এ বছরই সঞ্চালন লাইন নির্মিত হবে
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে ভারত থেকে বিদ্যুৎ আনতে সঞ্চালন লাইন নির্মাণ প্রকল্পের কাজ এ বছরই শেষ হবে।
গতকাল রোববার এডিবির পরামর্শকদের সঙ্গে বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের এ কথা জানান। ঢাকার একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে অর্থমন্ত্রী বলেন, পারস্পরিক যোগাযোগ সম্প্রসারণে সরকারি পর্যায়ের পাশাপাশি বাংলাদেশ ও ভারতের বেসরকারি খাতকে আরও বেশি বিনিয়োগে উৎসাহিত করতে হবে। ভারতের কাছ থেকে ঋণ না পাওয়ায় এডিবির ঋণে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন নির্মাণ করা হচ্ছে। এই ঋণের পরিমাণ দুই লাখ ২৫ হাজার ডলার।
অর্থমন্ত্রী আরও জানান, ২০৫০ সাল নাগাদ এশিয়ার সম্ভাবনাময় অর্থনীতির আটটি দেশের মধ্যে অন্যতম হবে বাংলাদেশ। এই সময়ে এশিয়া নতুন রূপে গঠিত হবে। বাংলাদেশ সম্পর্কে এমন ধরনের মূল্যায়ন করেছে এডিবি।
অর্থমন্ত্রী আরও জানান, বৈঠকে বাংলাদেশের আয়বৈষম্য, সুশাসন, দুর্নীতি, অবকাঠামো দুর্বলতা, আঞ্চলিক যোগাযোগসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধিসহ অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বেশ শক্তিশালী।
এডিবি মনে করছে, অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে আগামী বছরগুলো শুধু এশীয় দেশগুলোর। এ জন্য আরও বিনিয়োগ দরকার।
এডিবির উদ্ধৃতি দিয়ে অর্থমন্ত্রী জানান, বিশ্ব মন্দার ধাক্কায় এশীয় দেশগুলোয় খুব বেশি প্রভাব পড়েনি। এসব দেশের অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সুসংহত হওয়ার কারণেই মন্দার ধাক্কা লাগেনি।
বৈঠকে অর্থসচিব মোহাম্মদ তারেক, এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর থেবাকুমার কান্দিয়াহ প্রমুখ অংশ নেন
গতকাল রোববার এডিবির পরামর্শকদের সঙ্গে বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের এ কথা জানান। ঢাকার একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে অর্থমন্ত্রী বলেন, পারস্পরিক যোগাযোগ সম্প্রসারণে সরকারি পর্যায়ের পাশাপাশি বাংলাদেশ ও ভারতের বেসরকারি খাতকে আরও বেশি বিনিয়োগে উৎসাহিত করতে হবে। ভারতের কাছ থেকে ঋণ না পাওয়ায় এডিবির ঋণে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন নির্মাণ করা হচ্ছে। এই ঋণের পরিমাণ দুই লাখ ২৫ হাজার ডলার।
অর্থমন্ত্রী আরও জানান, ২০৫০ সাল নাগাদ এশিয়ার সম্ভাবনাময় অর্থনীতির আটটি দেশের মধ্যে অন্যতম হবে বাংলাদেশ। এই সময়ে এশিয়া নতুন রূপে গঠিত হবে। বাংলাদেশ সম্পর্কে এমন ধরনের মূল্যায়ন করেছে এডিবি।
অর্থমন্ত্রী আরও জানান, বৈঠকে বাংলাদেশের আয়বৈষম্য, সুশাসন, দুর্নীতি, অবকাঠামো দুর্বলতা, আঞ্চলিক যোগাযোগসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধিসহ অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বেশ শক্তিশালী।
এডিবি মনে করছে, অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে আগামী বছরগুলো শুধু এশীয় দেশগুলোর। এ জন্য আরও বিনিয়োগ দরকার।
এডিবির উদ্ধৃতি দিয়ে অর্থমন্ত্রী জানান, বিশ্ব মন্দার ধাক্কায় এশীয় দেশগুলোয় খুব বেশি প্রভাব পড়েনি। এসব দেশের অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সুসংহত হওয়ার কারণেই মন্দার ধাক্কা লাগেনি।
বৈঠকে অর্থসচিব মোহাম্মদ তারেক, এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর থেবাকুমার কান্দিয়াহ প্রমুখ অংশ নেন
No comments