শেষ বিশ্বকাপ খেলে ফেলেছেন মালিঙ্গা!
ডান হাঁটুতে ইনজুরির কারণে ২০০৮ সালে খেলতে পারেননি। ২০০৯ সালের প্রথম ভাগটাও মাঠে নামতে পারেননি। বিশ্বকাপ বলে ২০১০ সালটা বেছে নিয়েছিলেন নিজেকে ঝালিয়ে নিতে। সফলও হয়েছেন। তিনি লাসিথ মালিঙ্গা—বৈচিত্র্যময় ডেলিভারির জন্য ‘স্লিঙ্গা মালিঙ্গা’ নামেও পরিচিত।
শ্রীলঙ্কান এই গতিতারকা বিশ্বকাপে বাজিমাত করতে অভ্যস্ত। আগের বিশ্বকাপে হ্যাটট্রিক করেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। এবার করলেন কেনিয়ার বিপক্ষে। ফাইনালের জন্যও হয়তো জমিয়ে রেখেছিলেন চমক, যদিও শেষ পর্যন্ত তা কাজে লাগেনি। মারকুটে ব্যাটসম্যান বীরেন্দর শেবাগ ও লিটল মাস্টার শচীন টেন্ডুলকারকে শুরুতেই ফিরিয়ে দিয়ে লঙ্কানদের জন্য জাগিয়েছিলেন আশার আলো। কিন্তু গম্ভীর ও ধোনির অসাধারণ ব্যাটিংয়ে সেই আশা নিভে যায়।
কোনো বিশ্বকাপে আর হয়তো এই বিধ্বংসী বোলারকে দেখা যাবে না। ২৭ বছর বয়সী মালিঙ্গা নিজেই জানালেন এটাই হয়তো তাঁর শেষ বিশ্বকাপ, ‘যত দিন পারি আমি আমার দলকে সেবা দিয়ে যেতে চাই। তবে আমার হয়তো পরবর্তী বিশ্বকাপ আর খেলা হবে না।’ নিজের শরীরটাকে ভালো করেই জানেন বলে এই কথা বলতে পারছেন মালিঙ্গা, ‘কয়েক সপ্তাহ ধরে আমি ইনজুরিতে ভুগছি। এ জন্য বিশ্রামও নিতে হয়েছে।’
শ্রীলঙ্কান এই গতিতারকা বিশ্বকাপে বাজিমাত করতে অভ্যস্ত। আগের বিশ্বকাপে হ্যাটট্রিক করেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। এবার করলেন কেনিয়ার বিপক্ষে। ফাইনালের জন্যও হয়তো জমিয়ে রেখেছিলেন চমক, যদিও শেষ পর্যন্ত তা কাজে লাগেনি। মারকুটে ব্যাটসম্যান বীরেন্দর শেবাগ ও লিটল মাস্টার শচীন টেন্ডুলকারকে শুরুতেই ফিরিয়ে দিয়ে লঙ্কানদের জন্য জাগিয়েছিলেন আশার আলো। কিন্তু গম্ভীর ও ধোনির অসাধারণ ব্যাটিংয়ে সেই আশা নিভে যায়।
কোনো বিশ্বকাপে আর হয়তো এই বিধ্বংসী বোলারকে দেখা যাবে না। ২৭ বছর বয়সী মালিঙ্গা নিজেই জানালেন এটাই হয়তো তাঁর শেষ বিশ্বকাপ, ‘যত দিন পারি আমি আমার দলকে সেবা দিয়ে যেতে চাই। তবে আমার হয়তো পরবর্তী বিশ্বকাপ আর খেলা হবে না।’ নিজের শরীরটাকে ভালো করেই জানেন বলে এই কথা বলতে পারছেন মালিঙ্গা, ‘কয়েক সপ্তাহ ধরে আমি ইনজুরিতে ভুগছি। এ জন্য বিশ্রামও নিতে হয়েছে।’
No comments