বাগদাদে গাড়িবোমা বিস্ফোরণে নিহত ২৯
ইরাকের রাজধানী বাগদাদে গতকাল রোববার দুটি গাড়িবোমা বিস্ফোরণে কমপক্ষে ২৯ জন নিহত ও শতাধিক আহত হয়েছে। এ ঘটনায় নিহত মানুষের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। দেশটির নিরাপত্তা কর্মকর্তারা এ তথ্য জানান।
কর্মকর্তারা জানান, গতকাল বাগদাদের উত্তরাঞ্চলীয় এডেন স্কয়ার ও পশ্চিমাঞ্চলীয় মানসুর জেলায় স্থানীয় সময় সকাল ১০টার দিকে বিস্ফোরণ দুটি ঘটে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, বিস্ফোরণে কমপক্ষে ২৯ জন ব্যক্তি নিহত ও শতাধিক আহত হয়েছে। তবে এডেন স্কয়ারে হতাহতের সংখ্যা বেশি বলে সূত্র জানায়।
এডেন স্কয়ারের ঘটনার একজন প্রত্যক্ষদর্শী আবু আবদুল্লাহ জানান, সেখানে একটি মিনিবাস থামার কয়েক মিনিটের মধ্যেই বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণস্থলে ১০ ফুটের মতো একটি গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সেখানকার সড়কে রক্ত, ছেঁড়া কাপড় ও লোহার টুকরো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখা গেছে। এ ছাড়া পুলিশের একটি অফিস ও কয়েকটি বাড়ি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মানসুর জেলায় বিস্ফোরণের পর সড়কে কয়েকটি মৃতদেহ রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। বিস্ফোরণে কয়েকটি গাড়ি পুড়ে গেছে। এ ছাড়া কয়েকটি ভবন ও বেশ কয়েকটি বাড়ি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
একই দিন পশ্চিম বাগদাদের গজালিয়ায় বোমা হামলায় বাবা ও ছেলে নিহত হয়েছে বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়। সূত্র আরও জানায়, বাগদাদের সুরক্ষিত গ্রিন জোনে তিনটি মর্টার আঘাত হানে। তবে সূত্রটি ক্ষয়ক্ষতির কোনো বিবরণ জানায়নি।
কর্মকর্তারা জানান, গতকাল বাগদাদের উত্তরাঞ্চলীয় এডেন স্কয়ার ও পশ্চিমাঞ্চলীয় মানসুর জেলায় স্থানীয় সময় সকাল ১০টার দিকে বিস্ফোরণ দুটি ঘটে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, বিস্ফোরণে কমপক্ষে ২৯ জন ব্যক্তি নিহত ও শতাধিক আহত হয়েছে। তবে এডেন স্কয়ারে হতাহতের সংখ্যা বেশি বলে সূত্র জানায়।
এডেন স্কয়ারের ঘটনার একজন প্রত্যক্ষদর্শী আবু আবদুল্লাহ জানান, সেখানে একটি মিনিবাস থামার কয়েক মিনিটের মধ্যেই বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণস্থলে ১০ ফুটের মতো একটি গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সেখানকার সড়কে রক্ত, ছেঁড়া কাপড় ও লোহার টুকরো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখা গেছে। এ ছাড়া পুলিশের একটি অফিস ও কয়েকটি বাড়ি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মানসুর জেলায় বিস্ফোরণের পর সড়কে কয়েকটি মৃতদেহ রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। বিস্ফোরণে কয়েকটি গাড়ি পুড়ে গেছে। এ ছাড়া কয়েকটি ভবন ও বেশ কয়েকটি বাড়ি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
একই দিন পশ্চিম বাগদাদের গজালিয়ায় বোমা হামলায় বাবা ও ছেলে নিহত হয়েছে বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়। সূত্র আরও জানায়, বাগদাদের সুরক্ষিত গ্রিন জোনে তিনটি মর্টার আঘাত হানে। তবে সূত্রটি ক্ষয়ক্ষতির কোনো বিবরণ জানায়নি।
No comments