সুতার অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি রোধের আহ্বান
সুতার মূল্যের অস্বাভাবিক বৃদ্ধির লাগাম টেনে ধরার জন্য দেশের স্পিনিং মিলের মালিক ও বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের নেতাদের অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ নিট পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিকেএমইএ) এবং বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। এ ব্যাপারে সংগঠন দুটি সরকারের সহযোগিতাও কামনা করেছে।
বিকেএমইএ সভাপতি সেলিম ওসমান ও বিজেএমএই সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী স্বাক্ষরিত যৌথ বিবৃতিতে গতকাল এই আহ্বান জানানো হয়। গতকাল বিকেএমইএ ঢাকা কার্যালয়ে বিকেএমইএ ও বিজিএমইএর যৌথ জরুরি আলোচনা সভার পর এই বিবৃতি প্রকাশ করা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, একদিকে বিশ্বমন্দা, অন্যদিকে অস্থিতিশীল সুতার বাজার দেশের নিটশিল্পের মালিকদের বিপাকে ফেলেছে। আসন্ন মৌসুমের জন্য বিদেশি ক্রেতাদের সঙ্গে নিট পণ্য রপ্তানির জন্য ইতিমধ্যেই (জুলাই-আগস্ট) সাড়ে তিন ডলার সর্বোচ্চ সুতার দর ধরে চুক্তি হয়েছে। অথচ ঈদের এক সপ্তাহ আগেও সুতার সর্বোচ্চ মূল্য ছিল ৩ দশমিক ৭০ ডলার, যা বর্তমানে এসে দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৪০ ডলারে।
এ অবস্থায় রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হিমশিম খাচ্ছেন নিট রপ্তানিকারকেরা। সরকারের সহযোগিতায় এ খাতের মালিকেরা গ্যাস-বিদ্যুতের সমস্যা সত্ত্বেও ঈদুল ফিতরের ছুটির আগে শ্রমিকদের বেতনসহ সব পাওনা পরিশোধ করে পরিস্থিতি শান্ত রেখেছেন।
কিন্তু সুতার অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির কারণে আসন্ন ঈদুল আজহার আগে আবার এ খাতের পরিস্থিতি অশান্ত হয়ে উঠতে পারে বলে বিবৃতিতে সতর্ক করা হয়েছে। কারণ, ওই সময়েই রয়েছে সরকার ঘোষিত নতুন মজুরি কাঠামো বাস্তবায়ন করার কথা।
এ পরিপ্রেক্ষিতে বিকেএমইএ, বিজিএমইএ ও বিটিএমএ নেতাদের যৌথ আলোচনার মাধ্যমে সুতার একটি যৌক্তিক ও সহনশীল মূল্য নির্ধারণের জন্য একটি সমম্বিত উদ্যোগ গ্রহণের প্রয়োজন বলে বিবৃতিতে অভিমত প্রকাশ করা হয়েছে।
বিকেএমইএ সভাপতি সেলিম ওসমান ও বিজেএমএই সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী স্বাক্ষরিত যৌথ বিবৃতিতে গতকাল এই আহ্বান জানানো হয়। গতকাল বিকেএমইএ ঢাকা কার্যালয়ে বিকেএমইএ ও বিজিএমইএর যৌথ জরুরি আলোচনা সভার পর এই বিবৃতি প্রকাশ করা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, একদিকে বিশ্বমন্দা, অন্যদিকে অস্থিতিশীল সুতার বাজার দেশের নিটশিল্পের মালিকদের বিপাকে ফেলেছে। আসন্ন মৌসুমের জন্য বিদেশি ক্রেতাদের সঙ্গে নিট পণ্য রপ্তানির জন্য ইতিমধ্যেই (জুলাই-আগস্ট) সাড়ে তিন ডলার সর্বোচ্চ সুতার দর ধরে চুক্তি হয়েছে। অথচ ঈদের এক সপ্তাহ আগেও সুতার সর্বোচ্চ মূল্য ছিল ৩ দশমিক ৭০ ডলার, যা বর্তমানে এসে দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৪০ ডলারে।
এ অবস্থায় রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হিমশিম খাচ্ছেন নিট রপ্তানিকারকেরা। সরকারের সহযোগিতায় এ খাতের মালিকেরা গ্যাস-বিদ্যুতের সমস্যা সত্ত্বেও ঈদুল ফিতরের ছুটির আগে শ্রমিকদের বেতনসহ সব পাওনা পরিশোধ করে পরিস্থিতি শান্ত রেখেছেন।
কিন্তু সুতার অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির কারণে আসন্ন ঈদুল আজহার আগে আবার এ খাতের পরিস্থিতি অশান্ত হয়ে উঠতে পারে বলে বিবৃতিতে সতর্ক করা হয়েছে। কারণ, ওই সময়েই রয়েছে সরকার ঘোষিত নতুন মজুরি কাঠামো বাস্তবায়ন করার কথা।
এ পরিপ্রেক্ষিতে বিকেএমইএ, বিজিএমইএ ও বিটিএমএ নেতাদের যৌথ আলোচনার মাধ্যমে সুতার একটি যৌক্তিক ও সহনশীল মূল্য নির্ধারণের জন্য একটি সমম্বিত উদ্যোগ গ্রহণের প্রয়োজন বলে বিবৃতিতে অভিমত প্রকাশ করা হয়েছে।
No comments