ব্ল্যাক ক্যাপদের নিয়েও ক্রোর সন্দেহ
গত বছর নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটাররাও স্পট-ফিক্সিংয়ে অংশ নিয়েছিলেন বলে সন্দেহ মার্টিন ক্রোর। বিশেষ করে, ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে নিউজিল্যান্ড-পাকিস্তান টেস্টটি নিয়েই বেশি সন্দেহ সাবেক কিউই অধিনায়কের। ওই টেস্টের দুই ইনিংসে ৯৯ আর ২৬৩ রানে অলআউট হয়ে ১৪২ রানে ম্যাচ হেরেছিল স্বাগতিকেরা।
কেন সন্দেহ ওই টেস্ট ম্যাচটি নিয়ে, নিউজিল্যান্ড হেরাল্ডকে সে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন ক্রো, ‘অনেক ক্যাচ পড়েছিল সে ম্যাচে। জীবনে নিউজিল্যান্ড দলের এমন বাজে ফিল্ডিং দেখিনি আমি। বিশেষ করে, মনে আছে, মিড অনে পিটার ফুলটনের পাকিস্তানি অধিনায়ক মোহাম্মদ ইউসুফের ক্যাচ ড্রপ করাটা। খুবই সহজ ক্যাচ হতে পারত সেটা।’
শুধু ফুলটনই নন, তাঁর সতীর্থরাও ক্যাচ ফেলার মহড়া দিয়েছিলেন সেই টেস্টে। ক্যাচ পড়েছিল মোট পাঁচটি। এ ছাড়া হাতছাড়া হয়েছিল একটা রান আউটের সুযোগও। এমন বাজে ফিল্ডিং দেখেই তখন স্পট-ফিক্সিংয়ের সন্দেহ হয়েছিল ক্রোর, ‘ম্যাচটা সহজেই জিতেছিল পাকিস্তান। তবে আমি বলতে চাচ্ছি না যে ম্যাচটা পাতানো ছিল। তবে যা ঘটেছিল, সেটা স্পট-ফিক্সিংয়ের কথাই মনে করিয়ে দেয়।’
কেন সন্দেহ ওই টেস্ট ম্যাচটি নিয়ে, নিউজিল্যান্ড হেরাল্ডকে সে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন ক্রো, ‘অনেক ক্যাচ পড়েছিল সে ম্যাচে। জীবনে নিউজিল্যান্ড দলের এমন বাজে ফিল্ডিং দেখিনি আমি। বিশেষ করে, মনে আছে, মিড অনে পিটার ফুলটনের পাকিস্তানি অধিনায়ক মোহাম্মদ ইউসুফের ক্যাচ ড্রপ করাটা। খুবই সহজ ক্যাচ হতে পারত সেটা।’
শুধু ফুলটনই নন, তাঁর সতীর্থরাও ক্যাচ ফেলার মহড়া দিয়েছিলেন সেই টেস্টে। ক্যাচ পড়েছিল মোট পাঁচটি। এ ছাড়া হাতছাড়া হয়েছিল একটা রান আউটের সুযোগও। এমন বাজে ফিল্ডিং দেখেই তখন স্পট-ফিক্সিংয়ের সন্দেহ হয়েছিল ক্রোর, ‘ম্যাচটা সহজেই জিতেছিল পাকিস্তান। তবে আমি বলতে চাচ্ছি না যে ম্যাচটা পাতানো ছিল। তবে যা ঘটেছিল, সেটা স্পট-ফিক্সিংয়ের কথাই মনে করিয়ে দেয়।’
No comments