নিলসেনের কাছেও এসেছিল বাজিকর
গত সপ্তাহেই শেন ওয়াটসন, ব্র্যাড হাডিনরা বলেছেন। এর আগে গত বছর দাবি করেছিলেন ব্রেট লি ও মিচেল জনসন। অস্ট্রেলিয়া দলকে ম্যাচ গড়াপেটার সঙ্গে জড়িত করার চেষ্টা কম চলছে না। এবার খোদ কোচ টিম নিলসেন বললেন, তাঁর কাছে কিছু লোক ‘অন্যায় উদ্দেশ্যে’ দলীয় কিছু তথ্য জানতে চেয়েছিল।
এমনিতে দল সম্পর্কে কিছু খুঁটিনাটি জানতে চাওয়াটা সমর্থকদের স্বাভাবিক ব্যবহার বলে মনে হয় নিলসেনের কাছে, ‘মানুষ খেলোয়াড়দের সঙ্গে, কোচের সঙ্গে কথা বলতে, দল সম্পর্কে টুকটাক জানতে পছন্দ করে।’ কিন্তু এ রকম জানতে চাওয়া লোকদের মধ্যে কারও কারও আচরণ সন্দেহজনক মনে হওয়ায় নিলসেন সঙ্গে সঙ্গে সেটা জানিয়ে দেন দলের ম্যানেজারকে।
এত দিন এসব কথা প্রকাশ্যে বলার প্রয়োজন মনে করেননি। কিন্তু আজ পাকিস্তানি তিন ক্রিকেটার যখন ‘স্পট ফিক্সিং’ কেলেঙ্কারিতে জড়িয়েছেন তখন আর কথা না বলে উপায় কী? বিশেষ করে পাকিস্তানের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার জেতা সিডনি টেস্টটি নিয়েও তো কথা উঠেছে।
যে টেস্টটিকে কঠিনতম একটি টেস্ট মনে হয়েছিল, সেটিই পাতানো—এমন আলোচনা কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না নিলসেন, ‘সিডনি টেস্টের সময় একটা মুহূর্তের জন্যও মনে হয়নি, ম্যাচটা পাতানো। ছেলেরা বরং মনে করছিল, তাদের জীবনের কঠিনতম টেস্ট খেলছে তারা।’
সব মিলে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের একটা দোলাচলে দুলছেন নিলসেন। তিনি বুঝতে পারছেন না, এভাবে ক্রিকেটটা কীভাবে টিকে থাকবে, ‘সবকিছু নিয়ে আমি বিস্মিত হয়ে যাচ্ছি। মানুষ কেন এসব করে? এর পরও খেলাটা কীভাবে টিকে থাকবে? খেলাটা যে এখনো সততার সঙ্গে খেলা হচ্ছে এটা দর্শকদের আমরা কীভাবে বিশ্বাস করাব?’
এমনিতে দল সম্পর্কে কিছু খুঁটিনাটি জানতে চাওয়াটা সমর্থকদের স্বাভাবিক ব্যবহার বলে মনে হয় নিলসেনের কাছে, ‘মানুষ খেলোয়াড়দের সঙ্গে, কোচের সঙ্গে কথা বলতে, দল সম্পর্কে টুকটাক জানতে পছন্দ করে।’ কিন্তু এ রকম জানতে চাওয়া লোকদের মধ্যে কারও কারও আচরণ সন্দেহজনক মনে হওয়ায় নিলসেন সঙ্গে সঙ্গে সেটা জানিয়ে দেন দলের ম্যানেজারকে।
এত দিন এসব কথা প্রকাশ্যে বলার প্রয়োজন মনে করেননি। কিন্তু আজ পাকিস্তানি তিন ক্রিকেটার যখন ‘স্পট ফিক্সিং’ কেলেঙ্কারিতে জড়িয়েছেন তখন আর কথা না বলে উপায় কী? বিশেষ করে পাকিস্তানের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার জেতা সিডনি টেস্টটি নিয়েও তো কথা উঠেছে।
যে টেস্টটিকে কঠিনতম একটি টেস্ট মনে হয়েছিল, সেটিই পাতানো—এমন আলোচনা কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না নিলসেন, ‘সিডনি টেস্টের সময় একটা মুহূর্তের জন্যও মনে হয়নি, ম্যাচটা পাতানো। ছেলেরা বরং মনে করছিল, তাদের জীবনের কঠিনতম টেস্ট খেলছে তারা।’
সব মিলে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের একটা দোলাচলে দুলছেন নিলসেন। তিনি বুঝতে পারছেন না, এভাবে ক্রিকেটটা কীভাবে টিকে থাকবে, ‘সবকিছু নিয়ে আমি বিস্মিত হয়ে যাচ্ছি। মানুষ কেন এসব করে? এর পরও খেলাটা কীভাবে টিকে থাকবে? খেলাটা যে এখনো সততার সঙ্গে খেলা হচ্ছে এটা দর্শকদের আমরা কীভাবে বিশ্বাস করাব?’
No comments