কাশ্মীরে কারফিউ, তিন মাসে ৬৯ বিক্ষোভকারী নিহত
নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে চারজন বিক্ষোভকারী নিহত হওয়ার পর ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে গতকাল মঙ্গলবার আবারও কারফিউ জারি করা হয়। কারফিউ কড়াভাবে পালনের জন্য হাজার হাজার পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়।
গত ১১ জুন নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে ১৭ বছর বয়সী এক ছাত্র নিহত হওয়ার পর থেকে কাশ্মীরে বিক্ষোভ শুরু হয়। টানা তিন মাসের এ বিক্ষোভ দমনে কাশ্মীরের নিরাপত্তা বাহিনী বর্তমানে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে। বিগত তিন মাসের বিক্ষোভের সময় নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে ৬৯ জন নিহত হয়। তাদের অধিকাংশ বয়সে তরুণ। গতকালের কারফিউ চলাকালে সেনারা কাশ্মীরের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী শ্রীনগরসহ আশপাশের এলাকার রাস্তাঘাট বন্ধ করে দেয়। লোকজনকে বাইরে বের হতে কঠোরভাবে বারণ করে দেওয়া হয়। এ সময় শ্রীনগর ও এর আশপাশ দৃশ্যত এক অবরুদ্ধ নগরে পরিণত হয়
সেনারা শ্রীনগরের আশপাশের এলাকা ও অন্যান্য শহর অবরোধ করে রাখে এবং হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ঠেকাতে বাসিন্দারা যাতে বাড়ির বাইরে বের হতে না পারে, সেজন্য তারকাঁটা, লোহার গেট ও পরিত্যক্ত গাড়ি ফেলে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। শ্রীনগরে পুলিশ কর্মকর্তা পারভেজ আহমেদ বলেন, ‘আমরা শান্তি বজায় রাখতে কারফিউ কঠোরভাবে বলবৎ করেছি।’
কাশ্মীরে ভারতীয় শাসন অবসানের দাবিতে গত সোমবার রাজ্যের দক্ষিণাঞ্চলীয় পলহেলান গ্রামে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হলে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে চারজন নিহত হন।
স্থানীয় লোকজন দাবি করেছেন, বিক্ষোভ মিছিলটি ছিল সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ। কোনো ইটপাটকেল ছোড়া হয়নি সেখান থেকে। কিন্তু তা সত্ত্বেও নিরাপত্তা বাহিনী বিনা উসকানিতে তাদের ওপর গুলি ছোড়ে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, লোকজন শ্রীনগর ও মুসলিম অধ্যুষিত অন্যান্য শহরের বিভিন্ন রাস্তায় সোমবার সন্ধ্যায় বের হয়ে আসেন এবং মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত ভারতবিরোধী বিক্ষোভ করতে থাকেন। বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন সড়কে অবস্থান নিয়ে ভারতবিরোধী স্লোগান দিতে থাকেন।
গত ১১ জুন নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে ১৭ বছর বয়সী এক ছাত্র নিহত হওয়ার পর থেকে কাশ্মীরে বিক্ষোভ শুরু হয়। টানা তিন মাসের এ বিক্ষোভ দমনে কাশ্মীরের নিরাপত্তা বাহিনী বর্তমানে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে। বিগত তিন মাসের বিক্ষোভের সময় নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে ৬৯ জন নিহত হয়। তাদের অধিকাংশ বয়সে তরুণ। গতকালের কারফিউ চলাকালে সেনারা কাশ্মীরের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী শ্রীনগরসহ আশপাশের এলাকার রাস্তাঘাট বন্ধ করে দেয়। লোকজনকে বাইরে বের হতে কঠোরভাবে বারণ করে দেওয়া হয়। এ সময় শ্রীনগর ও এর আশপাশ দৃশ্যত এক অবরুদ্ধ নগরে পরিণত হয়
সেনারা শ্রীনগরের আশপাশের এলাকা ও অন্যান্য শহর অবরোধ করে রাখে এবং হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ঠেকাতে বাসিন্দারা যাতে বাড়ির বাইরে বের হতে না পারে, সেজন্য তারকাঁটা, লোহার গেট ও পরিত্যক্ত গাড়ি ফেলে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। শ্রীনগরে পুলিশ কর্মকর্তা পারভেজ আহমেদ বলেন, ‘আমরা শান্তি বজায় রাখতে কারফিউ কঠোরভাবে বলবৎ করেছি।’
কাশ্মীরে ভারতীয় শাসন অবসানের দাবিতে গত সোমবার রাজ্যের দক্ষিণাঞ্চলীয় পলহেলান গ্রামে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হলে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে চারজন নিহত হন।
স্থানীয় লোকজন দাবি করেছেন, বিক্ষোভ মিছিলটি ছিল সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ। কোনো ইটপাটকেল ছোড়া হয়নি সেখান থেকে। কিন্তু তা সত্ত্বেও নিরাপত্তা বাহিনী বিনা উসকানিতে তাদের ওপর গুলি ছোড়ে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, লোকজন শ্রীনগর ও মুসলিম অধ্যুষিত অন্যান্য শহরের বিভিন্ন রাস্তায় সোমবার সন্ধ্যায় বের হয়ে আসেন এবং মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত ভারতবিরোধী বিক্ষোভ করতে থাকেন। বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন সড়কে অবস্থান নিয়ে ভারতবিরোধী স্লোগান দিতে থাকেন।
No comments