চীনা ফুটবলে ম্যাচ পাতানো কেলেঙ্কারি
পাকিস্তান ত্রয়ীর স্পট-ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে পুরো ক্রিকেটবিশ্বই কাঁপছে অস্থিরতায়। ক্রিকেটের মতো দুনিয়া কাঁপিয়ে না দিলেও ‘ম্যাচ-ফিক্সিং’ কেলেঙ্কারিতে টালমাটাল চীনের ফুটবল অঙ্গনও।
ম্যাচ পাতানোর অভিযোগে এ বছরের শুরুতেই চীনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের (সিএফএ) প্রধান ন্যান ইয়াংসহ আরও অনেক ফুটবল কর্মকর্তা-রেফারিকে গ্রেপ্তার করেছিল চীনা পুলিশ। তারই ধারাবাহিকতায় আরও তিনজন সাবেক ফুটবল কর্তাকে আটক করা হয়েছে গত সপ্তাহে। সিএফএর সাবেক প্রধান জিয়ে ইয়ালংও আছেন এঁদের মধ্যে। বাকি দুজন সাবেক এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং সিএফএর রেফারি কমিশনের সাবেক প্রধান।
জুয়া, ম্যাচ পাতানো আর অসৎ রেফারিংয়ে জর্জরিত চীনের পেশাদার ফুটবল লিগ। এর সঙ্গে জাতীয় দলের বাজে পারফরম্যান্স যোগ হয়ে চীনা সমর্থকদের কাছে ফুটবল হয়ে উঠেছে এক স্বপ্নভঙ্গের নাম। ঘুষ আর ম্যাচ পাতানোর এই কেলেঙ্কারি প্রকাশ্যে আসে এ বছরের শুরুতে। এতে জড়িত থাকার অভিযোগে তখনই গ্রেপ্তার করা হয়েছিল জিয়ে ইয়ালংয়ের উত্তরসূরি ন্যান ইয়ং ও সিএফএতে তাঁর দুই শীর্ষ সহযোগীকে। রেফারিসহ অসংখ্য কর্মকর্তাকেও আটক করা হয় তখন।
২০০৫ সালে চার বছরের জন্য সিএফএর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার আগে ফুটবলের সঙ্গে সংশ্রবহীন ছিলেন জিয়ে ইয়ালং। ন্যান ইয়ং তখন জাতীয় দল ও পেশাদার লিগের সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন। ন্যান ও তাঁর সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া সাবেক দুই কর্মকর্তা সিএফএর সহকারী প্রধান ইয়াং ইয়ামিনি ও রেফারিং কমিশনের প্রধান ঝেং জিয়ানকিয়াংয়ের বিচারও হয়তো শুরু হতে যাচ্ছে। তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্তকাজ শেষ করে আদালতে জমা দিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ম্যাচ পাতানোর অভিযোগে এ বছরের শুরুতেই চীনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের (সিএফএ) প্রধান ন্যান ইয়াংসহ আরও অনেক ফুটবল কর্মকর্তা-রেফারিকে গ্রেপ্তার করেছিল চীনা পুলিশ। তারই ধারাবাহিকতায় আরও তিনজন সাবেক ফুটবল কর্তাকে আটক করা হয়েছে গত সপ্তাহে। সিএফএর সাবেক প্রধান জিয়ে ইয়ালংও আছেন এঁদের মধ্যে। বাকি দুজন সাবেক এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং সিএফএর রেফারি কমিশনের সাবেক প্রধান।
জুয়া, ম্যাচ পাতানো আর অসৎ রেফারিংয়ে জর্জরিত চীনের পেশাদার ফুটবল লিগ। এর সঙ্গে জাতীয় দলের বাজে পারফরম্যান্স যোগ হয়ে চীনা সমর্থকদের কাছে ফুটবল হয়ে উঠেছে এক স্বপ্নভঙ্গের নাম। ঘুষ আর ম্যাচ পাতানোর এই কেলেঙ্কারি প্রকাশ্যে আসে এ বছরের শুরুতে। এতে জড়িত থাকার অভিযোগে তখনই গ্রেপ্তার করা হয়েছিল জিয়ে ইয়ালংয়ের উত্তরসূরি ন্যান ইয়ং ও সিএফএতে তাঁর দুই শীর্ষ সহযোগীকে। রেফারিসহ অসংখ্য কর্মকর্তাকেও আটক করা হয় তখন।
২০০৫ সালে চার বছরের জন্য সিএফএর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার আগে ফুটবলের সঙ্গে সংশ্রবহীন ছিলেন জিয়ে ইয়ালং। ন্যান ইয়ং তখন জাতীয় দল ও পেশাদার লিগের সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন। ন্যান ও তাঁর সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া সাবেক দুই কর্মকর্তা সিএফএর সহকারী প্রধান ইয়াং ইয়ামিনি ও রেফারিং কমিশনের প্রধান ঝেং জিয়ানকিয়াংয়ের বিচারও হয়তো শুরু হতে যাচ্ছে। তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্তকাজ শেষ করে আদালতে জমা দিয়ে দেওয়া হয়েছে।
No comments