পাজেরো জিপ সংযোজন করবে প্রগতি
বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশনের (বিএসইসি) সহযোগী সংস্থা প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড বাংলাদেশেই জাপানের বিলাসবহুল পাজেরো স্পোর্টস জিপ গাড়ি সংযোজন করে বাজারে ছাড়বে।
প্রগতির চট্টগ্রাম কারখানায় এই সংযোজন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে এবং আগামী বছর জুনে সংযোজিত গাড়িগুলোর প্রথম চালানটি বাজারে ছাড়া হবে।
যেখানে জাপান থেকে এই গাড়ি আমদানিতে অন্তত ১ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যয় হবে, সেখানে দেশেই সংযোজনের ফলে দাম পড়বে ৬০ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকার আয়কর ও ভ্যাট বাবদ পাবে প্রায় ২৭ লাখ টাকা।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় শিল্প মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরেন বিএসইসির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবু হাফিজ। এসময় শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া, শিল্পসচিব দেওয়ান জাকির হোসাইন এবং অতিরিক্ত সচিব এ বি এম খোরশেদ আলম উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া বলেন, প্রগতির সংযোজিত প্রতিটি পাজেরো স্পোর্টস জিপে সরকার ২৭ লাখ টাকার রাজস্ব আয় করতে পারবে। ইতিমধ্যে জাপান থেকে ১২টি গাড়ি সম্পূর্ণ অসংযোজিত অবস্থায় (সিকেডি) এ বছর নভেম্বরের মধ্যে আমদানির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, প্রগতি বছরে ৮০০ গাড়ি সংযোজন করতে পারবে। ইতিমধ্যে জাপানের মিতসুবিশি মোটরস করপোরেশনের সঙ্গে এ জন্য পাঁচ বছরের একটি চুক্তি হয়েছে। প্রগতির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ জহির উদ্দিন আর মিতসুবিশি মোটরসের মহাব্যবস্থাপক জেনিচিরু নিশইনা নিজ নিজ পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এক প্রশ্নের জবাবে জানানো হয়, প্রাথমিক অবস্থায় পাজেরো স্পোর্টস জিপ গাড়ি সংযোজনে দেশীয় বাজার থেকে ব্যাটারি ছাড়া অন্য কোনো যন্ত্রাংশ নেওয়া হবে না। তবে পর্যায়ক্রমে স্থানীয় বাজার থেকে যন্ত্রাংশ নেওয়া হবে।
প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড গত ২০০৯-১০ অর্থবছরে ২৫ কোটি টাকা মুনাফা করেছে, যেখানে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২১ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। আর ২০০৮-০৯ অর্থবছরে মুনাফা ছিল ১৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এ ছাড়া প্রগতি গত ২০০৯-১০ অর্থবছরে ৮৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকা সরকারকে রাজস্ব প্রদান করেছে। যা আগের ২০০৮-০৯ অর্থবছরে দেওয়া রাজস্ব দিয়েছিল ৪৯ কোটি ৬০ লাখ টাকার চেয়ে ৮৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেশি ।
প্রগতির চট্টগ্রাম কারখানায় এই সংযোজন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে এবং আগামী বছর জুনে সংযোজিত গাড়িগুলোর প্রথম চালানটি বাজারে ছাড়া হবে।
যেখানে জাপান থেকে এই গাড়ি আমদানিতে অন্তত ১ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যয় হবে, সেখানে দেশেই সংযোজনের ফলে দাম পড়বে ৬০ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকার আয়কর ও ভ্যাট বাবদ পাবে প্রায় ২৭ লাখ টাকা।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় শিল্প মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরেন বিএসইসির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবু হাফিজ। এসময় শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া, শিল্পসচিব দেওয়ান জাকির হোসাইন এবং অতিরিক্ত সচিব এ বি এম খোরশেদ আলম উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া বলেন, প্রগতির সংযোজিত প্রতিটি পাজেরো স্পোর্টস জিপে সরকার ২৭ লাখ টাকার রাজস্ব আয় করতে পারবে। ইতিমধ্যে জাপান থেকে ১২টি গাড়ি সম্পূর্ণ অসংযোজিত অবস্থায় (সিকেডি) এ বছর নভেম্বরের মধ্যে আমদানির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, প্রগতি বছরে ৮০০ গাড়ি সংযোজন করতে পারবে। ইতিমধ্যে জাপানের মিতসুবিশি মোটরস করপোরেশনের সঙ্গে এ জন্য পাঁচ বছরের একটি চুক্তি হয়েছে। প্রগতির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ জহির উদ্দিন আর মিতসুবিশি মোটরসের মহাব্যবস্থাপক জেনিচিরু নিশইনা নিজ নিজ পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এক প্রশ্নের জবাবে জানানো হয়, প্রাথমিক অবস্থায় পাজেরো স্পোর্টস জিপ গাড়ি সংযোজনে দেশীয় বাজার থেকে ব্যাটারি ছাড়া অন্য কোনো যন্ত্রাংশ নেওয়া হবে না। তবে পর্যায়ক্রমে স্থানীয় বাজার থেকে যন্ত্রাংশ নেওয়া হবে।
প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড গত ২০০৯-১০ অর্থবছরে ২৫ কোটি টাকা মুনাফা করেছে, যেখানে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২১ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। আর ২০০৮-০৯ অর্থবছরে মুনাফা ছিল ১৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এ ছাড়া প্রগতি গত ২০০৯-১০ অর্থবছরে ৮৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকা সরকারকে রাজস্ব প্রদান করেছে। যা আগের ২০০৮-০৯ অর্থবছরে দেওয়া রাজস্ব দিয়েছিল ৪৯ কোটি ৬০ লাখ টাকার চেয়ে ৮৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেশি ।
No comments