বুকবিল্ডিং পদ্ধতি নিয়ে এসইসির প্রস্তাবনা পেশ
বুকবিল্ডিং পদ্ধতির সংশোধনী নিয়ে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) একটি প্রস্তাবনা পেশ করেছে। আজ সোমবার এসইসির সভাকক্ষে বিভিন্ন স্টেক হোল্ডারদের নিয়ে আয়োজিত এক সভায় এ প্রস্তাবনা পেশ করা হয়।
এসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, প্রস্তাবনা পেশের পর বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বুকবিল্ডিং পদ্ধতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট স্টেক হোল্ডাররা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে প্রস্তাবনাটি নিয়ে আলোচনা করবেন। তাঁদের মত-অভিমত থাকলে তা এসইসিতে জমা দেবেন। এরপর শিগগিরই আবার বৈঠকের মাধ্যমে বুকবিল্ডিং পদ্ধতি চূড়ান্ত করা হবে।
সাইফুর রহমান আরও বলেন, খসড়া প্রস্তাবনায় বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে কোম্পানির নির্দেশক মূল্য কী হবে, রোড শোতে কারা অংশ নিতে পারবে—এ ধরনের বেশ কিছু বিষয় যুক্ত করা হয়েছে। এ পদ্ধতি যাতে যথাযথ এবং যুগোপযোগীভাবে কার্যকর হয় সে ব্যাপারে চেষ্টা করা হবে।
ডিএসইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম বলেন, ‘বর্তমানে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিটি বন্ধ রয়েছে। পদ্ধতিটি যাতে আবার চালু করা যায় সে ব্যাপারে চেষ্টা করা হচ্ছে। আজ এ ব্যাপারে এসইসি কিছু প্রস্তাবনা এনেছে। বড় পরিসরে আলোচনার জন্য ডিএসইর বোর্ড ও লিস্টিং সুপারিশ নেব। মার্চেন্ট ব্যাংক ও অন্য সংস্থাগুলো আলাদাভাবে আলোচনা করে আমরা সবাই একসঙ্গে বসব।’ চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য আগামী সোমবার আবার এসইসির সঙ্গে বৈঠকে বসা হবে বলে তিনি জানান।
এক প্রশ্নের জবাবে আহসানুল ইসলাম আরও বলেন, ‘বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে কোনো দোষ দেখি না। তবে কিছু কিছু ধারার অপব্যবহার করে অনেকে সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করছে। আমরা চেষ্টা করব যাতে এ পদ্ধতিটির যথাযথ প্রতিফলন হয়।’
সভায় অন্যদের মধ্যে এসইসির চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকার, বাংলাদেশ পাবলিক লিস্টেট কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সালমান এফ রহমান, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আল মারুফ খান, মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শেখ মুর্তজা আহমেদসহ প্রতিষ্ঠানগুলোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, প্রস্তাবনা পেশের পর বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বুকবিল্ডিং পদ্ধতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট স্টেক হোল্ডাররা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে প্রস্তাবনাটি নিয়ে আলোচনা করবেন। তাঁদের মত-অভিমত থাকলে তা এসইসিতে জমা দেবেন। এরপর শিগগিরই আবার বৈঠকের মাধ্যমে বুকবিল্ডিং পদ্ধতি চূড়ান্ত করা হবে।
সাইফুর রহমান আরও বলেন, খসড়া প্রস্তাবনায় বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে কোম্পানির নির্দেশক মূল্য কী হবে, রোড শোতে কারা অংশ নিতে পারবে—এ ধরনের বেশ কিছু বিষয় যুক্ত করা হয়েছে। এ পদ্ধতি যাতে যথাযথ এবং যুগোপযোগীভাবে কার্যকর হয় সে ব্যাপারে চেষ্টা করা হবে।
ডিএসইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম বলেন, ‘বর্তমানে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিটি বন্ধ রয়েছে। পদ্ধতিটি যাতে আবার চালু করা যায় সে ব্যাপারে চেষ্টা করা হচ্ছে। আজ এ ব্যাপারে এসইসি কিছু প্রস্তাবনা এনেছে। বড় পরিসরে আলোচনার জন্য ডিএসইর বোর্ড ও লিস্টিং সুপারিশ নেব। মার্চেন্ট ব্যাংক ও অন্য সংস্থাগুলো আলাদাভাবে আলোচনা করে আমরা সবাই একসঙ্গে বসব।’ চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য আগামী সোমবার আবার এসইসির সঙ্গে বৈঠকে বসা হবে বলে তিনি জানান।
এক প্রশ্নের জবাবে আহসানুল ইসলাম আরও বলেন, ‘বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে কোনো দোষ দেখি না। তবে কিছু কিছু ধারার অপব্যবহার করে অনেকে সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করছে। আমরা চেষ্টা করব যাতে এ পদ্ধতিটির যথাযথ প্রতিফলন হয়।’
সভায় অন্যদের মধ্যে এসইসির চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকার, বাংলাদেশ পাবলিক লিস্টেট কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সালমান এফ রহমান, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আল মারুফ খান, মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শেখ মুর্তজা আহমেদসহ প্রতিষ্ঠানগুলোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
No comments