কালের কণ্ঠের এক বছর- মানবকল্যাণ আমাদের মন্ত্র by আবেদ খান

তুর্কি কবি নাজিম হিকমতের কয়েকটি পঙ্ক্তি এ রকম: ‘যে বছর আমি জেলে এলাম/একটা পেনসিল ছিল/লিখে লিখে ক্ষইয়ে ফেলতে এক সপ্তাও লাগেনি।/পেনসিলকে যদি জিজ্ঞেস করো/সে বলবে, একটা গোটা জীবন/আমি বলব এ এমন আর কী/একটা মাত্র সপ্তাহ।’ কালের কণ্ঠের এই এক বছর যেন নাজিমের কবিতার ওই পেনসিলের মতো। কালের নিরাবেগ নিক্তিতে ‘এক বছর’ সময়টার ভার খুব সামান্যই। কিন্তু আমরা যারা কালের কণ্ঠ শুরু করেছি,
স্বপ্ন-ভালোবাসা-প্রত্যাশা নিয়ে পাড়ি দিয়েছি অনেক চড়াই-উতরাই পথ, তিল তিল করে দাঁড় করিয়েছি একটি নতুন দৈনিক সংবাদপত্র-তাদের কাছে এ সময়কাল যেন একটা গোটা জীবন।
পত্রিকাটি প্রকাশনার শুরুতে অনেকেরই প্রশ্ন ছিল, যেখানে এত দৈনিকের সমারোহ, সেখানে আরেকটির কী প্রয়োজন? এ ধরনের পত্রিকা কি শেষ পর্যন্ত পাঠকের মনের কাছে পৌঁছুতে পারবে? প্রশ্নটা অস্বাভাবিক নয়। তবে এর উত্তর খুঁজতে হবে বাংলাদেশের সংবাদপত্রের ইতিহাসের বিশাল পটভূমির ভেতর থেকেই। দেশবিভাগ-পূর্ব কাল থেকে এই একবিংশ শতাব্দীর সূচনালগ্ন পর্যন্ত এ দেশে সংবাদপত্রের সুদীর্ঘ ইতিহাসের বাঁক বদল হয়েছে বেশ কয়েকবার। গত শতাব্দীর ত্রিশের দশক থেকে পঞ্চাশের দশক পর্যন্ত সময়কালে উপমহাদেশের এ অঞ্চলে পেশা হিসেবে দানা বাঁধেনি সাংবাদিকতা। সংবাদপত্রের কাঠামো, সংবাদ পরিবেশনার ধরন,
ব্যবস্থাপনা, সাংবাদিকতার মানসহ আরো অনেক কিছুই সে সময় সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত ছিল না। ফলে দেশবিভাগপূর্ব কালে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত ‘দৈনিক আজাদ’ ছাড়া অন্য কোনো বাংলা দৈনিক পাঠকসমাজে আলোড়ন সৃষ্টি করতে পারেনি। ‘দৈনিক আজাদ’ সংবাদপত্রজগতে বিশেষ স্থান করে নিতে পেরেছিল দুটি কারণে-এক. এটি হয়ে উঠেছিল বাঙালি মুসলমানদের মুখপত্র এবং দুই. সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক লক্ষ্য নিয়ে এ সংবাদপত্র আÍপ্রকাশ করেছিল।
বিভাগোত্তর কালে ‘দৈনিক আজাদ’ ঢাকায় চলে আসে। ওই সময় একটি ইংরেজি দৈনিক এবং একাধিক বাংলা দৈনিকের প্রকাশনাও ঢাকা থেকে শুরু হয়। বলা যেতে পারে, ’৪৭-এর পরে সংবাদপত্রের অবয়ব এবং পরিবেশনাভঙ্গিতে তাৎপর্যপূর্ণ পরিবর্তনের দেখা মেলে।
পঞ্চাশের দশকে এ দেশের সংবাদপত্রে প্রধান উপজীব্য ছিল রাজনীতি। সংবাদপত্রগুলো প্রকাশিত হতো রাজনীতিকে কেন্দ্র করেই এবং এর পেছনে নিয়ন্ত্রণ থাকত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক শক্তির। যেমন ‘দৈনিক আজাদ’ ছিল তৎকালীন মুসলিম লীগের মুখপত্র। আবার পঞ্চাশের দশকের মাঝামাঝি তৎকালীন আওয়ামী লীগের মুখপত্র হিসেবে প্রকাশনা শুরু হয় ‘দৈনিক ইত্তেফাক’-এর। লক্ষণীয় ব্যাপার, ’৫৪ সালের নির্বাচনে মুসলিম লীগের পতনের পর আওয়ামী লীগের উত্থান ঘটে এবং তার সঙ্গে তাল রেখে দৈনিক ইত্তেফাকের পাঠকপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেতে থাকে। ষাটের দশকের মাঝামাঝি অর্থাৎ ১৯৬৪ সালে পাকিস্তান প্রেস ট্রাস্টের কর্তৃত্বাধীনে বাংলায় ‘দৈনিক পাকিস্তান’ এবং ইংরেজিতে ‘মর্নিং নিউজ’ নামে দুটি পত্রিকার প্রকাশনা শুরু হয় সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে। সাংবাদিকতা পেশার সুনির্দিষ্ট রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি শুরু হয় ওই সময়ের দিকেই। বেতন বোর্ড গঠনের মাধ্যমে পেশা হিসেবে সাংবাদিকতা আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি লাভ করে। এই ষাটের দশকের গোড়াতেই, ১৯৬২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা বিভাগ চালু হয়। এর ফলে সাংবাদিকতা পেশায় শুরু হয় আধুনিক মনোভাবাপন্ন উচ্চশিক্ষিত নবীন শক্তির পদচারণা। ’৬৪ সালে প্রেস ট্রাস্টের পত্রিকা দুটোর আÍপ্রকাশকালীন বৈশিষ্ট্য থেকে তার ছাপ লক্ষ করা যায়। দৈনিক পাকিস্তানের প্রকাশনা এবং তার সংবাদ পরিবেশনরীতি ছিল প্রচলিত ধারা থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন এক অবয়বে। পরবর্তী পর্যায়ে আরো যেসব বাংলা সংবাদপত্র প্রকাশিত হয়েছে, তার প্রায় সব ক’টিই দৈনিক পাকিস্তানের সৃষ্ট ধারাকে অনুসরণ করেছে। সবচেয়ে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, সে সময় নতুন ও পুরনো সংবাদপত্র মাত্রই ওই ধারাটি গ্রহণ করে চলছিল। এটি অব্যাহত থেকেছে পরবর্তী প্রায় দুই যুগ। নব্বইয়ের দশকের সূচনায় হঠাৎই আঙ্গিকে ও পরিবেশনায় পরিবর্তনের জোয়ার আসে দৈনিক ‘আজকের কাগজ’ এবং ‘ভোরের কাগজ’ প্রকাশনার মধ্য দিয়ে। বর্তমানে ছোট-বড় বেশির ভাগ সংবাদপত্রই দুই দশক ধরে এ ধারাকে বহন করে চলছিল।
সংবাদপত্রের এই আঙ্গিকগত একঘেয়েমিপনা পাঠকসমাজকে ক্রমাগত ক্লান্ত করে তুলছিল। ‘কালের কণ্ঠ’র আÍপ্রকাশ এই ধারাবাহিকতার বিপরীতে নতুন একটি আধুনিক কাঠামো, যা সংবাদপত্রজগৎকে নিঃসন্দেহে একটি নতুন বাঁকের সন্ধান দিয়েছে।
মাত্র এক বছরের মধ্যে কালের কণ্ঠের অবিশ্বাস্য পাঠকপ্রিয়তা সুস্পষ্টভাবেই জানিয়ে দেয়, এ দেশের মানুষ এ পত্রিকাকে সাদরে গ্রহণ করেছে। এ দেশের সংবাদপত্রের ইতিহাসে সম্ভবত কালের কণ্ঠই একমাত্র দৈনিক, যা প্রকাশিত হওয়ার মাত্র তিন মাসের মধ্যে প্রচারসংখ্যায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্থানে উন্নীত হয়েছে এবং এখনো এ স্থানটি অব্যাহতভাবে ধরে রেখেছে।
সুপ্রিয় পাঠক, আমরা চেষ্টা করেছি মানুষের জ্ঞানের তৃষ্ণা, জানার আকাক্সক্ষাসমেত ভালো লাগার প্রতিটি ফলবান অংশকে স্পর্শ করতে। আমরা গোড়া থেকেই রেখে চলেছি আধুনিক পৃথিবীর সঙ্গে তাল মিলিয়ে একটি আধুনিক সংবাদপত্র নির্মাণের প্রয়াস। নতুন প্রজš§কে পথ দেখানোর পাশাপাশি সমাজসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সুনাগরিক হিসেবে তরুণসমাজকে গড়ে তোলাও আমাদের অন্যতম লক্ষ্য। বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী ভিতের ওপর দাঁড় করানোর ক্ষেত্রে আমাদের যে নিরবচ্ছিন্ন প্রচেষ্টা, আমাদের কাগজে আমরা তারই ছাপ রেখেছি। তরুণসমাজের আগ্রহ ও ভালোবাসাকে আমরা যে কতখানি গুরুত্ব দিয়েছি তার প্রতিচ্ছাপও খুঁজে পাওয়া যাবে কালের কণ্ঠ প্রকাশনার নিয়মিত ক্রোড়পত্রে। সব ধরনের পাঠকের জ্ঞানক্ষুধা মেটাতে আমাদের এসব সাপ্তাহিক আয়োজনের তালিকায় রয়েছে : টুন টুন টিন টিন, অবাক পৃথিবী, শুধুই ঢাকা, চাষবাস, ধর্ম, আইনকানুন, অপরাধনামা, ঘোড়ার ডিম, মগজ ধোলাই, আয় ব্যয়, এ টু জেড, সিলেবাসে নেই, ক্যাম্পাস, সন্ধানী, সহায়, শুভসংঘ, রাজকূট, রঙের মেলা, জয়িতা, ডাক্তার আছেন, স্পটলাইট, টেক বিশ্ব এবং শিলালিপি। এ ছাড়াও বৃহত্তর নোয়াখালী ও চট্টগ্রামের পাঠকদের জন্য রয়েছে এক দিন পর এক দিন আলাদা দৈনিক ‘২য় রাজধানী’।
গত বছর এ দিন আমরা বলেছিলাম, ‘কালের কণ্ঠ হবে মুক্তবুদ্ধি ও মুক্তপ্রাণের কণ্ঠ।’ সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষের ভেতর কোনো না কোনো জিজ্ঞাসা থাকে। আমরা বিশ্বাস করি, কালের কণ্ঠ সেই নিরন্তর জিজ্ঞাসার প্রকৃত জবাব দিতে দ্বিধাগ্রস্ত হয়নি; আশাহত করেনি আপামর জনগোষ্ঠীর কোনো শ্রেণীকেই।
বলেছিলাম, আমরা ‘আংশিক নয়, পুরো সত্য’ হব। কলমের সঙ্গে আমাদের বিবেকের সত্যনিষ্ঠ সাঁকো নির্মাণপ্রয়াসে আমরা আপস করিনি। এ প্রয়াসে যেকোনো দুষ্টক্ষতকে প্রতিহত করতে আমাদের আন্তরিক চেষ্টারও কোনো ত্র“টি ছিল না। যা কিছু অনৈতিক, যা দেশের মানুষের স্বার্থবিরোধী, যা সুচেতনাবিনাশী-আমরা আন্তরিকভাবে চেষ্টা করেছি তার প্রতিটি ক্ষেত্রে ক্ষমাহীন হতে।
এভাবে কালের কণ্ঠ শুধু সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে নিজের অসীম সম্ভাবনার পরিসরকে আবদ্ধ রাখেনি, মানুষের জন্য যা কিছু সুন্দর, নন্দনসম্পন্ন, কল্যাণকর তাকে বিকশিত করার জন্য আমরা নিবেদন করেছি আমাদের সব প্রয়াস। আমাদের হাতের আলোকবর্তিকা পৌঁছে যেতে সচেষ্ট ছিল সমাজের অন্ধগলিতেও। একটি আলোকিত সমাজ প্রতিষ্ঠার প্রয়াসে শুদ্ধ ও রুচিঋদ্ধ মানবসম্পদ সৃষ্টির অভিযানের অভিযাত্রী আমরা; কারণ আমরা বলেছি, এ আমাদের সামাজিক দায়বদ্ধতা। সমাজের প্রতি সেই দায়বদ্ধতায় আমাদের শুরুটা একদম তুচ্ছ করার মতো নয়। নারীদের প্রতি মানুষের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনে আমরাই প্রথম ইভ টিজিং বিরোধী আন্দোলনকে সারা দেশে ছড়িয়ে দিয়েছি। এরপর সে ধারাকে এগিয়ে নিতে এগিয়ে এসেছে আরো অনেক প্রতিষ্ঠান। প্রতিনিয়তই আমরা সমাজের অসংখ্য অসংগতি তুলে ধরেছি পাঠকের সামনে, যা সরকার-প্রশাসনের কাছেও বিশেষ গুরুত্ব বহন করেছে।
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদারের হাতে আমাদের নারী যে শুধু লাঞ্ছিতই হয়নি, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ যুদ্ধেও অংশ নিয়েছিল-আড়ালে থাকা এমন অসংখ্য ঘটনাকে আমরাই প্রথম খুঁজে বের করেছি। বিজয়ের মাসজুড়ে এসব গৌরবগাথা কাহিনী ‘একাত্তরের বিজয়িনী’ নামে আমরা তুলে ধরেছি পাঠকের কাছে।
সুপ্রিয় পাঠক, আমরা বিশ্বাস করি একটি জাতির ইতিহাস অসম্পূর্ণ এবং কবন্ধ থেকে যাবে যদি সেই ইতিহাসে নারীর অংশ এবং অধিকারের যথাযথ উল্লেখ না থাকে। এই অমোঘ সত্য আমাদের বিশ্বাসের অন্তর্গত। তাই আমরা আমাদের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সংখ্যা সাজিয়েছি নারীসমাজকে উৎসর্গ করে। আমাদের এই বিনীত প্রয়াস মানবজাতির কোনো অংশকে অবমূল্যায়ন করে নয়, অবমূল্যায়িত অংশকে তার যথার্থ মর্যাদায় অভিষিক্ত করার প্রয়োজনে।
মানুষ হিসেবে আমরাও ত্র“টিবিচ্যুতির ঊর্ধ্বে নই। সেটুকু অনিচ্ছাকৃত বিচ্যুতির বাইরে আমাদের যা কিছু অর্জন তার সবটুকুই পাঠকদের ভালোবাসাকে আশ্রয় করেই। সব ধরনের ব্যক্তি-গোষ্ঠী-প্রতিষ্ঠানের আন্তরিক সহযোগিতার মাধ্যমেই একমাত্র তা সম্ভবপর হয়ে উঠেছে। সম্মানিত পাঠক, আমরা সংবাদপত্র শিল্পের উৎকর্ষ বিধানের স্বার্থে সংবাদপত্রজগতের সবার সঙ্গে যুক্তভাবে এগিয়ে যেতে চাই। এ শিল্পের উদ্যোক্তা থেকে শুরু করে সংবাদকর্মী পর্যন্ত সবার সম্মিলিত প্রয়াস এ শিল্পের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য সবচাইতে জরুরি। আমরা বিশ্বাস করি, ঐক্য আমাদের শক্তি, যুক্তি আমাদের পাথেয়, সামাজিক দায়িত্ব পালন আমাদের লক্ষ্য, মানবকল্যাণের সাধনা আমাদের মন্ত্র।
নবযাত্রার এই দ্বিতীয় বছরে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি আমাদের পৃষ্ঠপোষকদের, যাঁদের ঐকান্তিক সহযোগিতা আমাদের এই স্বপ্নযাত্রাকে সম্ভব করেছে। স্মরণ করি দেশের অগণিত পাঠক-পাঠিকার অপরিসীম ভালোবাসার কথা, স্মরণ করি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সহস্রাধিক সংবাদকর্মীকে যাঁরা কালের কণ্ঠকে পৌঁছে দিচ্ছেন বাংলার প্রতিটি ঘরে। স্মরণ করি আমাদের হাজার হাজার বিতরণকর্মী, পরিবেশকবৃন্দ, বিজ্ঞাপনদাতা ও ব্যবসায়ী মহল, দেশের বুদ্ধিজীবী মহল, সাংস্কৃতিক অঙ্গনের কর্মীবৃন্দ, তথা জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে দেশের সর্বস্তরের মানুষকে যাঁদের সহযোগিতা এবং ভালোবাসা আমাদের পথচলাকে প্রাণিত করেছে। সত্য ও সুন্দরের পাশে থাকব আমরা-এ আমাদের দৃঢ় অঙ্গীকার।
============================
ট্রানজিট নিয়ে সবে গবেষণা শুরু  ভারতের একতরফা সেচ প্রকল্পঃ বাংলাদেশের আপত্তিতে বিশ্বব্যাংকের সাড়া  আমলাদের যাচ্ছেতাই বিদেশ সফর  সরকারের ব্যর্থতায় হতাশাঃ বিরোধী দলের ব্যর্থতায় বিকল্পের অনুপস্থিতি  ক্ষমতা ও গণতন্ত্র  পানি সংকট পানি বাণিজ্য  ২০১০ সালের অর্থনীতি কেমন গেল  গণতান্ত্রিক বিকাশের পথে বাধা অনেক  কপাটে তালা দিয়ে কেন এই মৃতু্যর আয়োজন  বিজয়ের অর্থনীতি ও সম্ভাবনা  মুক্তিযুদ্ধের বিজয়লক্ষ্মীর মুখোমুখি  একেই কি বলে আমলাতন্ত্র?  আত্মসমর্পণের সেই বিকেল  আমরা তাঁদের ভুলতে পারি না  সংবিধানের অনেক বক্তব্য পারস্পরিক সংঘাতমূলক  পরাশক্তির বিরুদ্ধে এক ‘ভবঘুরের’ স্পর্ধা  আবু সাঈদ চৌধুরীর ভাষণ দেওয়া হলো না  শুভ নববর্ষ ২০১১- দিনে দিনে বর্ষ হলো গত  এরশাদের বিচারে দুই দলেরই আগ্রহ কম  কিশোরদের সাদামাটা ফল  জিপিএ-৫ পেয়েছে আট হাজার ৫২ জন  এরশাদের বিচার হওয়া উচিত  ছোটদের বড় সাফল্য  প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষাঃ পাস ৯২%, প্রথম বিভাগ বেশি  বাংলাদেশের বন্ধুঃ জুলিয়ান ফ্রান্সিস  নিষ্ফল উদ্ধার অভিযানঃ দখলচক্রে ২৭ খাল  জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ বনাম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  ভ টিজিং : জরুরি ভিত্তিতে যা করণীয়  প্রতিশ্রুতির দিন  শোকের মাস, বিজয়ের মাস  চীনা প্রধানমন্ত্রীর পাক-ভারত সফর  দায়িত্বশীলদের দায়িত্বহীন মন্তব্য  নতুন প্রজন্ম ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা  খিলক্ষেতে আগুনঃ কয়েলের গুদামে রাতে কাজ হতো ঝুঁকিপূর্ণভাবে  ভারতে বিহার রাজ্যের নির্বাচন  স্বপ্ন সত্যি হওয়ার পথে  আমাদের আকাশ থেকে নক্ষত্র কেড়ে নিয়েছিল যারা...  মুক্তির মন্দির সোপান তলে  আবেগ ছেড়ে বুদ্ধির পথই ধরতে হবে  বছর শেষে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ


দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ আবেদ খান


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.