জার্মানির মন্ত্রিসভায় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের বিল অনুমোদন
২০২২ সালের মধ্যে দেশের সবগুলো পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র পর্যায়ক্রমে বন্ধ করে দেওয়াসংক্রান্ত একটি বিল অনুমোদন করেছে দেশটির মন্ত্রিসভা। গতকাল সোমবার মন্ত্রিসভা এ বিল অনুমোদন করে। গত মার্চে জাপানের ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে ভয়াবহ বিপর্যয়ের পর এ সিদ্ধান্ত নেয় ইউরোপের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ জার্মানি।
জার্মান পরিবেশমন্ত্র্রী নরবার্ট রোটগেন বার্লিনে সাংবাদিকদের বলেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক বলে তিনি মনে করেন।
গত সপ্তাহে জার্মানির চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মেরকেল ঘোষিত সময়ের চেয়ে দ্রুততর সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন করা হবে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের এ পদক্ষেপ। বিলটিতে বলা হয়, ২০১৫ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হবে ১৭টি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র।
আঙ্গেলা মেরকেল গত বছর জার্মানির ১৭টি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র গড়ে ১২ বছর করে চালু রাখার কথা বলেছিলেন। ২০৩০ সাল পর্যন্ত সেগুলো চালু রাখার ওই সিদ্ধান্ত পছন্দ করেনি দেশটির জনগণ।
বিলটিতে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো বন্ধ করে দেওয়ার পর বিদ্যুতের ঘাটতি পূরণে কিছু বিকল্প উপায় উল্লেখ করা হয়েছে। বিকল্পগুলো হলো, কয়লা ও গ্যাসচালিত নতুন বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র নির্মাণ, বায়ু ও সৌরশক্তির মতো নবায়নযোগ্য উৎস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যবস্থা, দেশে বিদ্যুৎ ব্যবহার হ্রাস প্রভৃতি।
জার্মান পরিবেশমন্ত্র্রী নরবার্ট রোটগেন বার্লিনে সাংবাদিকদের বলেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক বলে তিনি মনে করেন।
গত সপ্তাহে জার্মানির চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মেরকেল ঘোষিত সময়ের চেয়ে দ্রুততর সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন করা হবে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের এ পদক্ষেপ। বিলটিতে বলা হয়, ২০১৫ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হবে ১৭টি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র।
আঙ্গেলা মেরকেল গত বছর জার্মানির ১৭টি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র গড়ে ১২ বছর করে চালু রাখার কথা বলেছিলেন। ২০৩০ সাল পর্যন্ত সেগুলো চালু রাখার ওই সিদ্ধান্ত পছন্দ করেনি দেশটির জনগণ।
বিলটিতে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো বন্ধ করে দেওয়ার পর বিদ্যুতের ঘাটতি পূরণে কিছু বিকল্প উপায় উল্লেখ করা হয়েছে। বিকল্পগুলো হলো, কয়লা ও গ্যাসচালিত নতুন বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র নির্মাণ, বায়ু ও সৌরশক্তির মতো নবায়নযোগ্য উৎস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যবস্থা, দেশে বিদ্যুৎ ব্যবহার হ্রাস প্রভৃতি।
No comments