দাবানলে বলিভিয়ায় জরুরি অবস্থা
বলিভিয়ার বনের দাবানল দেশের অনেক নতুন স্থানে ছড়িয়ে পড়ায় দেশটিতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। দাবানল নিয়ন্ত্রণের জন্য দেশবাসী বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করছেন।
এদিকে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ ও দাবানলের মধ্যে রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে প্রচুর বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এতে শহরের প্রান্তে লাগা দাবানল ধীরে ধীরে নিয়ন্ত্রণে আসছে। বৃষ্টিপাতের ফলে মস্কোর তাপমাত্রা মাত্র দুই দিনের ব্যবধানে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে কমে নয় ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে এসেছে। রাশিয়ার জরুরি অবস্থাবিষয়ক মন্ত্রণালয় গতকাল শুক্রবার অগ্নিনির্বাপণযুদ্ধে নতুন সফলতার কথা প্রকাশ করেছে।
বলিভিয়ায় দাবানলে প্রায় ১৪ লাখ হেক্টর জমির গাছপালা ও ৬০টির বেশি বাড়ি পুড়ে গেছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে দেশটির সীমানায় থাকা আমাজন বন ও পূর্বাঞ্চল। দাবানলের প্রচুর ধোঁয়ার কারণে অনেক বিমান ছাড়তে দেরি হয়েছে। বেশ কিছু বিমানবন্দর অল্প সময়ের জন্য বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়।
দেশটির প্রেসিডেন্ট ইভো মোরালেস অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাকে ‘প্রাকৃতিক’ ঘটনা বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি জানান, তাঁরা আগুনের ওপর থেকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলছেন এবং দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ছে। মোরালেস স্বীকার করেন, পানি নিক্ষেপকারী বিমানের অভাবে তাঁর সরকার ঠিকভাবে অগ্নিকাণ্ডকে মোকাবিলা করতে পারছেন না। এ জন্য তিনি প্রতিবেশী দেশ ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার সহযোগিতা চেয়েছেন বলে জানান।
বলিভিয়ার সরকারি কর্মকর্তা ক্লিভার রোচা বিবিসিকে বলেন, অনেক গ্রাম, ছোট শহর ও পার্ক অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকিতে রয়েছে। অনেক মানুষ বালতিতে পানি ভরে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন। তিনি জানান, বৃষ্টির জন্য অনেক বলিভিয়ান প্রার্থনা করছেন।
এদিকে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ ও দাবানলের মধ্যে রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে প্রচুর বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এতে শহরের প্রান্তে লাগা দাবানল ধীরে ধীরে নিয়ন্ত্রণে আসছে। বৃষ্টিপাতের ফলে মস্কোর তাপমাত্রা মাত্র দুই দিনের ব্যবধানে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে কমে নয় ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে এসেছে। রাশিয়ার জরুরি অবস্থাবিষয়ক মন্ত্রণালয় গতকাল শুক্রবার অগ্নিনির্বাপণযুদ্ধে নতুন সফলতার কথা প্রকাশ করেছে।
বলিভিয়ায় দাবানলে প্রায় ১৪ লাখ হেক্টর জমির গাছপালা ও ৬০টির বেশি বাড়ি পুড়ে গেছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে দেশটির সীমানায় থাকা আমাজন বন ও পূর্বাঞ্চল। দাবানলের প্রচুর ধোঁয়ার কারণে অনেক বিমান ছাড়তে দেরি হয়েছে। বেশ কিছু বিমানবন্দর অল্প সময়ের জন্য বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়।
দেশটির প্রেসিডেন্ট ইভো মোরালেস অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাকে ‘প্রাকৃতিক’ ঘটনা বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি জানান, তাঁরা আগুনের ওপর থেকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলছেন এবং দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ছে। মোরালেস স্বীকার করেন, পানি নিক্ষেপকারী বিমানের অভাবে তাঁর সরকার ঠিকভাবে অগ্নিকাণ্ডকে মোকাবিলা করতে পারছেন না। এ জন্য তিনি প্রতিবেশী দেশ ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার সহযোগিতা চেয়েছেন বলে জানান।
বলিভিয়ার সরকারি কর্মকর্তা ক্লিভার রোচা বিবিসিকে বলেন, অনেক গ্রাম, ছোট শহর ও পার্ক অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকিতে রয়েছে। অনেক মানুষ বালতিতে পানি ভরে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন। তিনি জানান, বৃষ্টির জন্য অনেক বলিভিয়ান প্রার্থনা করছেন।
No comments