নির্যাতনের হুমকি থাকা দেশে গুয়ানতানামো বন্দীদের পাঠাবেন না
যেসব দেশে নির্যাতন বা অন্য কোনো অসুবিধার হুমকি রয়েছে, এমন দেশে গুয়ানতানামোর সাবেক বন্দীদের জোর করে পাঠানোর ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছেন জাতিসংঘের দুজন বিশেষজ্ঞ। তাঁরা হলেন জাতিসংঘের নির্যাতনবিষয়ক দূত ম্যানফ্রেড নোয়াক এবং মানবাধিকার ও সন্ত্রাসবিরোধী দূত মার্টিন শেইনিন। একজন আলজেরীয় বন্দীর ঘটনা জানাজানি হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে তাঁরা এ সতর্কবাণী উচ্চারণ করলেন।
আবদুল আজিজ নাজি নামের ওই আলজেরীয় গুয়ানতানামোতে আট বছর বন্দী থাকার পর তাঁকে স্বদেশে পাঠানো হয়েছে। আজিজ সেখানে সরকারের তরফ থেকে ও অন্যভাবে নির্যাতিত হতে পারেন বলে সতর্ক করে দিয়েছে আলজেরিয়ার মানবাধিকার সংগঠনগুলো।
নাজি বলেছিলেন, তিনি মুক্তি পেয়ে আলজেরিয়ায় ফেরত যেতে চান না। কিন্তু গত সপ্তাহে তাঁর আপিল নাকচ করে দেন মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট।
জাতিসংঘের দুই দূত বলেন, ‘আলজেরিয়ার পরিস্থিতি যথাযথভাবে যাচাই না করে ইচ্ছার বিরুদ্ধে এই বন্দীদের নিজ দেশে পাঠালে তাঁদের খুব বিপদ হতে পারে।’
দূতদ্বয় আরও বলেন, সেখানকার বন্দীদের কোথাও পাঠালে ওই স্থান তাঁর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হবে কি না, তা অর্থপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে যাচাই করতে হবে। এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে আদালতকেও সংশ্লিষ্ট থাকতে হবে।
এ ব্যাপারে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের ভাষ্য, বন্দীদের হস্তান্তর যাতে যথাযথ নিরাপত্তাব্যবস্থার মাধ্যমে হয়, তা নিশ্চিত করতে আলজেরিয়া ও কেপ ভার্দে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
কিন্তু উভয় দূতই বলেন, সম্ভাব্য ঝুঁকিপূর্ণ দেশে বন্দীকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য কূটনৈতিক আশ্বাস যথেষ্ট নয়।
কিউবায় অবস্থিত মার্কিন নৌঘাঁটি গুয়ানতানামো বে বন্দিশিবির ওবামা প্রশাসন বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেখানকার বাকি বন্দীদের অনেককে যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরে ইলিনয়ের এক কারাগারে পাঠানো হবে।
আবদুল আজিজ নাজি নামের ওই আলজেরীয় গুয়ানতানামোতে আট বছর বন্দী থাকার পর তাঁকে স্বদেশে পাঠানো হয়েছে। আজিজ সেখানে সরকারের তরফ থেকে ও অন্যভাবে নির্যাতিত হতে পারেন বলে সতর্ক করে দিয়েছে আলজেরিয়ার মানবাধিকার সংগঠনগুলো।
নাজি বলেছিলেন, তিনি মুক্তি পেয়ে আলজেরিয়ায় ফেরত যেতে চান না। কিন্তু গত সপ্তাহে তাঁর আপিল নাকচ করে দেন মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট।
জাতিসংঘের দুই দূত বলেন, ‘আলজেরিয়ার পরিস্থিতি যথাযথভাবে যাচাই না করে ইচ্ছার বিরুদ্ধে এই বন্দীদের নিজ দেশে পাঠালে তাঁদের খুব বিপদ হতে পারে।’
দূতদ্বয় আরও বলেন, সেখানকার বন্দীদের কোথাও পাঠালে ওই স্থান তাঁর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হবে কি না, তা অর্থপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে যাচাই করতে হবে। এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে আদালতকেও সংশ্লিষ্ট থাকতে হবে।
এ ব্যাপারে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের ভাষ্য, বন্দীদের হস্তান্তর যাতে যথাযথ নিরাপত্তাব্যবস্থার মাধ্যমে হয়, তা নিশ্চিত করতে আলজেরিয়া ও কেপ ভার্দে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
কিন্তু উভয় দূতই বলেন, সম্ভাব্য ঝুঁকিপূর্ণ দেশে বন্দীকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য কূটনৈতিক আশ্বাস যথেষ্ট নয়।
কিউবায় অবস্থিত মার্কিন নৌঘাঁটি গুয়ানতানামো বে বন্দিশিবির ওবামা প্রশাসন বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেখানকার বাকি বন্দীদের অনেককে যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরে ইলিনয়ের এক কারাগারে পাঠানো হবে।
No comments