বিশ্বজয়ের আনন্দ প্রাণভরে উপভোগ করতে চাই’
বিশ্বকাপ জয়ের রাতটি নাকি নির্ঘুম কেটেছে মাস্টার ব্লাস্টার শচীন টেন্ডুলকারের। তিনি নাকি কয়েকবারই নিজের হাতে চিমটি কেটে বোঝার চেষ্টা করেছেন, সত্যিই তিনি স্বপ্নের জগতে রয়েছেন, নাকি বাস্তবে!
ফাইনাল জয়ের পরপরই আবেগাপ্লুত ছিলেন ক্রিকেটের সর্বকালের এই সেরা তারকা। ২২ বছরের ক্রিকেট ক্যারিয়ারে এত প্রাপ্তি যাঁর ঝুলিতে, সেই টেন্ডুলকারই এখন চরমভাবে মেতে আছেন দেশের দ্বিতীয় ও নিজের খেলোয়াড়ি জীবনের প্রথম বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দে! বিশ্ব জয়ের আনন্দ তাঁর কাছে এতটাই মোহনীয় যে এ সময়ে অন্য সব প্রসঙ্গই তাঁর কাছে মনে হচ্ছে খুবই ‘অপ্রাসঙ্গিক’। এমনকি তাঁর শততম আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরির অনন্য হাতছানিও।
অনেকেই বলছে, শচীন টেন্ডুলকার তাঁর শেষ বিশ্বকাপ খেলে ফেলেছেন। ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠেয় পরের বিশ্বকাপের সময় তাঁর বয়স হবে ৪১। সে বয়সে কোনো খেলোয়াড় বিশ্বকাপ খেলার উপযোগী থাকবেন কি না, সেটাও একটা প্রশ্ন। এমন প্রশ্নই ছুটে গিয়েছিল শচীনের দিকে গতকাল। তিনি বলেছেন, ‘আগামী বিশ্বকাপ অনেক পরের ব্যাপার। আগে এই বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দ পুরোপুরি উপভোগ করতে চাই।’ তিনি বলেন, ‘গত ২২ বছর ধরেই আমি বিশ্বকাপ জয়ের গর্বের পেছনে ছুটেছি। এত দিন পর, সেই গর্ব, সেই আনন্দের দেখা পেয়েছি। একজন খেলোয়াড়ের জন্য বিশ্বকাপ জয়ের চেয়ে বড় সম্মান আর আনন্দ আর কিছুতেই হতে পারে না। আমি এ আনন্দ এখন প্রাণভরে উপভোগ করতে চাই।’
কিছুদিন আগে ইমরান খান, কপিল দেব ও ভিভ রিচার্ডসদের মতো সাবেক ক্রিকেটাররা শচীন টেন্ডুলকার সম্পর্কে বলেছিলেন, ‘শচীন কবে ক্রিকেট থেকে বিদায় নেবে, সেই সিদ্ধান্ত তার ওপরই ছেড়ে দেওয়া উচিত।’
শচীন কবে অবসরে যাবেন সেটা একান্ত শচীনেরই সিদ্ধান্ত। তবে শচীন অনুরাগীরা যে তাঁকে এখনই বিদায় জানাতে চান না।
ফাইনাল জয়ের পরপরই আবেগাপ্লুত ছিলেন ক্রিকেটের সর্বকালের এই সেরা তারকা। ২২ বছরের ক্রিকেট ক্যারিয়ারে এত প্রাপ্তি যাঁর ঝুলিতে, সেই টেন্ডুলকারই এখন চরমভাবে মেতে আছেন দেশের দ্বিতীয় ও নিজের খেলোয়াড়ি জীবনের প্রথম বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দে! বিশ্ব জয়ের আনন্দ তাঁর কাছে এতটাই মোহনীয় যে এ সময়ে অন্য সব প্রসঙ্গই তাঁর কাছে মনে হচ্ছে খুবই ‘অপ্রাসঙ্গিক’। এমনকি তাঁর শততম আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরির অনন্য হাতছানিও।
অনেকেই বলছে, শচীন টেন্ডুলকার তাঁর শেষ বিশ্বকাপ খেলে ফেলেছেন। ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠেয় পরের বিশ্বকাপের সময় তাঁর বয়স হবে ৪১। সে বয়সে কোনো খেলোয়াড় বিশ্বকাপ খেলার উপযোগী থাকবেন কি না, সেটাও একটা প্রশ্ন। এমন প্রশ্নই ছুটে গিয়েছিল শচীনের দিকে গতকাল। তিনি বলেছেন, ‘আগামী বিশ্বকাপ অনেক পরের ব্যাপার। আগে এই বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দ পুরোপুরি উপভোগ করতে চাই।’ তিনি বলেন, ‘গত ২২ বছর ধরেই আমি বিশ্বকাপ জয়ের গর্বের পেছনে ছুটেছি। এত দিন পর, সেই গর্ব, সেই আনন্দের দেখা পেয়েছি। একজন খেলোয়াড়ের জন্য বিশ্বকাপ জয়ের চেয়ে বড় সম্মান আর আনন্দ আর কিছুতেই হতে পারে না। আমি এ আনন্দ এখন প্রাণভরে উপভোগ করতে চাই।’
কিছুদিন আগে ইমরান খান, কপিল দেব ও ভিভ রিচার্ডসদের মতো সাবেক ক্রিকেটাররা শচীন টেন্ডুলকার সম্পর্কে বলেছিলেন, ‘শচীন কবে ক্রিকেট থেকে বিদায় নেবে, সেই সিদ্ধান্ত তার ওপরই ছেড়ে দেওয়া উচিত।’
শচীন কবে অবসরে যাবেন সেটা একান্ত শচীনেরই সিদ্ধান্ত। তবে শচীন অনুরাগীরা যে তাঁকে এখনই বিদায় জানাতে চান না।
No comments