মাসে ২৫টি করে বৈদ্যুতিক বাল্ব খান তিনি
সকালের নাশতায় কড়মড় করে একটি বৈদ্যুতিক বাল্ব চিবিয়ে খান তিনি। মাসে লাগে প্রায় ২৫টি করে বাল্ব। এর পরও তিনি দিব্যি সুস্থ। তাঁর কাণ্ড দেখে চিকিৎসকদের চোখ ছানাবড়া। এই অবাক মানব হলেন চীনের ওয়াং জুন (৫২)।
সিচুয়ান প্রদেশের লিংসুই জেলার বাসিন্দা ওয়াং জুন। জিংকিয়াও হাসপাতালের চিকিৎসকেরা বাল্ব-খাদক জুনকে পরীক্ষা করে এই অখাদ্য ভক্ষণের কোনো ক্ষতিকর প্রভাব খুঁজে পাননি।
ওয়াং জুন জানান, ১২ বছর বয়স থেকে কাচ খেয়ে আসছেন তিনি। প্রথমে সমবয়সী বন্ধুদের সামনে বাহাদুরি দেখানোর জন্য কাচ খান তিনি। পরে সার্কাসে কাচ খেয়ে দর্শকদের তাক লাগান। তিনি বলেন, ‘৪০ বছরে আমি হাজার খানেকের বেশি বৈদ্যুতিক বাল্ব খেয়েছি। কয়েক দিনের মধ্যে একটি বাল্ব খেতে না পারলে নিজেকে খুব অসহায় লাগে।’ তবে এই আজব স্বভাবের জন্য মূল্যও দিতে হয়েছে তাঁকে। স্ত্রী মেনে নিতে পারেননি তাঁর কাচ খাওয়া। ছেড়ে চলে গেছেন তাঁকে।
সিচুয়ান প্রদেশের লিংসুই জেলার বাসিন্দা ওয়াং জুন। জিংকিয়াও হাসপাতালের চিকিৎসকেরা বাল্ব-খাদক জুনকে পরীক্ষা করে এই অখাদ্য ভক্ষণের কোনো ক্ষতিকর প্রভাব খুঁজে পাননি।
ওয়াং জুন জানান, ১২ বছর বয়স থেকে কাচ খেয়ে আসছেন তিনি। প্রথমে সমবয়সী বন্ধুদের সামনে বাহাদুরি দেখানোর জন্য কাচ খান তিনি। পরে সার্কাসে কাচ খেয়ে দর্শকদের তাক লাগান। তিনি বলেন, ‘৪০ বছরে আমি হাজার খানেকের বেশি বৈদ্যুতিক বাল্ব খেয়েছি। কয়েক দিনের মধ্যে একটি বাল্ব খেতে না পারলে নিজেকে খুব অসহায় লাগে।’ তবে এই আজব স্বভাবের জন্য মূল্যও দিতে হয়েছে তাঁকে। স্ত্রী মেনে নিতে পারেননি তাঁর কাচ খাওয়া। ছেড়ে চলে গেছেন তাঁকে।
No comments