নতুন প্রজাতির ডাইনোসরের জীবাশ্মের সন্ধান
রোমানিয়ায় নতুন প্রজাতির বেঁটে ও মোটাসোটা শিকারি ডাইনোসরের জীবাশ্মের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ওই প্রজাতির পায়ে দুই জোড়া থাবা ছিল। ডাইনোসর যুগের শেষ বছরগুলোতে ইউরোপে শিকারি ডাইনোসরগুলো দেখতে কেমন ছিল, তা জানতে এই জীবাশ্ম সহায়তা করবে বলে বিজ্ঞানীদের ধারণা।
ডাইনোসরটির নাম ‘ব্যালাউর বনডক’। এর মানে ‘বেঁটে ড্রাগন’। ডাইনোসরের ভেলোসির্যাপটর প্রজাতির সঙ্গে এদের সম্পর্ক রয়েছে। ওই প্রজাতির চেয়ে এদের ২০টি বৈশিষ্ট্য আলাদা।
গত সোমবার প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেস সাময়িকীতে নতুন প্রজাতির এই ডাইনোসরদের নিয়ে গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়। গবেষণাপত্রের লেখক মার্ক নোরেল বলেন, ‘আমরা এ ধরনের কিছুর অকল্পনীয় সন্ধান পাওয়ার অপেক্ষায় ছিলাম। ব্যালাউর বনডক বেশ মোটাসোটা। এর হাত-পা অকল্পনীয় খাটো। এ থেকে বোঝা যায়, ডাইনোসর যুগের শেষ সময়ে ওই অঞ্চলের প্রকৃতি কত অস্বাভাবিক ছিল।’
গবেষণাপত্র থেকে জানা গেছে, লেজসহ ব্যালাউর বনডকের দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ১ দশমিক ৮ মিটার থেকে ২ দশমিক ১ মিটার পর্যন্ত। শক্তিশালী পেছনের পায়ে ভর দিয়ে চলাফেরা করত এটি।
ডাইনোসরটির নাম ‘ব্যালাউর বনডক’। এর মানে ‘বেঁটে ড্রাগন’। ডাইনোসরের ভেলোসির্যাপটর প্রজাতির সঙ্গে এদের সম্পর্ক রয়েছে। ওই প্রজাতির চেয়ে এদের ২০টি বৈশিষ্ট্য আলাদা।
গত সোমবার প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেস সাময়িকীতে নতুন প্রজাতির এই ডাইনোসরদের নিয়ে গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়। গবেষণাপত্রের লেখক মার্ক নোরেল বলেন, ‘আমরা এ ধরনের কিছুর অকল্পনীয় সন্ধান পাওয়ার অপেক্ষায় ছিলাম। ব্যালাউর বনডক বেশ মোটাসোটা। এর হাত-পা অকল্পনীয় খাটো। এ থেকে বোঝা যায়, ডাইনোসর যুগের শেষ সময়ে ওই অঞ্চলের প্রকৃতি কত অস্বাভাবিক ছিল।’
গবেষণাপত্র থেকে জানা গেছে, লেজসহ ব্যালাউর বনডকের দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ১ দশমিক ৮ মিটার থেকে ২ দশমিক ১ মিটার পর্যন্ত। শক্তিশালী পেছনের পায়ে ভর দিয়ে চলাফেরা করত এটি।
No comments