এবার চাকরিটাও গেল ডমেনেখের
ফরাসি জাতীয় দলকে কোচিং করানোর অধিকার হারিয়েছেন কলঙ্কিত বিশ্বকাপ শেষেই। নতুন কোচ লঁরা ব্লাঁও তাঁর অভিযাত্রা শুরু করে দিয়েছেন। তার পরও ফ্রান্স ফুটবল ফেডারেশনের (এফএফএফ) বেতনের খাতায় নাম ছিল রেমন্ড ডমেনেখের। অবশেষে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁর চাকরিটাও শেষ করে দিল এফএফএফ।
‘অনেক অসদাচরণের দায়ে’ ডমেনেখকে বরখাস্ত করার খবর গত পরশু সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন এফএফএফের ভারপ্রাপ্ত প্রধান ফার্নান্ড দুসাউসয়, ‘অনেক অসদাচরণের দায়ে তাঁকে বরখাস্ত করার চিঠি গত শুক্রবারই বিনা বাক্যব্যয়ে গ্রহণ করেছেন রেমন্ড ডমেনেখ। উনি চাইলে আদালতে
এর বিরুদ্ধে আবেদন করতে পারেন। কিন্তু তাঁর সঙ্গে চুক্তির যেসব ধারা ছিল, তাতে তিনি আপিল করলে আমি বিস্মিত হব।’
জাতীয় দলের খেলা দেখতে বসনিয়ায় যাওয়া দুসাউসয় জানিয়েছেন, ডমেনেখের বিপক্ষে অভিযোগগুলোও। অজনপ্রিয় এই ফরাসি কোচের বিপক্ষে বড় অভিযোগ, কোচ আলবার্তো পাহেইরার সঙ্গে হাত না মেলানো। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে হারের পর ডমেনেখ ব্রাজিলিয়ান এই কোচের সঙ্গে পুরোনো কথার জের ধরে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন।
ডমেনেখের বিপক্ষে আরও অভিযোগ, নিকোলাস আনেলকার অসৌজন্যমূলক আচরণের ব্যাপারে তখনই তৎকালীন এফএফএফ প্রেসিডেন্ট জাঁ-পিয়েরে এসকালেত্তেকে না জানানো। মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচের বিরতিতে আনেলকা যখন অশ্লীল ভাষায় কোচকে গালাগাল করেছিলেন, তখন দক্ষিণ আফ্রিকাতেই ছিলেন এসকালেত্তে।
আনেলকাকে বহিষ্কারের প্রতিবাদে খেলোয়াড়েরা যখন ধর্মঘট করছিলেন, তখন তাঁদের হয়ে বিবৃতি পড়েছিলেন ডমেনেখ। সেটিও তাঁর বিরুদ্ধে আচরণ ভঙ্গের অভিযোগ হিসেবে এসেছে। আর এসব অভিযোগ মিলেই চাকরিটা খুইয়েছেন তিনি।
তাঁকে বরখাস্ত করে দুসাউসয় খুব আনন্দ পেয়েছেন, তা নয়। একসময়ের ঘনিষ্ঠ মানুষ ডমেনেখকে একদিন বরখাস্ত করতে হবে, এটা নাকি দুসাউসয় কখনো কল্পনাও করেননি, ‘আমি যখন অপেশাদার ফুটবলের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম, তখন থেকে ডমেনেখের সঙ্গে কাজ করেছি। তাঁর সঙ্গে আমার কখনো কোনো ঝামেলা হয়নি। অথচ এখন আমাকেই তাঁর বরখাস্তের চিঠিতে সই করতে হলো। কখনো ডমেনেখকে বরখাস্ত করতে হবে, এটা কল্পনাও করিনি।
‘অনেক অসদাচরণের দায়ে’ ডমেনেখকে বরখাস্ত করার খবর গত পরশু সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন এফএফএফের ভারপ্রাপ্ত প্রধান ফার্নান্ড দুসাউসয়, ‘অনেক অসদাচরণের দায়ে তাঁকে বরখাস্ত করার চিঠি গত শুক্রবারই বিনা বাক্যব্যয়ে গ্রহণ করেছেন রেমন্ড ডমেনেখ। উনি চাইলে আদালতে
এর বিরুদ্ধে আবেদন করতে পারেন। কিন্তু তাঁর সঙ্গে চুক্তির যেসব ধারা ছিল, তাতে তিনি আপিল করলে আমি বিস্মিত হব।’
জাতীয় দলের খেলা দেখতে বসনিয়ায় যাওয়া দুসাউসয় জানিয়েছেন, ডমেনেখের বিপক্ষে অভিযোগগুলোও। অজনপ্রিয় এই ফরাসি কোচের বিপক্ষে বড় অভিযোগ, কোচ আলবার্তো পাহেইরার সঙ্গে হাত না মেলানো। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে হারের পর ডমেনেখ ব্রাজিলিয়ান এই কোচের সঙ্গে পুরোনো কথার জের ধরে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন।
ডমেনেখের বিপক্ষে আরও অভিযোগ, নিকোলাস আনেলকার অসৌজন্যমূলক আচরণের ব্যাপারে তখনই তৎকালীন এফএফএফ প্রেসিডেন্ট জাঁ-পিয়েরে এসকালেত্তেকে না জানানো। মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচের বিরতিতে আনেলকা যখন অশ্লীল ভাষায় কোচকে গালাগাল করেছিলেন, তখন দক্ষিণ আফ্রিকাতেই ছিলেন এসকালেত্তে।
আনেলকাকে বহিষ্কারের প্রতিবাদে খেলোয়াড়েরা যখন ধর্মঘট করছিলেন, তখন তাঁদের হয়ে বিবৃতি পড়েছিলেন ডমেনেখ। সেটিও তাঁর বিরুদ্ধে আচরণ ভঙ্গের অভিযোগ হিসেবে এসেছে। আর এসব অভিযোগ মিলেই চাকরিটা খুইয়েছেন তিনি।
তাঁকে বরখাস্ত করে দুসাউসয় খুব আনন্দ পেয়েছেন, তা নয়। একসময়ের ঘনিষ্ঠ মানুষ ডমেনেখকে একদিন বরখাস্ত করতে হবে, এটা নাকি দুসাউসয় কখনো কল্পনাও করেননি, ‘আমি যখন অপেশাদার ফুটবলের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম, তখন থেকে ডমেনেখের সঙ্গে কাজ করেছি। তাঁর সঙ্গে আমার কখনো কোনো ঝামেলা হয়নি। অথচ এখন আমাকেই তাঁর বরখাস্তের চিঠিতে সই করতে হলো। কখনো ডমেনেখকে বরখাস্ত করতে হবে, এটা কল্পনাও করিনি।
No comments