বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলার রায় শুক্রবার
ভারতের অযোধ্যার ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদ ধ্বংসের বিরুদ্ধে করা মামলার রায় আগামী শুক্রবার ঘোষণা করা হবে। মামলার রায় দেবেন উত্তর প্রদেশের এলাহাবাদ হাইকোর্টের লক্ষৌ বেঞ্চ। রায় দেওয়াকে ঘিরে গোটা দেশে কড়া সতর্কতা জারি করা হয়েছে। তবে রায় প্রকাশ-পরবর্তী সময়ে সাম্প্রদায়িক বিশৃঙ্খলা না ছড়াতে ভারতের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। দলগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ভারতে যাতে ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শ সমুন্নত থাকে, সে ব্যাপারে উদ্যোগ নিতে দলমত-নির্বিশেষে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
এদিকে ভারতের জাতীয় সম্প্রচার সমিতি (এনবিএ) গত শনিবার এক নির্দেশ জারি করেছে। নির্দেশে বলা হয়, রায় প্রকাশের আগে কোনো টিভি চ্যানেল সম্ভাব্য রায়সংক্রান্ত কোনো সংবাদ প্রচার করবে না। এমনকি বাবরি মসজিদ ধ্বংসের কোনো ছবিও প্রকাশ করা যাবে না। এনবিএ মনে করে, এসব সংবাদ বা ছবি প্রদর্শন মানুষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে। তাই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে এই নির্দেশ জারি করা হয়েছে। ভারতের বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেল নির্দেশ মানছে কি না, তা খতিয়ে দেখবে এনবিএর কর্মকর্তারা। নির্দেশ ভঙ্গকারীর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তবে রায় প্রকাশের পর বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় উত্তর প্রদেশের সরকার রাজ্যজুড়ে নিরাপত্তা জোরদার করেছে। এদিকে ভারতের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও ধর্মীয় নেতারা দেশবাসীর প্রতি সম্প্রীতি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন।
গত শনিবার আহমেদাবাদে বিজেপির নেতা লালকৃষ্ণ আদভানি বলেছেন, রায় যে পক্ষেই যাক না কেন, মামলা ফের সুপ্রিম কোর্টেই যাবে। তাই রায় দেওয়ার পরই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এদিকে ভারতের জাতীয় সম্প্রচার সমিতি (এনবিএ) গত শনিবার এক নির্দেশ জারি করেছে। নির্দেশে বলা হয়, রায় প্রকাশের আগে কোনো টিভি চ্যানেল সম্ভাব্য রায়সংক্রান্ত কোনো সংবাদ প্রচার করবে না। এমনকি বাবরি মসজিদ ধ্বংসের কোনো ছবিও প্রকাশ করা যাবে না। এনবিএ মনে করে, এসব সংবাদ বা ছবি প্রদর্শন মানুষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে। তাই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে এই নির্দেশ জারি করা হয়েছে। ভারতের বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেল নির্দেশ মানছে কি না, তা খতিয়ে দেখবে এনবিএর কর্মকর্তারা। নির্দেশ ভঙ্গকারীর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তবে রায় প্রকাশের পর বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় উত্তর প্রদেশের সরকার রাজ্যজুড়ে নিরাপত্তা জোরদার করেছে। এদিকে ভারতের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও ধর্মীয় নেতারা দেশবাসীর প্রতি সম্প্রীতি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন।
গত শনিবার আহমেদাবাদে বিজেপির নেতা লালকৃষ্ণ আদভানি বলেছেন, রায় যে পক্ষেই যাক না কেন, মামলা ফের সুপ্রিম কোর্টেই যাবে। তাই রায় দেওয়ার পরই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
No comments