‘জিদান’ হতে চান ওজিল
ভেরডার ব্রেমেনে তাঁকে সবাই ডাকত ‘জার্মানির মেসি’ বলে। বার্সেলোনা-আর্জেন্টিনার আসল সেই মেসি আছেন স্প্যানিশ লিগে। রিয়ালে আছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, কাকা। মেসুত ওজিল চাইলে হালের কোনো তারকাকেই আদর্শ মানতে পারতেন। কিন্তু মেসি, রোনালদো কিংবা কাকা নন, রিয়ালের ওজিল স্বপ্ন দেখেন ‘জিদান’ হওয়ার।
ব্রেমেন থেকে ১ কোটি ৮০ লাখ ইউরো চুক্তিতে জার্মান তারকা সদ্যই যোগ দিয়েছেন রিয়ালে। স্প্যানিশ মিডিয়ায় এরই মধ্যে ওজিল হয়ে গেছেন ‘জার্মানির জিদান’। মিডিয়াকে দোষ দেওয়া যাবে না। কারণ ওজিলই বলেছেন, জিদানই তাঁর আদর্শ।
বিশ্বকাপের পর ফ্রান্সকে ইউরো জেতানো জিদান তিনবার জিতেছেন ফিফা বর্ষসেরা পুরস্কার। একবার জিতেছেন ব্যালন ডি’অর। বিশ্বকাপের সোনার বলও আছে নিজস্ব শো-কেসে। সব মিলিয়ে ফ্রান্সের ফুটবল ইতিহাসের সেরা তারকা জিদান বিশ্ব ফুটবল ইতিহাসেরও অন্যতম বড় নাম। সেদিক দিয়ে ভাবলে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের আগে ফুটবল দুনিয়া সেভাবে চিনতই না ওজিলকে। বিশ্বকাপের নজরকাড়া পারফরম্যান্স তাঁকে তুলে এনেছে পাদপ্রদীপের আলোয়। রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দিয়ে এখন আরও বেশি আলোচনার পাত্র ২১ বছর বয়সী তারকা।
জিদানের মতো হতে পারা এই ওজিলের ভবিষ্যতের স্বপ্ন। তবে কিংবদন্তি জিদানের সঙ্গে নিজের তুলনা করতে নিজেই একটু বিব্রত বোধ করছেন, কিন্তু আবার ভালোও লাগে তাঁর, ‘তুলনা করাটা স্তাবকতাই হয়ে যায়। তবে এটা আমার ভালোও লাগে। কারণ জিদান সব সময়ই আমার আদর্শ। আমি যখন ছোট্ট শিশুটি, তখনই টিভিতে বল নিয়ে তাঁর কারুকাজ দেখে মুগ্ধ হতাম এবং মাঠে গিয়ে সেটা করার চেষ্টা করতাম।’
২০০১ সালে জুভেন্টাস থেকে রিয়ালে এসেই রিয়ালকে চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা এনে দিয়েছিলেন জিদান। রিয়ালের সেটাই সর্বশেষ চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়। ওজিল রিয়ালে এটা আবারও ফিরিয়ে আনতে চান, হোসে মরিনহোর সংস্পর্শ তাঁকে পেয়ে বসেছে সর্বগ্রাসী ক্ষুধায়, ‘শুধু চ্যাম্পিয়নস লিগ কেন, সবকিছুই জিততে চাই আমরা। আমাদের শক্তিশালী একটি দল আছে। আমি সাফল্যের জন্য ক্ষুধার্ত।’ একই সঙ্গে আরেকবার জানিয়ে দিলেন রিয়ালে আসার কারণটা, ‘আমি রিয়ালে এসেছি, কারণ মরিনহো বিশ্বসেরা কোচ। আমি তাঁর অধীনে খেলতে চাই।’
তাঁর আগে রিয়ালে এসেছেন সামি খেদিরা। জাতীয় দলের এই সতীর্থ সম্পর্কে বলেছেন, ‘আমি আসার আগে তাকে ফোন করেছিলাম। সে রিয়াল সম্পর্কে আমাকে উত্সাহিত করেছে। সে এখানে থাকায় আমি আনন্দিত।’
ব্রেমেন থেকে ১ কোটি ৮০ লাখ ইউরো চুক্তিতে জার্মান তারকা সদ্যই যোগ দিয়েছেন রিয়ালে। স্প্যানিশ মিডিয়ায় এরই মধ্যে ওজিল হয়ে গেছেন ‘জার্মানির জিদান’। মিডিয়াকে দোষ দেওয়া যাবে না। কারণ ওজিলই বলেছেন, জিদানই তাঁর আদর্শ।
বিশ্বকাপের পর ফ্রান্সকে ইউরো জেতানো জিদান তিনবার জিতেছেন ফিফা বর্ষসেরা পুরস্কার। একবার জিতেছেন ব্যালন ডি’অর। বিশ্বকাপের সোনার বলও আছে নিজস্ব শো-কেসে। সব মিলিয়ে ফ্রান্সের ফুটবল ইতিহাসের সেরা তারকা জিদান বিশ্ব ফুটবল ইতিহাসেরও অন্যতম বড় নাম। সেদিক দিয়ে ভাবলে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের আগে ফুটবল দুনিয়া সেভাবে চিনতই না ওজিলকে। বিশ্বকাপের নজরকাড়া পারফরম্যান্স তাঁকে তুলে এনেছে পাদপ্রদীপের আলোয়। রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দিয়ে এখন আরও বেশি আলোচনার পাত্র ২১ বছর বয়সী তারকা।
জিদানের মতো হতে পারা এই ওজিলের ভবিষ্যতের স্বপ্ন। তবে কিংবদন্তি জিদানের সঙ্গে নিজের তুলনা করতে নিজেই একটু বিব্রত বোধ করছেন, কিন্তু আবার ভালোও লাগে তাঁর, ‘তুলনা করাটা স্তাবকতাই হয়ে যায়। তবে এটা আমার ভালোও লাগে। কারণ জিদান সব সময়ই আমার আদর্শ। আমি যখন ছোট্ট শিশুটি, তখনই টিভিতে বল নিয়ে তাঁর কারুকাজ দেখে মুগ্ধ হতাম এবং মাঠে গিয়ে সেটা করার চেষ্টা করতাম।’
২০০১ সালে জুভেন্টাস থেকে রিয়ালে এসেই রিয়ালকে চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা এনে দিয়েছিলেন জিদান। রিয়ালের সেটাই সর্বশেষ চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়। ওজিল রিয়ালে এটা আবারও ফিরিয়ে আনতে চান, হোসে মরিনহোর সংস্পর্শ তাঁকে পেয়ে বসেছে সর্বগ্রাসী ক্ষুধায়, ‘শুধু চ্যাম্পিয়নস লিগ কেন, সবকিছুই জিততে চাই আমরা। আমাদের শক্তিশালী একটি দল আছে। আমি সাফল্যের জন্য ক্ষুধার্ত।’ একই সঙ্গে আরেকবার জানিয়ে দিলেন রিয়ালে আসার কারণটা, ‘আমি রিয়ালে এসেছি, কারণ মরিনহো বিশ্বসেরা কোচ। আমি তাঁর অধীনে খেলতে চাই।’
তাঁর আগে রিয়ালে এসেছেন সামি খেদিরা। জাতীয় দলের এই সতীর্থ সম্পর্কে বলেছেন, ‘আমি আসার আগে তাকে ফোন করেছিলাম। সে রিয়াল সম্পর্কে আমাকে উত্সাহিত করেছে। সে এখানে থাকায় আমি আনন্দিত।’
No comments