স্টিভে ত্রাতা খুঁজছে অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়ার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তাঁদের অবদান ৩৫ হাজার রান, ৭৩টি সেঞ্চুরি। আজ দলের এই দুঃসময়ে কিছু কথা বলার অধিকার ওয়াহ ভাইদের অবশ্যই আছে। তাঁরা বলছেনও। তবে এই যমজ দুই ভাইয়ের কাছে প্রত্যাশাটা আরও বেশি। বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়ার স্বর্ণযুগের অধিনায়ক স্টিভের কাছে। অনেকেই কোচের দায়িত্বে দেখতে চাইছেন ৪১টি টেস্ট জেতানো সাবেক এই অধিনায়ককে।
বয়সে মার্কের চেয়ে পাঁচ মিনিটের বড় ৪৫ বছর বয়সী স্টিভ অবশ্য কোচের দায়িত্ব নিতে রাজি নন। তবে পরামর্শক বা পথপ্রদর্শকের কোনো ভূমিকা দিলে তিনি সানন্দে সেই দায়িত্ব নেবেন। ‘কোচের প্রসঙ্গ উঠলে আমার নাম আসে। ঠিক আছে, আমার নাম উঠতেই পারে। অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটকে আমি ভালোবাসি, দল সাফল্য পাক সেটাও চাই। কিন্তু আমি মনে করি, পথপ্রদর্শক হিসেবেই আমি বেশি ভালো করব’—বলেছেন স্টিভ।
এই ভূমিকায় আগেও দেখা গেছে তাঁকে। ২০০৮ অলিম্পিকে ‘মেন্টর’ হিসেবে কাজ করেছেন। ২০০৭ এশিয়ান কাপ ফুটবলেও। ২০১০ ফুটবল বিশ্বকাপেও তাঁর মেন্টর হিসেবে কাজ করার কথা শোনা গিয়েছিল। কিন্তু ক্রিকেট দলে ১০ হাজার ৯২৭ টেস্ট রানের মালিককে আরও বড় দায়িত্বে চায় অস্ট্রেলিয়ার অনেকেই।
এই মুহূর্তে সেই চাওয়া কেন পূরণ করা সম্ভব নয় সেটিও জানিয়েছেন ১৯৯৯ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক, ‘আসলে এই সময় আমি আমার সামাজিক কাজ, ব্যবসা আর পরিবার নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত। সবকিছু তো আর একসঙ্গে করা যায় না। তবে পাশে থেকে আমি অবশ্যই সাহায্য করতে রাজি।’
১৯৮৫ সালে অস্ট্রেলিয়া দলে অভিষেক হওয়ার পর স্টিভ খেলে গেছেন ২০০৪ সাল পর্যন্ত। তিনি যুঝতে থাকা একটি দলকে দেখেছেন বিশ্বশ্রেষ্ঠ দলে রূপান্তরিত হতে। এই অভিজ্ঞতা স্টিভ বিনিময় করতে পারেন এই দলটার সঙ্গে। স্টিভের মতে, এটাই এখন সবচেয়ে জরুরি, ‘আমি অস্ট্রেলিয়া দলকে ধুঁকতে দেখেছি। সেই দলটাই পরে সফল একটা যুগ পার করেছে। আমি উত্থান-পতনের ছবিটা ভালো করেই জানি। সম্ভবত সাফল্যের কিছু সংক্ষিপ্ত পথও আমার চেনা। এমনিতে দলের কিছু খেলোয়াড়ের সঙ্গে নেপথ্যে আমার নিয়মিতই যোগাযোগ হয়।’
১২৮টি টেস্ট ও ২৪৪টি ওয়ানডে খেলা মার্কের অভিজ্ঞতার ঝুলিও খুব একটা কম নয়। টেস্ট-ওয়ানডে দুই জায়গাতেই আট হাজারের বেশি রান করা এই সাবেক ক্রিকেটার বলছেন, অস্ট্রেলিয়ার এই দলে সুইং বোলারের অভাব। আর সেটাই অ্যাশেজ হারের মূল কারণ।
বয়সে মার্কের চেয়ে পাঁচ মিনিটের বড় ৪৫ বছর বয়সী স্টিভ অবশ্য কোচের দায়িত্ব নিতে রাজি নন। তবে পরামর্শক বা পথপ্রদর্শকের কোনো ভূমিকা দিলে তিনি সানন্দে সেই দায়িত্ব নেবেন। ‘কোচের প্রসঙ্গ উঠলে আমার নাম আসে। ঠিক আছে, আমার নাম উঠতেই পারে। অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটকে আমি ভালোবাসি, দল সাফল্য পাক সেটাও চাই। কিন্তু আমি মনে করি, পথপ্রদর্শক হিসেবেই আমি বেশি ভালো করব’—বলেছেন স্টিভ।
এই ভূমিকায় আগেও দেখা গেছে তাঁকে। ২০০৮ অলিম্পিকে ‘মেন্টর’ হিসেবে কাজ করেছেন। ২০০৭ এশিয়ান কাপ ফুটবলেও। ২০১০ ফুটবল বিশ্বকাপেও তাঁর মেন্টর হিসেবে কাজ করার কথা শোনা গিয়েছিল। কিন্তু ক্রিকেট দলে ১০ হাজার ৯২৭ টেস্ট রানের মালিককে আরও বড় দায়িত্বে চায় অস্ট্রেলিয়ার অনেকেই।
এই মুহূর্তে সেই চাওয়া কেন পূরণ করা সম্ভব নয় সেটিও জানিয়েছেন ১৯৯৯ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক, ‘আসলে এই সময় আমি আমার সামাজিক কাজ, ব্যবসা আর পরিবার নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত। সবকিছু তো আর একসঙ্গে করা যায় না। তবে পাশে থেকে আমি অবশ্যই সাহায্য করতে রাজি।’
১৯৮৫ সালে অস্ট্রেলিয়া দলে অভিষেক হওয়ার পর স্টিভ খেলে গেছেন ২০০৪ সাল পর্যন্ত। তিনি যুঝতে থাকা একটি দলকে দেখেছেন বিশ্বশ্রেষ্ঠ দলে রূপান্তরিত হতে। এই অভিজ্ঞতা স্টিভ বিনিময় করতে পারেন এই দলটার সঙ্গে। স্টিভের মতে, এটাই এখন সবচেয়ে জরুরি, ‘আমি অস্ট্রেলিয়া দলকে ধুঁকতে দেখেছি। সেই দলটাই পরে সফল একটা যুগ পার করেছে। আমি উত্থান-পতনের ছবিটা ভালো করেই জানি। সম্ভবত সাফল্যের কিছু সংক্ষিপ্ত পথও আমার চেনা। এমনিতে দলের কিছু খেলোয়াড়ের সঙ্গে নেপথ্যে আমার নিয়মিতই যোগাযোগ হয়।’
১২৮টি টেস্ট ও ২৪৪টি ওয়ানডে খেলা মার্কের অভিজ্ঞতার ঝুলিও খুব একটা কম নয়। টেস্ট-ওয়ানডে দুই জায়গাতেই আট হাজারের বেশি রান করা এই সাবেক ক্রিকেটার বলছেন, অস্ট্রেলিয়ার এই দলে সুইং বোলারের অভাব। আর সেটাই অ্যাশেজ হারের মূল কারণ।
No comments