চীনের পান্ডা কূটনীতি
বিরল প্রাণী পান্ডা চীনে জাতীয় সম্পদ হিসেবে বিবেচিত। চীন চাইছে, বিশ্বের অন্যান্য স্থানেও পান্ডা ছড়িয়ে পড়ুক। দেশে দেশে গড়ে উঠুক পান্ডার সংরক্ষণাগার। পান্ডার লালনপালন ও সংরক্ষণে অভিজ্ঞতা দিতে ছয়জন দূত খুঁজছে তারা। পান্ডার সঙ্গে দূতের ইংরেজি শব্দ অ্যামবাসাডর মিলিয়ে এই ব্যতিক্রমী দূতের নাম দিয়েছে তারা ‘পামব্যাসাডর’।
আসছে অক্টোবর মাসে চেংদু পান্ডা বেসে রাখা হবে এই ছয়জন দূতকে। এটি চীনের সবচেয়ে প্রসিদ্ধ পান্ডা সংরক্ষণাগার। সেখান থেকে দূতেরা পান্ডার তত্ত্বাবধানে থাকা লোকজনের সঙ্গে কাজ করবেন। এ সময় কয়েকটি পান্ডার শাবক প্রসবের বিরল ঘটনা দেখতে পাবেন তাঁরা। শিখতে এই পদের জন্য সফল প্রার্থীদের বয়স হবে ১৮ থেকে ৪০ বছর। বিভিন্ন সুযোগসুবিধার মধ্যে বিনা ভাড়ায় বিমানে করে চেংদুর বাইরে যেতে পারবেন তাঁরা। প্রার্থীদের জন্য আবেদন করার শেষ তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর। প্রাথমিকভাবে বাছাই করা ১২ জন প্রার্থীর মধ্য থেকে ছয়জনকে বাছাই করবে বিচারকদের একটি আন্তর্জাতিক প্যানেল। ভিডিও বার্তার মাধ্যমে http:www.pandahome.com ওয়েবসাইটে দূত নির্বাচনের ফল জানানো হবে।এই কর্মসূচিতে সরকারকে সহযোগিতা করছে চীনা সংস্থা ডব্লিউডব্লিউএফ চায়না। দূত হিসেবে যাঁরা পান্ডা সংরক্ষণাগারে থাকার সুযোগ পাবেন, সংস্থাটির পক্ষ থেকে তাঁদের উদ্দেশে বলা হয়েছে, ‘এই কর্মসূচিতে আপনারা আলোকচিত্রী, ভিডিওচিত্র ধারক, সাংবাদিক ও বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করার সুযোগ পাবেন। এই কোর্সটি হবে আপনাদের জীবনের সেরা মাসগুলোর একটি।’চেংদু পান্ডা বেসের প্রধান ঝাং ঝিহে বলেন, ‘আমরা আশা করছি, এই প্রকল্পের মাধ্যমে আরও বেশি লোক পান্ডা রক্ষা করার মিশনে আমাদের সঙ্গে যোগ দেবে। একই সঙ্গে বন্য প্রাণী সংরক্ষণের গুরুত্বও তারা অনুধাবন করবে।’চীনের সরকারি সূত্র অনুযায়ী, বিশ্বের বনজঙ্গলে মাত্র এক হাজার ৬০০ পান্ডা টিকে আছে। বংশবৃদ্ধি কর্মসূচির জন্য আরও ৩০০ পান্ডাকে রাখা হয়েছে আবদ্ধ স্থানে। এসব কর্মসূচির বেশির ভাগ চলছে চীনে।পারবেন পান্ডার লালনপালনের যাবতীয় বিষয়। আর এ অভিজ্ঞতা পরবর্তী সময়ে পান্ডার পৃথক সংরক্ষণাগারে কাজে লাগাতে পারবেন তাঁরা।
আসছে অক্টোবর মাসে চেংদু পান্ডা বেসে রাখা হবে এই ছয়জন দূতকে। এটি চীনের সবচেয়ে প্রসিদ্ধ পান্ডা সংরক্ষণাগার। সেখান থেকে দূতেরা পান্ডার তত্ত্বাবধানে থাকা লোকজনের সঙ্গে কাজ করবেন। এ সময় কয়েকটি পান্ডার শাবক প্রসবের বিরল ঘটনা দেখতে পাবেন তাঁরা। শিখতে এই পদের জন্য সফল প্রার্থীদের বয়স হবে ১৮ থেকে ৪০ বছর। বিভিন্ন সুযোগসুবিধার মধ্যে বিনা ভাড়ায় বিমানে করে চেংদুর বাইরে যেতে পারবেন তাঁরা। প্রার্থীদের জন্য আবেদন করার শেষ তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর। প্রাথমিকভাবে বাছাই করা ১২ জন প্রার্থীর মধ্য থেকে ছয়জনকে বাছাই করবে বিচারকদের একটি আন্তর্জাতিক প্যানেল। ভিডিও বার্তার মাধ্যমে http:www.pandahome.com ওয়েবসাইটে দূত নির্বাচনের ফল জানানো হবে।এই কর্মসূচিতে সরকারকে সহযোগিতা করছে চীনা সংস্থা ডব্লিউডব্লিউএফ চায়না। দূত হিসেবে যাঁরা পান্ডা সংরক্ষণাগারে থাকার সুযোগ পাবেন, সংস্থাটির পক্ষ থেকে তাঁদের উদ্দেশে বলা হয়েছে, ‘এই কর্মসূচিতে আপনারা আলোকচিত্রী, ভিডিওচিত্র ধারক, সাংবাদিক ও বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করার সুযোগ পাবেন। এই কোর্সটি হবে আপনাদের জীবনের সেরা মাসগুলোর একটি।’চেংদু পান্ডা বেসের প্রধান ঝাং ঝিহে বলেন, ‘আমরা আশা করছি, এই প্রকল্পের মাধ্যমে আরও বেশি লোক পান্ডা রক্ষা করার মিশনে আমাদের সঙ্গে যোগ দেবে। একই সঙ্গে বন্য প্রাণী সংরক্ষণের গুরুত্বও তারা অনুধাবন করবে।’চীনের সরকারি সূত্র অনুযায়ী, বিশ্বের বনজঙ্গলে মাত্র এক হাজার ৬০০ পান্ডা টিকে আছে। বংশবৃদ্ধি কর্মসূচির জন্য আরও ৩০০ পান্ডাকে রাখা হয়েছে আবদ্ধ স্থানে। এসব কর্মসূচির বেশির ভাগ চলছে চীনে।পারবেন পান্ডার লালনপালনের যাবতীয় বিষয়। আর এ অভিজ্ঞতা পরবর্তী সময়ে পান্ডার পৃথক সংরক্ষণাগারে কাজে লাগাতে পারবেন তাঁরা।
No comments