তেরেসা লুইসের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হবে আজ
স্বামী ও সৎছেলেকে হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের বাসিন্দা তেরেসা লুইসের ক্ষমার আবেদন নাকচ করে দিয়েছেন সে দেশের সুপ্রিম কোর্ট। ফলে তাঁর মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় রাত নয়টায় প্রাণঘাতী ইনজেকশন প্রয়োগ করে এ দণ্ড কার্যকর করা হবে।
আদালত আবেদন নাকচ করার আগে তেরেসা (৪১) সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘আমি কিছুটা স্নায়ুচাপে আছি। আতঙ্কিতও বটে। তবে আমি শান্তিতে আছি। কেননা, ঈশ্বর আমার সঙ্গে আছেন।’
প্রায় ১০০ বছরের মধ্যে ভার্জিনিয়ায় এই প্রথম কোনো নারীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হতে যাচ্ছে। এর আগে ১৯১২ সালে ক্রিশ্চিয়ান নামের ১৭ বছর বয়সী এক তরুণীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছিল।
তেরেসার আইনজীবীরা তাঁদের মক্কেলকে বিশেষ বিবেচনায় ক্ষমা করে দিতে গত ২৫ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিলেন। তাঁরা বলেন, মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের জন্য যথেষ্ট মানসিক সুস্থতা নেই তেরেসার। কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট গত মঙ্গলবার বিকেলে এ আবেদন খারিজ করে দেন। বিচারক প্যানেলের নয়জনের মধ্যে দুজন নারী সদস্য অবশ্য এর বিরোধিতা করেছেন।
ভার্জিনিয়ার গভর্নর রবার্ট ম্যাকডোনেল বলেছেন, আইন অনুযায়ী মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ক্ষেত্রে তেরেসা সম্পূর্ণ সুস্থ। শাস্তি শিথিল করার দাবি নাকচ করে তিনি বলেন, লুইস নিজেই নৃশংস এ হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছেন।
গভর্নর বলেন, আদালত মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার আগে ও পরে বেশ কয়েকজন মনোরোগ চিকিৎসক তেরেসাকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন। কিন্তু কেউই তাঁকে মানসিকভাবে অসুস্থ বলে সিদ্ধান্ত দেননি।
আদালত আবেদন নাকচ করার আগে তেরেসা (৪১) সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘আমি কিছুটা স্নায়ুচাপে আছি। আতঙ্কিতও বটে। তবে আমি শান্তিতে আছি। কেননা, ঈশ্বর আমার সঙ্গে আছেন।’
প্রায় ১০০ বছরের মধ্যে ভার্জিনিয়ায় এই প্রথম কোনো নারীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হতে যাচ্ছে। এর আগে ১৯১২ সালে ক্রিশ্চিয়ান নামের ১৭ বছর বয়সী এক তরুণীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছিল।
তেরেসার আইনজীবীরা তাঁদের মক্কেলকে বিশেষ বিবেচনায় ক্ষমা করে দিতে গত ২৫ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিলেন। তাঁরা বলেন, মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের জন্য যথেষ্ট মানসিক সুস্থতা নেই তেরেসার। কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট গত মঙ্গলবার বিকেলে এ আবেদন খারিজ করে দেন। বিচারক প্যানেলের নয়জনের মধ্যে দুজন নারী সদস্য অবশ্য এর বিরোধিতা করেছেন।
ভার্জিনিয়ার গভর্নর রবার্ট ম্যাকডোনেল বলেছেন, আইন অনুযায়ী মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ক্ষেত্রে তেরেসা সম্পূর্ণ সুস্থ। শাস্তি শিথিল করার দাবি নাকচ করে তিনি বলেন, লুইস নিজেই নৃশংস এ হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছেন।
গভর্নর বলেন, আদালত মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার আগে ও পরে বেশ কয়েকজন মনোরোগ চিকিৎসক তেরেসাকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন। কিন্তু কেউই তাঁকে মানসিকভাবে অসুস্থ বলে সিদ্ধান্ত দেননি।
No comments