লিবিয়ার রাসায়নিক অস্ত্র নিয়ে চিন্তিত যুক্তরাষ্ট্র
লিবিয়ায় বিমান হামলা চালালেও সে দেশের নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির হাতে থাকা রাসায়নিক অস্ত্র নিয়ে চিন্তায় আছে যুক্তরাষ্ট্র। এ জন্য তারা লিবিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত রাসায়নিকের একটি সম্ভাব্য গুদামের ওপর উপগ্রহের মাধ্যমে নজর রাখছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন পোস্ট ও ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল-এর খবর অনুযায়ী, লিবিয়ার সিরতে শহরের একটি গুদামে ১০ টনের মতো বিষাক্ত মাসটার্ড গ্যাস আছে। এ ছাড়া গাদ্দাফির হাতে অন্যান্য রাসায়নিক অস্ত্র, বহুসংখ্যক স্কুড-বি ক্ষেপণাস্ত্র এবং এক হাজার মেট্রিক টন ইউরেনিয়াম ইয়োলোকেক আছে বলে ধারণা করছে যুক্তরাষ্ট্র। গাদ্দাফি যেকোনো সময় এসব রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারেন বলে আশঙ্কা করছে পশ্চিমারা।
মার্কিন প্রশাসনের এক শীর্ষ কর্মকর্তা ওয়ালস্ট্রিট জার্নালকে বলেন, ‘গাদ্দাফির মতো একজন খ্যাপাটে ব্যক্তির কাছে এ ধরনের অস্ত্র থাকলে সেটা সব সময়ই উদ্বেগের বিষয়। তবে আমরা এখনো পর্যন্ত তাঁকে মাসটার্ড গ্যাস বা রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করতে দেখিনি।’
যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে ২০০৩ সালে লিবিয়া তাদের পরমাণু কর্মসূচি বাদ দেয়। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বোঝাপড়ায় নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতে গাদ্দাফি রাসায়নিক অস্ত্র বা কাঁচামালের মজুদ নষ্ট করেননি।
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন পোস্ট ও ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল-এর খবর অনুযায়ী, লিবিয়ার সিরতে শহরের একটি গুদামে ১০ টনের মতো বিষাক্ত মাসটার্ড গ্যাস আছে। এ ছাড়া গাদ্দাফির হাতে অন্যান্য রাসায়নিক অস্ত্র, বহুসংখ্যক স্কুড-বি ক্ষেপণাস্ত্র এবং এক হাজার মেট্রিক টন ইউরেনিয়াম ইয়োলোকেক আছে বলে ধারণা করছে যুক্তরাষ্ট্র। গাদ্দাফি যেকোনো সময় এসব রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারেন বলে আশঙ্কা করছে পশ্চিমারা।
মার্কিন প্রশাসনের এক শীর্ষ কর্মকর্তা ওয়ালস্ট্রিট জার্নালকে বলেন, ‘গাদ্দাফির মতো একজন খ্যাপাটে ব্যক্তির কাছে এ ধরনের অস্ত্র থাকলে সেটা সব সময়ই উদ্বেগের বিষয়। তবে আমরা এখনো পর্যন্ত তাঁকে মাসটার্ড গ্যাস বা রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করতে দেখিনি।’
যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে ২০০৩ সালে লিবিয়া তাদের পরমাণু কর্মসূচি বাদ দেয়। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বোঝাপড়ায় নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতে গাদ্দাফি রাসায়নিক অস্ত্র বা কাঁচামালের মজুদ নষ্ট করেননি।
No comments