবার অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। তাঁর বুক থেকে বোমার স্প্লিন্টার বের করে আনা হয়েছে। তিনি আরও জানান, প্রেসিডেন্ট সালেহর সম্পূর্ণ সুস্থ হতে সপ্তাহ দুয়েক সময় লাগবে। এরপর তিনি সানায় ফিরে যাবেন।
প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের ভেতরে এক বিস্ফোরণে আহত হওয়ার পর গত শনিবার সালেহকে সৌদি আরবে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়। এ খবরে সরকারের পতন হয়েছে ধরে নিয়ে সালেহবিরোধীরা উল্লাসে ফেটে পড়ে।
এদিকে প্রেসিডেন্টের সুস্থতা কামনা করে তাঁর অনুগত হাজার হাজার মানুষ গতকাল সোমবার রোজা রেখেছে।
প্রেসিডেন্ট সালেহ ইয়েমেনে ফিরবেন কি না, তা নিয়ে এখনো ব্যাপক জল্পনা-কল্পনা চলছে। তবে ইয়েমেনের উপ-তথ্যমন্ত্রী আবদুল আল-জানাদি বলেন, প্রেসিডেন্ট সালেহ দেশে ফিরবেন। তিনি আরও বলেন, সালেহর শারীরিক অবস্থা এখন ভালো। তিনি একদিন হয়তো ক্ষমতা ছেড়ে দেবেন, তবে তা হবে সাংবিধানিক পন্থায়।
প্রেসিডেন্ট সালেহর অনুপস্থিতিতে ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদেল-রাব্বো মনসুর হাদি প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করছেন। সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ডেও রয়েছেন তিনি। তবে মনসুর হাদির হাতে ক্ষমতা সামান্যই। কারণ, নিরাপত্তা বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ ইউনিটগুলোর দায়িত্বে রয়েছেন প্রেসিডেন্ট সালেহর ছেলে ও তাঁর আত্মীয়স্বজনেরা।
এদিকে ইয়েমেনের প্রধান বিরোধী জোট দ্রুত দেশের ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানিয়েছে। জয়েন্ট মিটিং পার্টিজ নামে ওই জোট গতকাল সোমবার এক বৈঠকে বলেছে, ভাইস প্রেসিডেন্টের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের বিষয়টি তারা মেনে নেবে। আর তা না হলে তারা অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের চেষ্টা চালাবে। জোটের এক বিবৃতিতে বলা হয়, একটি অন্তর্বর্তী প্রেসিডেনশিয়াল কাউন্সিল ও একটি জাতীয় পর্ষদ গঠনের জন্য কাজ শুরু করতে সব জাতীয় ও রাজনৈতিক শক্তির প্রতি তারা আহ্বান জানাচ্ছে।
মিসর ও তিউনিশিয়ার সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উদ্বুদ্ধ হয়ে গত ফেব্রুয়ারি থেকে প্রেসিডেন্ট সালেহর পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীরা। কিন্তু তীব্র আন্দোলনের মুখেও ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়াতে অস্বীকৃতি জানান সালেহ
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেন, প্রেসিডেন্ট সালেহর বুকে ও ঘাড়ে দুবার অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। তাঁর বুক থেকে বোমার স্প্লিন্টার বের করে আনা হয়েছে। তিনি আরও জানান, প্রেসিডেন্ট সালেহর সম্পূর্ণ সুস্থ হতে সপ্তাহ দুয়েক সময় লাগবে। এরপর তিনি সানায় ফিরে যাবেন।
প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের ভেতরে এক বিস্ফোরণে আহত হওয়ার পর গত শনিবার সালেহকে সৌদি আরবে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়। এ খবরে সরকারের পতন হয়েছে ধরে নিয়ে সালেহবিরোধীরা উল্লাসে ফেটে পড়ে।
এদিকে প্রেসিডেন্টের সুস্থতা কামনা করে তাঁর অনুগত হাজার হাজার মানুষ গতকাল সোমবার রোজা রেখেছে।
প্রেসিডেন্ট সালেহ ইয়েমেনে ফিরবেন কি না, তা নিয়ে এখনো ব্যাপক জল্পনা-কল্পনা চলছে। তবে ইয়েমেনের উপ-তথ্যমন্ত্রী আবদুল আল-জানাদি বলেন, প্রেসিডেন্ট সালেহ দেশে ফিরবেন। তিনি আরও বলেন, সালেহর শারীরিক অবস্থা এখন ভালো। তিনি একদিন হয়তো ক্ষমতা ছেড়ে দেবেন, তবে তা হবে সাংবিধানিক পন্থায়।
প্রেসিডেন্ট সালেহর অনুপস্থিতিতে ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদেল-রাব্বো মনসুর হাদি প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করছেন। সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ডেও রয়েছেন তিনি। তবে মনসুর হাদির হাতে ক্ষমতা সামান্যই। কারণ, নিরাপত্তা বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ ইউনিটগুলোর দায়িত্বে রয়েছেন প্রেসিডেন্ট সালেহর ছেলে ও তাঁর আত্মীয়স্বজনেরা।
এদিকে ইয়েমেনের প্রধান বিরোধী জোট দ্রুত দেশের ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানিয়েছে। জয়েন্ট মিটিং পার্টিজ নামে ওই জোট গতকাল সোমবার এক বৈঠকে বলেছে, ভাইস প্রেসিডেন্টের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের বিষয়টি তারা মেনে নেবে। আর তা না হলে তারা অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের চেষ্টা চালাবে। জোটের এক বিবৃতিতে বলা হয়, একটি অন্তর্বর্তী প্রেসিডেনশিয়াল কাউন্সিল ও একটি জাতীয় পর্ষদ গঠনের জন্য কাজ শুরু করতে সব জাতীয় ও রাজনৈতিক শক্তির প্রতি তারা আহ্বান জানাচ্ছে।
মিসর ও তিউনিশিয়ার সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উদ্বুদ্ধ হয়ে গত ফেব্রুয়ারি থেকে প্রেসিডেন্ট সালেহর পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীরা। কিন্তু তীব্র আন্দোলনের মুখেও ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়াতে অস্বীকৃতি জানান সালেহ
No comments