পাকিস্তানে সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
পাকিস্তানকে আরও বেশি সামরিক, গোয়েন্দা ও অর্থনেতিক সাহায্য দেবে যুক্তরাষ্ট্র। যদিও মার্কিন প্রশাসনের অনেক কর্তাব্যক্তিই মনে করেন, জঙ্গিবাদ দমনে এই সহযোগিতা খুব বেশি কাজে আসবে না। ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকা গত শুক্রবার এ কথা জানিয়েছে।
পত্রিকাটি জানায়, গত মাসে হোয়াইট হাউসে আফগান যুদ্ধবিষয়ক এক পর্যালোচনা বৈঠকে পাকিস্তানকে সাহায্য বাড়ানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জোসেফ বাইডেন আগামী সপ্তাহে পাকিস্তান সফরে যাচ্ছেন। ওই সময় পাকিস্তানি সেনাপ্রধান জেনারেল আশফাক কায়ানিসহ দেশটির শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের সময় সাহায্য বাড়ানোর বিষয়টি তিনি পরিষ্কার করবেন।
পাকিস্তানের উত্তর ওয়াজিরিস্তানের আদিবাসী এলাকায় গত শুক্রবার মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত হয়েছে কমপক্ষে পাঁচ জঙ্গি। ওই হামলায় জঙ্গিদের একটি গাড়ি ধ্বংস হয়। এ সংবাদের মধ্যে পাকিস্তানকে মার্কিন সহযোগিতা বৃদ্ধির খবরটি এল।তবে মার্কিন সরকার শুক্রবারের ওই ড্রোন (চালকবিহীন বিমান) হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেনি। যদিও আফগানিস্তানে মার্কিন বাহিনী ছাড়া ওই অঞ্চলে অন্য কোনো পক্ষ ড্রোন ব্যবহার করে না। তবে মার্কিন কর্মকর্তারা চান, জঙ্গিদের নির্মূল করতে পাকিস্তান জোরালো অভিযান শুরু করুক।
পাকিস্তানের আদিবাসী এলাকায় মার্কিন ড্রোন হামলা গত বছর প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপির হিসাব মতে, এ সময় ১০০টির বেশি হামলায় মারা গেছে কমপক্ষে সাড়ে ৬০০ মানুষ।
পত্রিকাটি জানায়, গত মাসে হোয়াইট হাউসে আফগান যুদ্ধবিষয়ক এক পর্যালোচনা বৈঠকে পাকিস্তানকে সাহায্য বাড়ানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জোসেফ বাইডেন আগামী সপ্তাহে পাকিস্তান সফরে যাচ্ছেন। ওই সময় পাকিস্তানি সেনাপ্রধান জেনারেল আশফাক কায়ানিসহ দেশটির শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের সময় সাহায্য বাড়ানোর বিষয়টি তিনি পরিষ্কার করবেন।
পাকিস্তানের উত্তর ওয়াজিরিস্তানের আদিবাসী এলাকায় গত শুক্রবার মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত হয়েছে কমপক্ষে পাঁচ জঙ্গি। ওই হামলায় জঙ্গিদের একটি গাড়ি ধ্বংস হয়। এ সংবাদের মধ্যে পাকিস্তানকে মার্কিন সহযোগিতা বৃদ্ধির খবরটি এল।তবে মার্কিন সরকার শুক্রবারের ওই ড্রোন (চালকবিহীন বিমান) হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেনি। যদিও আফগানিস্তানে মার্কিন বাহিনী ছাড়া ওই অঞ্চলে অন্য কোনো পক্ষ ড্রোন ব্যবহার করে না। তবে মার্কিন কর্মকর্তারা চান, জঙ্গিদের নির্মূল করতে পাকিস্তান জোরালো অভিযান শুরু করুক।
পাকিস্তানের আদিবাসী এলাকায় মার্কিন ড্রোন হামলা গত বছর প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপির হিসাব মতে, এ সময় ১০০টির বেশি হামলায় মারা গেছে কমপক্ষে সাড়ে ৬০০ মানুষ।
No comments