শুধু আর্সেনাল নিয়েই ভাবছেন ফ্যাব্রিগাস
আপাতত বার্সেলোনা-অধ্যায়টা ভুলে যেতে চাইছেন সেস ফ্যাব্রিগাস। শুরু হয়ে গেছে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ। একজন পেশাদার ফুটবলারের মতোই ফ্যাব্রিগাস বলছেন, এখন তাঁর ভাবনায় শুধুই আর্সেনাল, বার্সেলোনায় ফেরার কথা ভুলে মনোযোগ দিতে চান নিজের খেলায়।
বার্সেলোনার আবিষ্কার বলেই হয়তো ক্লাবের প্রতি একটা টান থাকারই কথা ফ্যাব্রিগাসের। বিশ্বকাপ জিতে স্পেনে ফেরার পর দলের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে পুয়োলরা তাঁর গায়ে ক্লাবের জার্সিও চড়িয়ে দিয়েছিলেন। ধারণা ছিল ফ্যাব্রিগাস বার্সেলোনায় ফিরবেনই। ক্লাবের পক্ষ থেকে চেষ্টারও কোনো ত্রুটি ছিল না। কিন্তু আর্সেনালের সেই এক গোঁ—কমপক্ষে আরও এক মৌসুম এমিরেটসেই থাকতে হবে; তাই বার্সেলোনায় ফেরা হয়নি ফ্যাব্রিগাসের। তবে কি এই মৌসুমটা শেষ হলেই পুরোনো ঠিকানায় ফিরে যাবেন এই স্প্যানিয়ার্ড? প্রশ্নটা ফ্যাব্রিগাস এড়িয়ে গেলেন কূটনৈতিক ‘দক্ষতা’য়, ‘আমি এখন আর কোনো কিছু নিয়ে ভাবছি না। যদি ভাবি তাহলে বর্তমান থেকে ফোকাসটা সরে যাবে আমার এবং বছরটা বাজে কাটবে।’
একজন পেশাদার হিসেবে ফ্যাব্রিগাস শুধু আর্সেনালের কথা ভাবতে পারেন। কিন্তু জাতীয় দলের কথাও মাথায় রাখতে হয় তাঁকে! এই যে একের পর এক সাফল্য পেয়ে যাচ্ছে স্পেন। ২০০৮ সালে ইউরো জয়। ২০১০ সালে বিশ্বকাপ। সাফল্যের রেশ ধরে রেখেই ২০১২ ইউরো বাছাইপর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে লিকটেনস্টাইনকে। কিন্তু আকাশে উড়তে থাকা এমন রমরমা দিন কত দিন টিকে থাকবে? দিন সবার সমান যায় না। এক দিন স্পেন এই অজেয় রূপটা হারিয়ে ফেলবে বলেই মনে করেন স্পেনের হয়ে ৫৬টি ম্যাচ খেলা ফ্যাব্রিগাস।
বার্সেলোনার আবিষ্কার বলেই হয়তো ক্লাবের প্রতি একটা টান থাকারই কথা ফ্যাব্রিগাসের। বিশ্বকাপ জিতে স্পেনে ফেরার পর দলের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে পুয়োলরা তাঁর গায়ে ক্লাবের জার্সিও চড়িয়ে দিয়েছিলেন। ধারণা ছিল ফ্যাব্রিগাস বার্সেলোনায় ফিরবেনই। ক্লাবের পক্ষ থেকে চেষ্টারও কোনো ত্রুটি ছিল না। কিন্তু আর্সেনালের সেই এক গোঁ—কমপক্ষে আরও এক মৌসুম এমিরেটসেই থাকতে হবে; তাই বার্সেলোনায় ফেরা হয়নি ফ্যাব্রিগাসের। তবে কি এই মৌসুমটা শেষ হলেই পুরোনো ঠিকানায় ফিরে যাবেন এই স্প্যানিয়ার্ড? প্রশ্নটা ফ্যাব্রিগাস এড়িয়ে গেলেন কূটনৈতিক ‘দক্ষতা’য়, ‘আমি এখন আর কোনো কিছু নিয়ে ভাবছি না। যদি ভাবি তাহলে বর্তমান থেকে ফোকাসটা সরে যাবে আমার এবং বছরটা বাজে কাটবে।’
একজন পেশাদার হিসেবে ফ্যাব্রিগাস শুধু আর্সেনালের কথা ভাবতে পারেন। কিন্তু জাতীয় দলের কথাও মাথায় রাখতে হয় তাঁকে! এই যে একের পর এক সাফল্য পেয়ে যাচ্ছে স্পেন। ২০০৮ সালে ইউরো জয়। ২০১০ সালে বিশ্বকাপ। সাফল্যের রেশ ধরে রেখেই ২০১২ ইউরো বাছাইপর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে লিকটেনস্টাইনকে। কিন্তু আকাশে উড়তে থাকা এমন রমরমা দিন কত দিন টিকে থাকবে? দিন সবার সমান যায় না। এক দিন স্পেন এই অজেয় রূপটা হারিয়ে ফেলবে বলেই মনে করেন স্পেনের হয়ে ৫৬টি ম্যাচ খেলা ফ্যাব্রিগাস।
No comments