প্রায় চার হাজার অভিযোগ তদন্ত করবে ইসিসি
সদ্যসমাপ্ত নির্বাচন নিয়ে আফগানিস্তানের নির্বাচন নজরদারি সংস্থা ইলেকটোরাল কমপ্লায়েন্টস কমিশনের (ইসিসি) কাছে প্রায় চার হাজার অভিযোগ জমা পড়েছে। গতকাল বুধবার দেশটির স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের (আইইসি) পক্ষ থেকে এ কথা জানানো হয়। ভোট গ্রহণে জালিয়াতি থেকে তালেবানের হস্তক্ষেপ পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয়ে অভিযোগ জমা পড়েছে।
নির্বাচন কর্মকর্তারা জানান, গত শনিবারের নির্বাচনে ৪৩ লাখ ভোটার তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। তালেবান শাসনের অবসানের পর এটি দেশটির দ্বিতীয় পার্লামেন্ট নির্বাচন। দেশের ৩৪টি প্রদেশের বেশির ভাগ কেন্দ্রের ভোট গণনা শেষ হয়েছে এবং আংশিক ফলাফল কাবুলে পাঠানো হয়েছে। আইইসি সূত্রে জানা গেছে, আগামী ৯ অক্টোবর নির্বাচনের প্রাথমিক ফল ঘোষণা করা হতে পারে। আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা করা হবে ৩০ অক্টোবর।
আইইসির কর্মকর্তারা জানান, বেশ কিছু অনিয়ম হয়েছে, যা এড়ানোর উপায় ছিল না। কিন্তু ইসিসির সহযোগিতায় এসব অনিয়মের তদন্তের ব্যাপারে দৃঢ় সংকল্পের কথা জানিয়েছেন তাঁরা।
ইসিসির কমিশনার ও মুখপাত্র আহমাদ জিয়া রাফাত বলেন, ‘ভোট গ্রহণের সময়ের বিভিন্ন অনিয়ম নিয়ে অভিযোগ জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল গত মঙ্গলবার। আমরা মোট তিন হাজার ৭৬৪টি অভিযোগ পেয়েছি। এর মধ্যে ভোট গ্রহণের দিনের অনিয়ম নিয়ে অভিযোগ রয়েছে দুই হাজার ৬৪টি। এক হাজার ৭০০ অভিযোগ জমা পড়েছে প্রাক-নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিয়ে।’
নির্বাচন পর্যবেক্ষণ সংস্থা এশিয়া নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশন (এএনএফআরইএল) নির্বাচন নিয়ে গতকাল একটি নতুন প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, নিরাপত্তা হুমকি ও অনিয়মের একাধিক ঘটনায় নির্বাচন বিঘ্নিত হয়েছে। পাশাপাশি স্থানীয় প্রভাবশালী ও রাজনীতিকেরাও ভোটাভুটিতে হস্তক্ষেপ করেছেন।
গত বছরের আগস্টে আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গিয়েছিল। ওই নির্বাচনে হামিদ কারজাই প্রেসিডেন্ট পদে পুনর্নির্বাচিত হয়েছিলেন।
নির্বাচন কর্মকর্তারা জানান, গত শনিবারের নির্বাচনে ৪৩ লাখ ভোটার তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। তালেবান শাসনের অবসানের পর এটি দেশটির দ্বিতীয় পার্লামেন্ট নির্বাচন। দেশের ৩৪টি প্রদেশের বেশির ভাগ কেন্দ্রের ভোট গণনা শেষ হয়েছে এবং আংশিক ফলাফল কাবুলে পাঠানো হয়েছে। আইইসি সূত্রে জানা গেছে, আগামী ৯ অক্টোবর নির্বাচনের প্রাথমিক ফল ঘোষণা করা হতে পারে। আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা করা হবে ৩০ অক্টোবর।
আইইসির কর্মকর্তারা জানান, বেশ কিছু অনিয়ম হয়েছে, যা এড়ানোর উপায় ছিল না। কিন্তু ইসিসির সহযোগিতায় এসব অনিয়মের তদন্তের ব্যাপারে দৃঢ় সংকল্পের কথা জানিয়েছেন তাঁরা।
ইসিসির কমিশনার ও মুখপাত্র আহমাদ জিয়া রাফাত বলেন, ‘ভোট গ্রহণের সময়ের বিভিন্ন অনিয়ম নিয়ে অভিযোগ জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল গত মঙ্গলবার। আমরা মোট তিন হাজার ৭৬৪টি অভিযোগ পেয়েছি। এর মধ্যে ভোট গ্রহণের দিনের অনিয়ম নিয়ে অভিযোগ রয়েছে দুই হাজার ৬৪টি। এক হাজার ৭০০ অভিযোগ জমা পড়েছে প্রাক-নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিয়ে।’
নির্বাচন পর্যবেক্ষণ সংস্থা এশিয়া নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশন (এএনএফআরইএল) নির্বাচন নিয়ে গতকাল একটি নতুন প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, নিরাপত্তা হুমকি ও অনিয়মের একাধিক ঘটনায় নির্বাচন বিঘ্নিত হয়েছে। পাশাপাশি স্থানীয় প্রভাবশালী ও রাজনীতিকেরাও ভোটাভুটিতে হস্তক্ষেপ করেছেন।
গত বছরের আগস্টে আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গিয়েছিল। ওই নির্বাচনে হামিদ কারজাই প্রেসিডেন্ট পদে পুনর্নির্বাচিত হয়েছিলেন।
No comments