অবসরের সিদ্ধান্তে অটল স্মিথ
২০০২ সালে মাত্র ২২ বছর বয়সে দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়কের দায়িত্ব নিয়েছিলেন গ্রায়েম স্মিথ। দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট ইতিহাসে তিনিই ছিলেন সবচেয়ে কম বয়সী অধিনায়ক। এরপর থেকে ১৪৬টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে দলকে নেতৃত্ব দিয়ে তিনি পরিণত হয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলা অধিনায়কে। উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে অনেক ম্যাচেই দলকে যথার্থ অর্থেই সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। গড়ে দিয়েছেন অনেক জয়ের ভিত্তি। এবারের বিশ্বকাপেও তাঁর নেতৃত্বেই ‘বি’ গ্রুপ থেকে শীর্ষস্থান দখল করে শেষ আটে পা দিয়েছে প্রোটিয়ারা। কিন্তু আর খুব বেশি দিন এ ভূমিকায় দেখা যাবে না স্মিথকে। বিশ্বকাপের পরপরই এক দিনের ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন ৩০ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার। এত কম বয়সে তাঁর এ সিদ্ধান্ত অবাক করেছে অনেককেই। কিন্তু অনেক অনুরোধ সত্ত্বেও নিজের সিদ্ধান্তেই অটল আছেন দক্ষিণ আফ্রিকার অন্যতম সফল এ অধিনায়ক।
গতকাল ঢাকায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্মিথ বলেছেন, ‘আমি অনেক দিন আগেই এ সিদ্ধান্তটা নিয়ে ফেলেছি। আমার মনে হয় অবসরে যাওয়ার এটাই সঠিক সময়।’ এমনকি প্রথম দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক হিসেবে বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ নিতে পারলেও নিজের সিদ্ধান্ত বদলাবেন না বলে স্পষ্টই জানিয়ে দিয়েছেন তিনি।
টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়কত্বের দায়িত্ব ইয়ান বোথার হাতে বুঝিয়ে দিয়েছেন অনেক দিন আগেই। এবার এক দিনের ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়ে টেস্ট ক্যারিয়ারটাকে দীর্ঘায়িত করতে চান স্মিথ। দীর্ঘ নয় বছরের অধিনায়কত্বের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘ক্যারিয়ারে আমি অনেক উত্তেজনাপূর্ণ সময় কাটিয়েছি। অনেক উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে আমাকে যেতে হয়েছে। এত অল্প বয়সে এ রকম বড় একটা দায়িত্ব নেওয়াটা আসলে রোলার কোস্টারে চড়ার মতো ব্যাপার। প্রথম দিকে আমার এতে কোন নিয়ন্ত্রণ ছিল না। কিন্তু শেষ চার বছর থেকে আমি চালকের আসনে বসতে পেরেছি।
গতকাল ঢাকায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্মিথ বলেছেন, ‘আমি অনেক দিন আগেই এ সিদ্ধান্তটা নিয়ে ফেলেছি। আমার মনে হয় অবসরে যাওয়ার এটাই সঠিক সময়।’ এমনকি প্রথম দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক হিসেবে বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ নিতে পারলেও নিজের সিদ্ধান্ত বদলাবেন না বলে স্পষ্টই জানিয়ে দিয়েছেন তিনি।
টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়কত্বের দায়িত্ব ইয়ান বোথার হাতে বুঝিয়ে দিয়েছেন অনেক দিন আগেই। এবার এক দিনের ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়ে টেস্ট ক্যারিয়ারটাকে দীর্ঘায়িত করতে চান স্মিথ। দীর্ঘ নয় বছরের অধিনায়কত্বের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘ক্যারিয়ারে আমি অনেক উত্তেজনাপূর্ণ সময় কাটিয়েছি। অনেক উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে আমাকে যেতে হয়েছে। এত অল্প বয়সে এ রকম বড় একটা দায়িত্ব নেওয়াটা আসলে রোলার কোস্টারে চড়ার মতো ব্যাপার। প্রথম দিকে আমার এতে কোন নিয়ন্ত্রণ ছিল না। কিন্তু শেষ চার বছর থেকে আমি চালকের আসনে বসতে পেরেছি।
No comments