ইয়াসিরের মুখে নতুন ‘বোমা’
আরও একটি বোমা ফাটিয়েছে নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড। তাদের আগের ভিডিওটি বানোয়াট—পাকিস্তানের পক্ষ থেকে ঠারেঠোরে যখন এমন বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে, সেই সময় প্রমাণ হিসেবে পাকিস্তানেরই এক খেলোয়াড়কে হাজির করেছে ইংলিশ ট্যাবলয়েডটি। ইয়াসির হামিদকে উদ্ধৃত করে পত্রিকাটি লিখেছে, পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা নাকি প্রায় প্রতিটি ম্যাচই পাতানোর চেষ্টা করে। পাকিস্তানি ওপেনার নিজেও একটা ম্যাচ পাতানোর জন্য দেড় লাখ পাউন্ড ঘুষের প্রস্তাব পেয়েছিলেন।
হামিদ পরে অবশ্য নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড-এর (এনওটিডব্লু) এই দাবি অস্বীকার করেছেন। বলেছেন, কোনো সাংবাদিককেই তিনি এ ধরনের কোনো কথা বলেননি, ‘এনওটিডব্লুর সঙ্গে আমি কখনোই কোনো কথা বলিনি। আর এ ধরনের কথা তো কারও সঙ্গেই বলিনি। আমি এখন পুরোপুরি আমার ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবছি। অন্য কিছু নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় আমার নেই।’ হামিদ জানিয়েছেন, একটি আন্তর্জাতিক এয়ারলাইনসের প্রতিনিধি পরিচয়ে একজন তাঁর সঙ্গে আলাপ করেছিল। ওই আলাপে ম্যাচ পাতানো সংক্রান্ত তিনি যা বলেছেন, সবই ছিল এনওটিডব্লুরই ছাপা হওয়া খবরের প্রতিক্রিয়া।
অবশ্য পত্রিকাটির কাছ থেকে পাওয়া গেছে অন্য ছবি। এনওটিডব্লুর এক ছদ্মবেশী সাংবাদিকের সঙ্গে নটিংহামের একটি পানশালায় নাকি আলাপে মশগুল হয়ে পেটের কথা সব ফাঁস করে দেন এই ৩২ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান। পত্রিকাটিতে ছাপা হওয়া হামিদের উদ্ধৃতিটি এমন, ‘ওরা এখন ধরা পড়েছে। ধরা পড়ার পর এখন ওদের অসৎ বলা হচ্ছে। অথচ ওরা এই কাজটা (ম্যাচ পাতানো) প্রায় প্রতি ম্যাচেই করছে। খোদাই জানেন ওরা কী কী সব করেছে। স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড তো ওদের পেছনে সেই কবে থেকেই লেগে আছে।’ ওই ছদ্মবেশী সাংবাদিককে নিজের ক্ষোভের কথাও বলেছেন লর্ডসের দুই ইনিংস মিলে ৫ রান করা হামিদ, ‘ওদের কাজকর্মে আমার খুব রাগ হয়। আমি আমার জান দিয়ে খেলছি, অথচ ওরা কি না চেষ্টা করছে ম্যাচ হারার।’
হামিদ অবশ্য স্বীকার করেছেন, নটিংহামের বেশ কিছু পার্টিতে তিনি যোগ দিয়েছিলেন। তবে এও জানিয়েছেন, যাঁদের সঙ্গে ওই পার্টিগুলোয় সময় কাটিয়েছেন, তাঁরা সবাই তাঁর চেনা। এনওটিডব্লু হামিদের সঙ্গে এই সাক্ষাৎকারের প্রমাণ হিসেবে গোপন ক্যামেরায় তোলা একটি ছবিও ছেপেছে। তবে তিনি বলছেন, ‘নিজের সতীর্থদের বিরুদ্ধে ম্যাচ পাতানোর মতো গুরুতর অভিযোগ তোলা তো দূরের কথা, আমি কল্পনাও করতে পারি না।’
তাঁর যুক্তি, ‘ধরুন, আপনি আমার সামনে বসে আছেন। হুট করে বললেন, “আমি কালকের ম্যাচটা পাতাতে চাই।” এখন এ ধরনের কথাবার্তাগুলোকেও যদি আপনি গুরুত্বের সঙ্গে নেন, তাহলে বলতে হবে, আমি এই জীবনে অসংখ্য ম্যাচ পাতানোর প্রস্তাব পেয়েছি এবং তার প্রতিটিই নাকচ করে দিয়েছি। যদিও ওরা আমাকে অনেক টাকার প্রস্তাব দিয়েছিল।’
পাকিস্তান দলের পক্ষ থেকে অস্বীকার করা হলেও এনওটিডব্লু কিন্তু হাল ছেড়ে বসে নেই। পত্রিকাটি বলেছে, মাজহার মাজিদের ভিডিওটি যে লর্ডস টেস্টের পরে নাটক করে সাজানো হয়নি, বরং সেটি আগের—এটি সিসিটিভির তারিখের রেকর্ড দিয়ে তারা প্রমাণ করে দেবে। এও জানানো হয়েছে, গত জানুয়ারি থেকে ম্যাচ পাতানো নিয়ে তদন্ত করে তারা যেসব প্রমাণ পেয়েছে, তার সবই শিগগিরই তাদের ছাপার সংস্করণে প্রকাশ করা হবে।
কিছু চমক তাই জমা করে রাখুন ভবিষ্যতের জন্য। আরও চমক হয়তো আসছে!
হামিদ পরে অবশ্য নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড-এর (এনওটিডব্লু) এই দাবি অস্বীকার করেছেন। বলেছেন, কোনো সাংবাদিককেই তিনি এ ধরনের কোনো কথা বলেননি, ‘এনওটিডব্লুর সঙ্গে আমি কখনোই কোনো কথা বলিনি। আর এ ধরনের কথা তো কারও সঙ্গেই বলিনি। আমি এখন পুরোপুরি আমার ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবছি। অন্য কিছু নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় আমার নেই।’ হামিদ জানিয়েছেন, একটি আন্তর্জাতিক এয়ারলাইনসের প্রতিনিধি পরিচয়ে একজন তাঁর সঙ্গে আলাপ করেছিল। ওই আলাপে ম্যাচ পাতানো সংক্রান্ত তিনি যা বলেছেন, সবই ছিল এনওটিডব্লুরই ছাপা হওয়া খবরের প্রতিক্রিয়া।
অবশ্য পত্রিকাটির কাছ থেকে পাওয়া গেছে অন্য ছবি। এনওটিডব্লুর এক ছদ্মবেশী সাংবাদিকের সঙ্গে নটিংহামের একটি পানশালায় নাকি আলাপে মশগুল হয়ে পেটের কথা সব ফাঁস করে দেন এই ৩২ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান। পত্রিকাটিতে ছাপা হওয়া হামিদের উদ্ধৃতিটি এমন, ‘ওরা এখন ধরা পড়েছে। ধরা পড়ার পর এখন ওদের অসৎ বলা হচ্ছে। অথচ ওরা এই কাজটা (ম্যাচ পাতানো) প্রায় প্রতি ম্যাচেই করছে। খোদাই জানেন ওরা কী কী সব করেছে। স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড তো ওদের পেছনে সেই কবে থেকেই লেগে আছে।’ ওই ছদ্মবেশী সাংবাদিককে নিজের ক্ষোভের কথাও বলেছেন লর্ডসের দুই ইনিংস মিলে ৫ রান করা হামিদ, ‘ওদের কাজকর্মে আমার খুব রাগ হয়। আমি আমার জান দিয়ে খেলছি, অথচ ওরা কি না চেষ্টা করছে ম্যাচ হারার।’
হামিদ অবশ্য স্বীকার করেছেন, নটিংহামের বেশ কিছু পার্টিতে তিনি যোগ দিয়েছিলেন। তবে এও জানিয়েছেন, যাঁদের সঙ্গে ওই পার্টিগুলোয় সময় কাটিয়েছেন, তাঁরা সবাই তাঁর চেনা। এনওটিডব্লু হামিদের সঙ্গে এই সাক্ষাৎকারের প্রমাণ হিসেবে গোপন ক্যামেরায় তোলা একটি ছবিও ছেপেছে। তবে তিনি বলছেন, ‘নিজের সতীর্থদের বিরুদ্ধে ম্যাচ পাতানোর মতো গুরুতর অভিযোগ তোলা তো দূরের কথা, আমি কল্পনাও করতে পারি না।’
তাঁর যুক্তি, ‘ধরুন, আপনি আমার সামনে বসে আছেন। হুট করে বললেন, “আমি কালকের ম্যাচটা পাতাতে চাই।” এখন এ ধরনের কথাবার্তাগুলোকেও যদি আপনি গুরুত্বের সঙ্গে নেন, তাহলে বলতে হবে, আমি এই জীবনে অসংখ্য ম্যাচ পাতানোর প্রস্তাব পেয়েছি এবং তার প্রতিটিই নাকচ করে দিয়েছি। যদিও ওরা আমাকে অনেক টাকার প্রস্তাব দিয়েছিল।’
পাকিস্তান দলের পক্ষ থেকে অস্বীকার করা হলেও এনওটিডব্লু কিন্তু হাল ছেড়ে বসে নেই। পত্রিকাটি বলেছে, মাজহার মাজিদের ভিডিওটি যে লর্ডস টেস্টের পরে নাটক করে সাজানো হয়নি, বরং সেটি আগের—এটি সিসিটিভির তারিখের রেকর্ড দিয়ে তারা প্রমাণ করে দেবে। এও জানানো হয়েছে, গত জানুয়ারি থেকে ম্যাচ পাতানো নিয়ে তদন্ত করে তারা যেসব প্রমাণ পেয়েছে, তার সবই শিগগিরই তাদের ছাপার সংস্করণে প্রকাশ করা হবে।
কিছু চমক তাই জমা করে রাখুন ভবিষ্যতের জন্য। আরও চমক হয়তো আসছে!
No comments