প্রবল বর্ষণে ভূমিধস গুয়াতেমালায় ১৮ জনের প্রাণহানি
গুয়াতেমালায় কয়েক দিনের প্রবল বর্ষণের ফলে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে কমপক্ষে ১৮ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এর মধ্যে গতকাল শনিবার ভূমিধসে একটি বাস চাপা পড়ে কমপক্ষে ১০ ব্যক্তি নিহত হয়। সরকার বলছে, কয়েক দিনের বন্যা ও ভূমিধসে দেশটির ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৫০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। এ অবস্থায় সরকার দেশটিতে জরুরি অবস্থা জারি করেছে।
উদ্ধারকর্মীরা জানান, গতকাল সকালে গুয়াতেমালার রাজধানী থেকে ৮০ কিলোমিটার দূরে আন্ত-আমেরিকা মহাসড়ক দিয়ে যাওয়ার সময় বাসটি ভূমিধসে চাপা পড়ে। এতে ১০ ব্যক্তি নিহত ও ২৫ জনেরও বেশি আহত হয়। তবে চাপা পড়া বাস থেকে ২০ জনকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে উদ্ধারকর্মীরা জানান। অন্য দিকে দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের কুয়েৎজালটেনানগোরে ভূমিধসে চাপা পড়ে একই পরিবারের চারজন নিহত হন। এ ছাড়া বিভিন্ন অঞ্চলে ভূমিধসে কমপক্ষে চারজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
প্রশান্ত মহসাগর ও মেক্সিকো উপসাগরে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে গুয়াতেমালা ও মেক্সিকোর দক্ষিণাঞ্চলে প্রবল বৃষ্টিপাত হচ্ছে। মেক্সিকো উপসাগরীয় ত্যাবাস্কো অঙ্গরাজ্যে বন্যায় হাজার হাজার মানুষ ঘর ছাড়া হয়েছে।
উদ্ধারকর্মীরা জানান, গতকাল সকালে গুয়াতেমালার রাজধানী থেকে ৮০ কিলোমিটার দূরে আন্ত-আমেরিকা মহাসড়ক দিয়ে যাওয়ার সময় বাসটি ভূমিধসে চাপা পড়ে। এতে ১০ ব্যক্তি নিহত ও ২৫ জনেরও বেশি আহত হয়। তবে চাপা পড়া বাস থেকে ২০ জনকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে উদ্ধারকর্মীরা জানান। অন্য দিকে দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের কুয়েৎজালটেনানগোরে ভূমিধসে চাপা পড়ে একই পরিবারের চারজন নিহত হন। এ ছাড়া বিভিন্ন অঞ্চলে ভূমিধসে কমপক্ষে চারজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
প্রশান্ত মহসাগর ও মেক্সিকো উপসাগরে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে গুয়াতেমালা ও মেক্সিকোর দক্ষিণাঞ্চলে প্রবল বৃষ্টিপাত হচ্ছে। মেক্সিকো উপসাগরীয় ত্যাবাস্কো অঙ্গরাজ্যে বন্যায় হাজার হাজার মানুষ ঘর ছাড়া হয়েছে।
No comments