শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বললেন বিমান দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া চারজন
১৯৭২ সালে আন্দিজ পর্বতমালায় এক বিমান দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া উরুগুয়ের চার নাগরিক গতকাল চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন। আটকে পড়া শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলতে গত শনিবার তাঁরা সান জোসে খনিতে যান। ভিডিওলিংকের মাধ্যমে শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তাঁরা শ্রমিকদের মনোবল চাঙ্গা রাখার আহ্বান জানান।
উরুগুয়ের সাবেক রাগবি খেলোয়াড় জোসে ইনসিয়ার্তি বলেন, ‘ওরা শিগগিরই পৃথিবীর আলো দেখবেন। গোটা পৃথিবী ওদের সঙ্গে আছে।’ তিনি বলেন, প্রকৌশলীরা একটি বিকল্প সুড়ঙ্গ খননের আগ পর্যন্ত তাঁদের অপেক্ষা করতেই হবে। তাঁরা বেঁচে যাবেন।
উরুগুয়ের নাগরিকেরা শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলার আগে তাঁদের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা জানান, শ্রমিকদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণার জন্য তাঁরা এসেছেন। ৩৮ বছর আগে তাঁদের উদ্ধার করার জন্য তাঁরা চিলির সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
বিমান দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া পেড্রো আলগোর্তা বলেন, ‘এটা প্রমাণিত হয়েছে, মানুষ সবচেয়ে কঠিন পরিস্থিতিতেও বেঁচে থাকতে পারে। শ্রমিকেরাও বাঁচবেন। আর তা ছাড়া সবচেয়ে ভয়ানক পরিস্থিতি ইতিমধ্যেই তাঁরা মোকাবিলা করেছেন।’
আন্দিজ পর্বতে ওই বিমান দুর্ঘটনার শিকার ১৬ যাত্রীকে উদ্ধার করে চিলিতে আনার আগ পর্যন্ত অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে।
আটকে পড়া শ্রমিকেরা শনিবার ক্লোজ সার্কিট ভিডিও ক্যামেরার মাধ্যমে প্রথমবারের মতো স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁদের পরিবারের সদস্যরা গতকাল খনির কূপের মুখে হর্ণ ও বাঁশি বাজিয়ে শ্রমিকদের আটকে পড়ার এক মাস পূর্তি পালন করেন।
৫ আগস্ট রাজধানী সান্তিয়াগোর প্রায় ৭২৫ কিলোমিটার উত্তরে কোপিয়াপো শহরের কাছে সান জোসে খনিতে এক দুর্ঘটনায় খনির প্রধান কূপে তাঁরা আটকা পড়েন। ১৭ দিন পর ২২ আগস্ট তাঁরা প্রথম বাইরের পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগে সক্ষম হন। কর্মকর্তারা সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, শ্রমিকদের উদ্ধারে আরও অনেক সময় লাগবে।
উরুগুয়ের সাবেক রাগবি খেলোয়াড় জোসে ইনসিয়ার্তি বলেন, ‘ওরা শিগগিরই পৃথিবীর আলো দেখবেন। গোটা পৃথিবী ওদের সঙ্গে আছে।’ তিনি বলেন, প্রকৌশলীরা একটি বিকল্প সুড়ঙ্গ খননের আগ পর্যন্ত তাঁদের অপেক্ষা করতেই হবে। তাঁরা বেঁচে যাবেন।
উরুগুয়ের নাগরিকেরা শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলার আগে তাঁদের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা জানান, শ্রমিকদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণার জন্য তাঁরা এসেছেন। ৩৮ বছর আগে তাঁদের উদ্ধার করার জন্য তাঁরা চিলির সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
বিমান দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া পেড্রো আলগোর্তা বলেন, ‘এটা প্রমাণিত হয়েছে, মানুষ সবচেয়ে কঠিন পরিস্থিতিতেও বেঁচে থাকতে পারে। শ্রমিকেরাও বাঁচবেন। আর তা ছাড়া সবচেয়ে ভয়ানক পরিস্থিতি ইতিমধ্যেই তাঁরা মোকাবিলা করেছেন।’
আন্দিজ পর্বতে ওই বিমান দুর্ঘটনার শিকার ১৬ যাত্রীকে উদ্ধার করে চিলিতে আনার আগ পর্যন্ত অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে।
আটকে পড়া শ্রমিকেরা শনিবার ক্লোজ সার্কিট ভিডিও ক্যামেরার মাধ্যমে প্রথমবারের মতো স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁদের পরিবারের সদস্যরা গতকাল খনির কূপের মুখে হর্ণ ও বাঁশি বাজিয়ে শ্রমিকদের আটকে পড়ার এক মাস পূর্তি পালন করেন।
৫ আগস্ট রাজধানী সান্তিয়াগোর প্রায় ৭২৫ কিলোমিটার উত্তরে কোপিয়াপো শহরের কাছে সান জোসে খনিতে এক দুর্ঘটনায় খনির প্রধান কূপে তাঁরা আটকা পড়েন। ১৭ দিন পর ২২ আগস্ট তাঁরা প্রথম বাইরের পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগে সক্ষম হন। কর্মকর্তারা সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, শ্রমিকদের উদ্ধারে আরও অনেক সময় লাগবে।
No comments