হায় রুনি, হায় গোল!
৩০ মার্চ, ২০১০; অ্যালিয়ানজ অ্যারেনা, মিউনিখ। চ্যাম্পিয়নস লিগ কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগ। খেলার দুই মিনিট গড়াতে না-গড়াতেই বক্সের ভেতর থেকে এক ভলিতে বল জালে জড়িয়ে দিলেন ওয়েইন রুনি।
দৃশ্যটা দেখেছিলেন? না দেখে থাকলে সারা জীবন আফসোস করতে হতে পারে—আহা রে রুনির জীবনের ‘শেষ গোল’টা সরাসরি দেখতে পেলাম না! না, ওয়েইন রুনি অবসর নেননি। ইংল্যান্ড বা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে আরও দু-চারটে গোল যে করবেন না, এমন কথাও নেই। কিন্তু আপাতত এই স্ট্রাইকার যে গোলপোস্টের চেহারাই ভুলে গেছেন বলে মনে হচ্ছে। ফলে তাঁর ‘শেষ গোল’, মানে সর্বশেষ গোল নিয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু হয়ে গেছে।
গত ৩০ মার্চ, মানে প্রায় সাড়ে চার মাস আগে ম্যানইউর জার্সি গায়ে সর্বশেষ গোল করেছিলেন। তার পর থেকে গুনে গুনে এক হাজার ৭৬ মিনিট মাঠে কাটিয়েছেন ইংল্যান্ড বা ম্যানইউর হয়ে। কিন্তু হায় গোল, হায় গোল! গোলের দেখা নেই।আগের মৌসুমেই ৪৪ ম্যাচে ৩৪ গোল করে দুনিয়া কাঁপিয়ে দিয়েছেন। সেই রুনি গোল না পেলে সেটি তো একটা মাথাব্যথার কারণ হয়ই; তাঁর পৃষ্ঠপোষকদেরও মুষড়ে পরার কথা। মুষড়ে পড়ার কথা জাতীয় দল ও ক্লাব দলেরও। কাকতালীয় ব্যাপার, রুনির সর্বশেষ গোল করা ওই ম্যাচে হেরেছিল ম্যানইউ; পরের লেগে জিতেও চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছিল তারা। সেই থেকে রুনিও আর গোল পান না, ম্যানইউ বা ইংল্যান্ডও আর বড় কিছু জেতেনি।ম্যানইউ অবশ্য চলতি মৌসুমের শুরুতে চেলসিকে হারিয়ে কমিউনিটি শিল্ড জিতেছে। কিন্তু চ্যাম্পিয়নস লিগ, ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ বা এফএ কাপের মতো কিছু জিততে গেলে যে রুনির গোল পাওয়া চাই। কিন্তু গোল কীভাবে করতে হয় রুনির কি আদৌ তা মনে আছে?
স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসন এসব রসিকতা শুনলে নিশ্চয়ই চটে যাবেন। তিনি তো রুনির গোল না পাওয়া নিয়ে ভাবেনই না! ফার্গুসন বরং অপেক্ষা করছেন পরিণত ও চূড়ান্ত ফর্মে রুনির আবির্ভাবের জন্য, ‘ওয়েইন এই বিশ্বের অন্যতম সেরা স্ট্রাইকার। ওর বয়স এখনো অনেক কম, এখনো ও উন্নতি করছে এবং এখনো শিখছে। একজন খেলোয়াড় যখন ২৬-২৭ বছরে পৌঁছায়, এ সময়ই সে পরিণত হয়, নিজের সেরা ফর্মে পৌঁছায়। আমি সেই রুনিকে দেখার অপেক্ষায় আছি।’অপেক্ষাটা কবে ফুরোবে, কে জানে!
দৃশ্যটা দেখেছিলেন? না দেখে থাকলে সারা জীবন আফসোস করতে হতে পারে—আহা রে রুনির জীবনের ‘শেষ গোল’টা সরাসরি দেখতে পেলাম না! না, ওয়েইন রুনি অবসর নেননি। ইংল্যান্ড বা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে আরও দু-চারটে গোল যে করবেন না, এমন কথাও নেই। কিন্তু আপাতত এই স্ট্রাইকার যে গোলপোস্টের চেহারাই ভুলে গেছেন বলে মনে হচ্ছে। ফলে তাঁর ‘শেষ গোল’, মানে সর্বশেষ গোল নিয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু হয়ে গেছে।
গত ৩০ মার্চ, মানে প্রায় সাড়ে চার মাস আগে ম্যানইউর জার্সি গায়ে সর্বশেষ গোল করেছিলেন। তার পর থেকে গুনে গুনে এক হাজার ৭৬ মিনিট মাঠে কাটিয়েছেন ইংল্যান্ড বা ম্যানইউর হয়ে। কিন্তু হায় গোল, হায় গোল! গোলের দেখা নেই।আগের মৌসুমেই ৪৪ ম্যাচে ৩৪ গোল করে দুনিয়া কাঁপিয়ে দিয়েছেন। সেই রুনি গোল না পেলে সেটি তো একটা মাথাব্যথার কারণ হয়ই; তাঁর পৃষ্ঠপোষকদেরও মুষড়ে পরার কথা। মুষড়ে পড়ার কথা জাতীয় দল ও ক্লাব দলেরও। কাকতালীয় ব্যাপার, রুনির সর্বশেষ গোল করা ওই ম্যাচে হেরেছিল ম্যানইউ; পরের লেগে জিতেও চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছিল তারা। সেই থেকে রুনিও আর গোল পান না, ম্যানইউ বা ইংল্যান্ডও আর বড় কিছু জেতেনি।ম্যানইউ অবশ্য চলতি মৌসুমের শুরুতে চেলসিকে হারিয়ে কমিউনিটি শিল্ড জিতেছে। কিন্তু চ্যাম্পিয়নস লিগ, ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ বা এফএ কাপের মতো কিছু জিততে গেলে যে রুনির গোল পাওয়া চাই। কিন্তু গোল কীভাবে করতে হয় রুনির কি আদৌ তা মনে আছে?
স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসন এসব রসিকতা শুনলে নিশ্চয়ই চটে যাবেন। তিনি তো রুনির গোল না পাওয়া নিয়ে ভাবেনই না! ফার্গুসন বরং অপেক্ষা করছেন পরিণত ও চূড়ান্ত ফর্মে রুনির আবির্ভাবের জন্য, ‘ওয়েইন এই বিশ্বের অন্যতম সেরা স্ট্রাইকার। ওর বয়স এখনো অনেক কম, এখনো ও উন্নতি করছে এবং এখনো শিখছে। একজন খেলোয়াড় যখন ২৬-২৭ বছরে পৌঁছায়, এ সময়ই সে পরিণত হয়, নিজের সেরা ফর্মে পৌঁছায়। আমি সেই রুনিকে দেখার অপেক্ষায় আছি।’অপেক্ষাটা কবে ফুরোবে, কে জানে!
No comments