আট মাসে লক্ষ্যমাত্রার ৬৩% কৃষিঋণ বিতরণ
চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) যে পরিমাণ কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে, তা বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ৬৩ দশমিক ৪০ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
এতে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে ব্যাংকগুলো সামগ্রিকভাবে সাত হাজার ৯৯০ কোটি ২২ লাখ টাকা কৃষিঋণ হিসেবে বিতরণ করেছে। ২০০৯-১০ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে বিতরণকৃত কৃষিঋণের পরিমাণ ছিল সাত হাজার ১৯১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা।
অর্থাৎ গত অর্থবছরের প্রথম আট মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে কৃষিঋণ বিতরণে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১১ দশমিক ১০ শতাংশ।
এ থেকে প্রতীয়মান হয়, কৃষিঋণ বিতরণের গতি যথেষ্ট জোরালো নয়। আর অর্থবছরের আট মাসে লক্ষ্যমাত্রার সাড়ে ৬৩ শতাংশ ঋণ বিতরণ হওয়ায় বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে বাকি চার মাসে লক্ষ্যমাত্রার সাড়ে ৩৬ শতাংশ ঋণ বিতরণ করতে হবে।
যেহেতু এবার কৃষিঋণ বিতরণের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা ১২ হাজার ৬১৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা, সেহেতু বাকি চার মাসে চার হাজার ৬২৭ কোটি ১৮ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করতে হবে। বলা যায়, প্রতি মাসে গড়ে প্রায় এক হাজার ১৫৬ কোটি ৮০ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করতে হবে।
ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণে ধীর গতি এবং কোনো ব্যাংক এক টাকাও কৃষিঋণ বিতরণ না করায় তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেছে। মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহে ১২টি ব্যাংকের প্রতিনিধিদের ডেকে দ্রুত কৃষিঋণ বিতরণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করার এবং লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ঋণ বিতরণের নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, আট মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে ডিসেম্বর মাসে, যার পরিমাণ এক হাজার ৫০৩ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। সবচেয়ে কম কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে আগস্ট মাসে, যার পরিমাণ ৬৬৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণে গতিশীলতা বাড়ানোর জন্য অনেক দিন ধরে নানা ধরনের নির্দেশনা দিয়ে আসছে। কৃষকদের কাছে ব্যাংকিং সেবা সহজে পৌঁছে দিতে ৯০ লাখের বেশি ব্যাংক হিসাব খোলা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, অর্থবছরের প্রথম আট মাসে বকেয়া কৃষিঋণ আদায়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে সাত হাজার ৫৫৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা। আর ২০০৯-১০ অর্থবছরের একই সময়ে আদায়কৃত বকেয়া ঋণের পরিমাণ ছিল ছয় হাজার ৬৩৬ কোটি ৪৪ লাখ টাকা।
অর্থাৎ গত অর্থবছরের প্রথম আট মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে বকেয়া কৃষিঋণ আদায় বেড়েছে প্রায় ১৪ শতাংশ।
এই সময়কালের মধ্যে জুলাই মাসে সর্বোচ্চ এক হাজার ৪১৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকার বকেয়া কৃষিঋণ আদায় করা হয়েছে। আর জানুয়ারি মাসে সর্বনিম্ন ৬১০ কোটি ৭৩ লাখ টাকার কৃষিঋণ আদায় করা হয়েছে।
এতে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে ব্যাংকগুলো সামগ্রিকভাবে সাত হাজার ৯৯০ কোটি ২২ লাখ টাকা কৃষিঋণ হিসেবে বিতরণ করেছে। ২০০৯-১০ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে বিতরণকৃত কৃষিঋণের পরিমাণ ছিল সাত হাজার ১৯১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা।
অর্থাৎ গত অর্থবছরের প্রথম আট মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে কৃষিঋণ বিতরণে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১১ দশমিক ১০ শতাংশ।
এ থেকে প্রতীয়মান হয়, কৃষিঋণ বিতরণের গতি যথেষ্ট জোরালো নয়। আর অর্থবছরের আট মাসে লক্ষ্যমাত্রার সাড়ে ৬৩ শতাংশ ঋণ বিতরণ হওয়ায় বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে বাকি চার মাসে লক্ষ্যমাত্রার সাড়ে ৩৬ শতাংশ ঋণ বিতরণ করতে হবে।
যেহেতু এবার কৃষিঋণ বিতরণের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা ১২ হাজার ৬১৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা, সেহেতু বাকি চার মাসে চার হাজার ৬২৭ কোটি ১৮ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করতে হবে। বলা যায়, প্রতি মাসে গড়ে প্রায় এক হাজার ১৫৬ কোটি ৮০ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করতে হবে।
ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণে ধীর গতি এবং কোনো ব্যাংক এক টাকাও কৃষিঋণ বিতরণ না করায় তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেছে। মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহে ১২টি ব্যাংকের প্রতিনিধিদের ডেকে দ্রুত কৃষিঋণ বিতরণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করার এবং লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ঋণ বিতরণের নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, আট মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে ডিসেম্বর মাসে, যার পরিমাণ এক হাজার ৫০৩ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। সবচেয়ে কম কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে আগস্ট মাসে, যার পরিমাণ ৬৬৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণে গতিশীলতা বাড়ানোর জন্য অনেক দিন ধরে নানা ধরনের নির্দেশনা দিয়ে আসছে। কৃষকদের কাছে ব্যাংকিং সেবা সহজে পৌঁছে দিতে ৯০ লাখের বেশি ব্যাংক হিসাব খোলা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, অর্থবছরের প্রথম আট মাসে বকেয়া কৃষিঋণ আদায়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে সাত হাজার ৫৫৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা। আর ২০০৯-১০ অর্থবছরের একই সময়ে আদায়কৃত বকেয়া ঋণের পরিমাণ ছিল ছয় হাজার ৬৩৬ কোটি ৪৪ লাখ টাকা।
অর্থাৎ গত অর্থবছরের প্রথম আট মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে বকেয়া কৃষিঋণ আদায় বেড়েছে প্রায় ১৪ শতাংশ।
এই সময়কালের মধ্যে জুলাই মাসে সর্বোচ্চ এক হাজার ৪১৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকার বকেয়া কৃষিঋণ আদায় করা হয়েছে। আর জানুয়ারি মাসে সর্বনিম্ন ৬১০ কোটি ৭৩ লাখ টাকার কৃষিঋণ আদায় করা হয়েছে।
No comments