জাপানের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি চীনা প্রধানমন্ত্রীর
জাপানের কারাগারে আটক চীনা ট্রলারের ক্যাপ্টেনকে দ্রুত মুক্তি দেওয়া না হলে জাপানের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে হুমকি দিয়েছেন চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও। গতকাল বুধবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘের অধিবেশনে অংশ নিতে গিয়ে এ কথা বলেন তিনি। ৭ সেপ্টেম্বর জাপানের নৌবাহিনী বিরোধপূর্ণ জলসীমা থেকে ক্রু ও ক্যাপ্টেনসহ চীনা ট্রলার আটক করে। ওই ঘটনায় এই প্রথম প্রতিক্রিয়া জানালেন চীনের প্রধানমন্ত্রী।
পরে ট্রলার ও ক্রুদের ছেড়ে দেওয়া হলেও ক্যাপ্টেনকে জাপানি আইনে আটকাদেশ দেওয়া হয়। একে কেন্দ্র করে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ব্যাপক অবনতি হয়। চীন এরই মধ্যে জাপানের সঙ্গে উচ্চপর্যায়ের যোগাযোগ স্থগিত করেছে এবং সাংহাই এক্সপোতে এক হাজার জাপানি শিশুর আমন্ত্রণ বাতিল করেছে।
ওয়েন জিয়াবাওকে উদ্ধৃত করে চীনের বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, ‘ট্রলারের ক্যাপ্টেনকে দ্রুত ও নিঃশর্ত মুক্তি দেওয়ার জন্য জাপানি পক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি আমি। জাপান সরকার যদি তাদের ভুল পথে চলা অব্যাহত রাখে, তবে চীন কঠোর পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হবে এবং এর দায়ভার বহন করতে হবে জাপানকেই।’ তিনি ভুল শুধরে দুই দেশের সম্পর্ককে ঠিক পথে আনার জন্য টোকিওর প্রতি আহ্বান জানান।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জাতিসংঘ অধিবেশন চলার সময় চীন ও জাপানের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে দ্বিপক্ষীয় কোনো বৈঠক আয়োজন যথার্থ হবে না। এ ধরনের বৈঠকের জন্য পরিস্থিতি অনুকূল নয়। তবে জাপানের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারা আলোচনায় বসতে প্রস্তুত।
টোকিওতে এক সংবাদ সম্মেলনে জাপানের চিফ কেবিনেট সেক্রেটারি ইয়োশিতো সেনগোকু বলেন, শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠক আয়োজনে তাঁরা প্রস্তুত। তাঁরা দ্রুত একটি সমন্বিত ও কৌশলগত আলোচনায় বসতে চান।
পরে ট্রলার ও ক্রুদের ছেড়ে দেওয়া হলেও ক্যাপ্টেনকে জাপানি আইনে আটকাদেশ দেওয়া হয়। একে কেন্দ্র করে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ব্যাপক অবনতি হয়। চীন এরই মধ্যে জাপানের সঙ্গে উচ্চপর্যায়ের যোগাযোগ স্থগিত করেছে এবং সাংহাই এক্সপোতে এক হাজার জাপানি শিশুর আমন্ত্রণ বাতিল করেছে।
ওয়েন জিয়াবাওকে উদ্ধৃত করে চীনের বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, ‘ট্রলারের ক্যাপ্টেনকে দ্রুত ও নিঃশর্ত মুক্তি দেওয়ার জন্য জাপানি পক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি আমি। জাপান সরকার যদি তাদের ভুল পথে চলা অব্যাহত রাখে, তবে চীন কঠোর পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হবে এবং এর দায়ভার বহন করতে হবে জাপানকেই।’ তিনি ভুল শুধরে দুই দেশের সম্পর্ককে ঠিক পথে আনার জন্য টোকিওর প্রতি আহ্বান জানান।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জাতিসংঘ অধিবেশন চলার সময় চীন ও জাপানের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে দ্বিপক্ষীয় কোনো বৈঠক আয়োজন যথার্থ হবে না। এ ধরনের বৈঠকের জন্য পরিস্থিতি অনুকূল নয়। তবে জাপানের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারা আলোচনায় বসতে প্রস্তুত।
টোকিওতে এক সংবাদ সম্মেলনে জাপানের চিফ কেবিনেট সেক্রেটারি ইয়োশিতো সেনগোকু বলেন, শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠক আয়োজনে তাঁরা প্রস্তুত। তাঁরা দ্রুত একটি সমন্বিত ও কৌশলগত আলোচনায় বসতে চান।
No comments