‘যুদ্ধসেনা’ প্রত্যাহার হলেও ইরাকে অভিযান বন্ধ থাকবে না: পেন্টাগন
ইরাক থেকে সব যুদ্ধসেনা (কম্ব্যাট সোলজার) সরিয়ে নেওয়া হলেও সেখানে মার্কিন বাহিনীর সন্ত্রাসবিরোধী তত্পরতা বন্ধ হবে না। বর্তমানে যে অর্ধ লক্ষ মার্কিন সেনা সেখানে ‘পরামর্শ ও সহযোগিতা’ দেওয়ার জন্য অবস্থান করছে, তারা প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো সময় সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে নেমে পড়বে। মার্কিন কর্মকর্তারা এ কথা জানিয়েছেন।
পেন্টাগনের প্রেস সেক্রেটারি জিওফ মোরেল সংবাদমাধ্যম এমএসএনবিসিকে বলেছেন, ‘আমার জানা মতে, যুদ্ধ শেষ হয়ে গেছে বলে এখনো কেউ ঘোষণা দেননি। তাই সেখানে অভিযান চলবে। সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান ইরাকে অবস্থানরত সেনাদের মিশনেরই অংশ।’
মোরেল জানিয়েছেন, ১ সেপ্টেম্বরের পর ইরাকে থাকা ৫০ হাজার সেনার আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো অভিযানে নামার কথা নয়। তারা ইরাকের বিভিন্ন মার্কিন স্থাপনা ও গুরুত্বপূর্ণ কার্যালয়ের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে। যদি তারা সন্ত্রাসীদের দ্বারা আক্রান্ত হয় অথবা তাদের কাছে যদি সন্ত্রাসীদের অবস্থান সম্পর্কে কোনো খবর আসে, তাহলে তারা পুরোমাত্রায় লড়াই শুরু করবে।
ইরাকে দায়িত্বরত মার্কিন কর্মকর্তা মেজর ক্রিস্টোফার পেরিন এএফপিকে বলেছেন, অবস্থানরত সেনাদের কাছে রোবট, মানববিহীন বিমান, ডগ স্কোয়াডসহ আধুনিক সব ধরনের অস্ত্র থাকছে। ইরাকি সেনাবাহিনী সহায়তা চাইলে তারা তাদের নিয়ে লড়াই করবে। ২০১২ সালের ১ জানুয়ারি পর্যন্ত তারা ইরাক অবস্থান করবে।
সামরিক বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, গত বৃহস্পতিবার ইরাক থেকে নামেমাত্র যুদ্ধসেনা প্রত্যাহার করা হয়েছে। যে ৫০ হাজার সেনা এখনো ইরাকে রয়েছে, তারা কার্যত যুদ্ধসেনা হিসেবেই সেখানে থাকছেন। তাদের মূলত চারটি লক্ষ্য থাকবে। এগুলো হলো: ইরাকের ছয় লাখ ৬০ হাজার সেনাকে প্রশিক্ষিত করে তোলা; ইরাকের সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রমকে গোয়েন্দা, বিমান ও অন্যান্য সমর সহায়তা দেওয়া; গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন ও ইরাকি স্থাপনার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং দেশে ফেরার প্রস্তুতি সম্পন্ন করা।
জিওফ মোরেল বলেছেন, ইরাকে নিজেদের সুরক্ষিত রাখতে মার্কিন বাহিনীর যা যা প্রয়োজন, তার সবই তারা করবে। তবে এককভাবে তারা কোথাও কোনো অভিযান পরিচালনা করবে না। ইরাকি বাহিনীর সহযোগী হিসেবেই তারা অভিযান পরিচালনা করবে।
পেন্টাগনের প্রেস সেক্রেটারি জিওফ মোরেল সংবাদমাধ্যম এমএসএনবিসিকে বলেছেন, ‘আমার জানা মতে, যুদ্ধ শেষ হয়ে গেছে বলে এখনো কেউ ঘোষণা দেননি। তাই সেখানে অভিযান চলবে। সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান ইরাকে অবস্থানরত সেনাদের মিশনেরই অংশ।’
মোরেল জানিয়েছেন, ১ সেপ্টেম্বরের পর ইরাকে থাকা ৫০ হাজার সেনার আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো অভিযানে নামার কথা নয়। তারা ইরাকের বিভিন্ন মার্কিন স্থাপনা ও গুরুত্বপূর্ণ কার্যালয়ের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে। যদি তারা সন্ত্রাসীদের দ্বারা আক্রান্ত হয় অথবা তাদের কাছে যদি সন্ত্রাসীদের অবস্থান সম্পর্কে কোনো খবর আসে, তাহলে তারা পুরোমাত্রায় লড়াই শুরু করবে।
ইরাকে দায়িত্বরত মার্কিন কর্মকর্তা মেজর ক্রিস্টোফার পেরিন এএফপিকে বলেছেন, অবস্থানরত সেনাদের কাছে রোবট, মানববিহীন বিমান, ডগ স্কোয়াডসহ আধুনিক সব ধরনের অস্ত্র থাকছে। ইরাকি সেনাবাহিনী সহায়তা চাইলে তারা তাদের নিয়ে লড়াই করবে। ২০১২ সালের ১ জানুয়ারি পর্যন্ত তারা ইরাক অবস্থান করবে।
সামরিক বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, গত বৃহস্পতিবার ইরাক থেকে নামেমাত্র যুদ্ধসেনা প্রত্যাহার করা হয়েছে। যে ৫০ হাজার সেনা এখনো ইরাকে রয়েছে, তারা কার্যত যুদ্ধসেনা হিসেবেই সেখানে থাকছেন। তাদের মূলত চারটি লক্ষ্য থাকবে। এগুলো হলো: ইরাকের ছয় লাখ ৬০ হাজার সেনাকে প্রশিক্ষিত করে তোলা; ইরাকের সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রমকে গোয়েন্দা, বিমান ও অন্যান্য সমর সহায়তা দেওয়া; গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন ও ইরাকি স্থাপনার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং দেশে ফেরার প্রস্তুতি সম্পন্ন করা।
জিওফ মোরেল বলেছেন, ইরাকে নিজেদের সুরক্ষিত রাখতে মার্কিন বাহিনীর যা যা প্রয়োজন, তার সবই তারা করবে। তবে এককভাবে তারা কোথাও কোনো অভিযান পরিচালনা করবে না। ইরাকি বাহিনীর সহযোগী হিসেবেই তারা অভিযান পরিচালনা করবে।
No comments