চার হাজার টাকায় বাতিসহ সৌরবিদ্যুৎ প্যানেল আসবে
সৌরবিদ্যুৎ প্যানেল, বিদ্যুৎ-সাশ্রয়ী বাতিসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনের ঘোষণা দিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান গোল্ডেন সন লিমিটেড। দেশের ক্রমবর্ধমান বিদ্যুতের চাহিদা পূরণে এসব পণ্য গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে মনে করছেন কোম্পানির উদ্যোক্তারা।
তাইওয়ানের কারিগরি সহায়তায় মাত্র চার হাজার টাকায় তিন ওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন (এলইডি) প্যানেল তৈরি করবে কোম্পানিটি। এর মধ্যে সৌরবিদ্যুৎ সংরক্ষণের জন্য শুধু প্রয়োজনীয় সেল আমদানি করা হবে। আর বাকি সব উপকরণ প্রস্তুত হবে দেশেই। আগামী বছরের প্রথম প্রান্তিকেই পণ্যটি বাজারজাত করা সম্ভব হবে।
গতকাল বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে গোল্ডেন সন লিমিটেড আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বেলাল আহমেদ এসব তথ্য জানান।
বেলাল আহমেদ বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়নে প্রাথমিকভাবে ব্যয় ধরা হয়েছে ২০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১৪৫ কোটি টাকা শেয়ারবাজারে রাইট শেয়ার ছাড়ার মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) এরই মধ্যে তাদের রাইট শেয়ার ছাড়ার অনুমোদন দিয়েছে। এ ছাড়া স্বল্পমূল্যে কম্পিউটারের কেসিং উৎপাদনেরও পরিকল্পনা আছে তাদের।
রাইট শেয়ার ছাড়ার মাধ্যমে ওঠানো অর্থ কী কাজে ব্যবহার করা হবে, তার পরিকল্পনা তুলে ধরতেই এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে গোল্ডেন সন কর্তৃপক্ষ। সংবাদ সম্মেলনে কোম্পানির চেয়ারম্যান লিন ইউ চেন ও স্বতন্ত্র পরিচালক মনিরুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
বেলাল আহমেদ বলেন, এখনো দেশের ৬৬ শতাংশ মানুষ বিদ্যুৎ সংযোগের বাইরে। দেশব্যাপী বিদ্যুৎসেবা পৌঁছে দিতে সরকার নানামুখী পদক্ষেপ নিলেও তা সময়সাপেক্ষ। কিন্তু গোল্ডেন সনের উৎপাদিত পণ্য অত্যন্ত কম সময় ও স্বল্প খরচের মধ্যে বিদ্যুৎবঞ্চিত মানুষের কাছে বিদ্যুৎসেবা পৌঁছাতে পারবে।
বেলাল আহমেদ জানান, গোল্ডেন সন কয়েকটি মডিউলের পণ্য বাজারজাত করবে। এর মধ্যে তিন ওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন প্যানেলটির সূর্যের সাধারণ আলো থেকে বিদ্যুৎ সংরক্ষণ করতে সময় লাগবে ছয় ঘণ্টা, যা পরের আট ঘণ্টা বিরামহীনভাবে আলো দেবে। এ প্যানেলে একটি মোবাইল চার্জার ব্যবহারেরও সুযোগ থাকবে। এ রকম একটি সৌর প্যানেল ন্যূনতম ২৫ বছর চলবে। তবে দু-তিন বছর পরপর ব্যাটারি পরিবর্তন করতে হবে। আর এ জন্য খরচ পড়বে মাত্র ৭০০ টাকা। পণ্যটি রপ্তানির পরিকল্পনা আছে তাঁদের।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে আগামী তিন বছরে গোল্ডেন সনের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হবে আট টাকা ৭০ পয়সার মতো। এতে কোম্পানির লভ্যাংশ দেওয়ার ক্ষমতাও বাড়বে। প্রতিষ্ঠানটির ২০০৯ সালের নিরীক্ষিত ইপিএস দুই টাকা ৬১ পয়সা।
তাইওয়ানের কারিগরি সহায়তায় মাত্র চার হাজার টাকায় তিন ওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন (এলইডি) প্যানেল তৈরি করবে কোম্পানিটি। এর মধ্যে সৌরবিদ্যুৎ সংরক্ষণের জন্য শুধু প্রয়োজনীয় সেল আমদানি করা হবে। আর বাকি সব উপকরণ প্রস্তুত হবে দেশেই। আগামী বছরের প্রথম প্রান্তিকেই পণ্যটি বাজারজাত করা সম্ভব হবে।
গতকাল বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে গোল্ডেন সন লিমিটেড আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বেলাল আহমেদ এসব তথ্য জানান।
বেলাল আহমেদ বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়নে প্রাথমিকভাবে ব্যয় ধরা হয়েছে ২০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১৪৫ কোটি টাকা শেয়ারবাজারে রাইট শেয়ার ছাড়ার মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) এরই মধ্যে তাদের রাইট শেয়ার ছাড়ার অনুমোদন দিয়েছে। এ ছাড়া স্বল্পমূল্যে কম্পিউটারের কেসিং উৎপাদনেরও পরিকল্পনা আছে তাদের।
রাইট শেয়ার ছাড়ার মাধ্যমে ওঠানো অর্থ কী কাজে ব্যবহার করা হবে, তার পরিকল্পনা তুলে ধরতেই এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে গোল্ডেন সন কর্তৃপক্ষ। সংবাদ সম্মেলনে কোম্পানির চেয়ারম্যান লিন ইউ চেন ও স্বতন্ত্র পরিচালক মনিরুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
বেলাল আহমেদ বলেন, এখনো দেশের ৬৬ শতাংশ মানুষ বিদ্যুৎ সংযোগের বাইরে। দেশব্যাপী বিদ্যুৎসেবা পৌঁছে দিতে সরকার নানামুখী পদক্ষেপ নিলেও তা সময়সাপেক্ষ। কিন্তু গোল্ডেন সনের উৎপাদিত পণ্য অত্যন্ত কম সময় ও স্বল্প খরচের মধ্যে বিদ্যুৎবঞ্চিত মানুষের কাছে বিদ্যুৎসেবা পৌঁছাতে পারবে।
বেলাল আহমেদ জানান, গোল্ডেন সন কয়েকটি মডিউলের পণ্য বাজারজাত করবে। এর মধ্যে তিন ওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন প্যানেলটির সূর্যের সাধারণ আলো থেকে বিদ্যুৎ সংরক্ষণ করতে সময় লাগবে ছয় ঘণ্টা, যা পরের আট ঘণ্টা বিরামহীনভাবে আলো দেবে। এ প্যানেলে একটি মোবাইল চার্জার ব্যবহারেরও সুযোগ থাকবে। এ রকম একটি সৌর প্যানেল ন্যূনতম ২৫ বছর চলবে। তবে দু-তিন বছর পরপর ব্যাটারি পরিবর্তন করতে হবে। আর এ জন্য খরচ পড়বে মাত্র ৭০০ টাকা। পণ্যটি রপ্তানির পরিকল্পনা আছে তাঁদের।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে আগামী তিন বছরে গোল্ডেন সনের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হবে আট টাকা ৭০ পয়সার মতো। এতে কোম্পানির লভ্যাংশ দেওয়ার ক্ষমতাও বাড়বে। প্রতিষ্ঠানটির ২০০৯ সালের নিরীক্ষিত ইপিএস দুই টাকা ৬১ পয়সা।
No comments